রান্না-বান্না-ধোঁয়ায় দিন কাটে নেত্রকোনা শিশু পরিবারের শিশুদের! by আয়নাল হক
নেত্রকোনা সরকারি শিশু পরিবারে (বালক) কেন্দ্রে আশ্রিত শিশুরা নিরাপদ সেবা পাচ্ছেনা। জানা গেছে, দিনের অনেকটা সময় তাদের রান্নাঘরে কেটে যায়। তাদেরও ধোঁয়ার মধ্যে রান্না-বান্নার কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়।
আর জনবল সংকটে শিক্ষকরাও ব্যস্ত থাকেন প্রশাসনিক কাজে। ফলে, তাদের ক্লাসে পাওয়া যায়না। অনেক সময় ক্লাস ছাড়াই দিনের রুটিন শেষ হয়ে যায়।
শিশু পরিবারের শুরুর কথা:
১৯৭৩ সালে সিপিসি নামে শুরু হয় নেত্রকোনা সরকারি শিশু পরিবারের যাত্রা। পরে ১৯৭৯ সালে নাম বদলে রাখা হয়- ‘শিশু সদন’। সবশেষে এরশাদ সরকারের আমলে এটির নাম হয়- ‘শিশু পরিবার’। নেত্রকোনা জেলার পারলা বাসস্ট্যান্ডে সমাজসেবা উপপরিচালকের কার্যালয়েই চলে এর কার্যক্রম।
২০০১ সালে নেত্রকোনা জেলা শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে কুমড়ি এলাকায় নিজস্ব জায়গায় স্থানান্তর করা হয় এটি। তখন থেকে এখানেই চলছে এর কার্যক্রম।
এ এতিমখানায় অসহায় ছেলেশিশুরা ভর্তি হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়।
জনবল চিত্র:
নেত্রকোনা সরকারি শিশু পরিবারে উপতত্ত্বাবধায়ক, সহকারী তত্ত্বাবধায়ক, সহকারী শিক্ষক, কম্পাউন্ডার, অফিস সহকারী, কারিগরি প্রশিক্ষক, খণ্ডকালীন চিকিৎসক, বড়ভাইয়া, এমএলএসএস ও ম্যাসেঞ্জার পদ রয়েছে।
এর মধ্যে ২ বছর ধরে উপতত্ত্বাবধায়ক পদ খালি। সহকারী তত্ত্বাবধায়ক নেই ২০০৬ সাল থেকে। কম্পাউন্ডার নেই ৮ বছর। ১৫ মাস ধরে অফিস সহকারীর কাজ করছেন শিক্ষকরা। এমএলএসএস ৫ জনের মধ্যে আছেন মাত্র ১ জন। ২ জন বড় ভাইয়ার মধ্যে ১ জনই ভরসা। বাবুর্চি নেই। ২ জন কারিগরি প্রশিক্ষকের মধ্যে পারভীন আক্তার নামে একজন রয়েছেন প্রেষণে।
এ পর্যন্ত ভর্তি ছেলে শিশুর সংখ্যা:
কুমড়ি শিশু পরিবার কেন্দ্রে এ পর্যন্ত ৭ শত ৯৬ জন ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ৪শ ৩৯ জন পুনর্বাসনের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আর বিভিন্ন পদে চাকরি করছে ২২ জন।
চলতি বছরে ছেলেশিশু রয়েছে ৯৯ জন। তাদের মধ্যে শিশু শ্রেণিতে ৯ জন, প্রথম শ্রেণিতে ১১ জন, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ৯ জন, তৃতীয় শ্রেণিতে ১১ জন, ৪র্থ শ্রেণিতে ১৫ জন, ৫ম শ্রেণিতে ১০ জন, ষষ্ঠ শ্রেণিতে ৭ জন, ৭ম শ্রেণিতে ৬ জন, ৮ম শ্রেণিতে ৫ জন, ৯ম শ্রেণিতে ৩ জন, ১০ম শ্রেণিতে ৪ জন ও একাদশ শ্রেণিতে রয়েছে ১ জন।
শিশুদের অভিযোগ:
এখানে অবস্থানরত অধিকাংশ শিশুদের অভিযোগ খাবার নিয়ে। সময়মতো খাবার তৈরি হয়না। পোশাকের সমস্যার কথাও জানিয়েছে তারা। তাদের বক্তব্য বছরে মাত্র ১ বার ১ সেট কাপড় দেওয়া হয়, যার অধিকাংশই ৬ মাস পেরুতেই ছিঁড়ে যায়।
তারা আরও জানায়, শিশু শ্রেণি, প্রথম শ্রেণি ও দ্বিতীয় শ্রেণির অধিকাংশ শিশুরাই ক্লাস পায়না। শিক্ষকরা ব্যস্ত থাকেন অন্য কাজে। আর প্রতিদিনই যেতে হয় রান্নাঘরে। রান্নাঘরের ধোঁয়া তাদের খুবই পরিচিত। কেউ মাছ কুটা, কেউ তরকারি বাটা, কাউকে থাকতে হয় চুলার কাজে। সরজমিন এ দৃশ্য দেখা গেছে।
বহিরাগতদের অবাধ যাতায়াত: শিশু পরিবার কেন্দ্রের শিশুদের বড় অসুবিধা হলো বহিরাগতদের অবাধ যাতায়াত। যখন-তখন যে কেউ সেখানে যাতায়াত করেন। সারাক্ষণ গরু-ছাগলও চরে মাঠে। কেউ ব্যবসায়িক জিনিসও তৈরি করেন ভেতরে বসে। এসবের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই।
শিক্ষক জালাল উদ্দিন আকন্দের বক্তব্য :
এ বিষয়ে শিক্ষক জালাল উদ্দিন আকন্দ বাংলানিউজকে জানান, শিশু পরিবারের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো জনবল সংকট। জনবল সংকটের কারণে সবকিছুই এলোমেলো।
তিনি জানান, উপতত্ত্বাবধায়ক, সহকারী তত্ত্বাবধায়ক ও কম্পাউন্ডার এ ৩টি আবাসিক পদের মধ্যে ৩টিই শূন্য। একমাত্র এমদাদুল হক নামে বড় ভাইয়া সার্বক্ষণিক থেকে শিশুদের দেখভাল করছেন।
খাবারের বিষয়ে তিনি বলেন, “প্রতিটি শিশুর মাসিক বরাদ্দ রয়েছে ২ হাজার টাকা। ১ হাজার ৬শ টাকা খাবার খরচ বাকি টাকা আনুষঙ্গিক খরচে ব্যয় হয়। তবে সেটিও ঠিকাদারের খেয়ালখুশির ওপর নির্ভরশীল।
নারী-পুরুষ আর গরু ছাগল অবাধ যাতাযাতের ব্যাপারে তিনি বলেন, “কোনো গেটম্যান নেই। গেটম্যান না থাকায় এ সমস্যাটি কোনোমতেই দূর করা সম্ভব হচ্ছেনা।”
লেখাপড়ার মান:
শিশু পরিবারের পাশে আমলি মধুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফারুক হোসেন, কুমড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বদরুল ইসলাম ফকির বাংলানিউজকে বলেন, “৩য় শ্রেণির আগে শিশুদের শিশু পরিবারেই পড়ানো হয়। ৩য় শ্রেণি থেকে উর্ত্তীর্ণ শিশুরা তাদের বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। তুলনায় দেখা গেছে, শিশু পরিবারের শিশুরা মেধায় অন্য শিশুদের চেয়ে কিছুতেই কম নয়। প্রতিবছরই তাদের মধ্য থেকে দুই/একজন স্কলারশিপ পায়। বাকিরাও মোটামুটি ফলাফল করে।”
তবে লোকবলের সংকটের কারণে ভেতরের শিক্ষার পরিবেশ নিয়ে তারাও প্রশ্ন রাখেন।
জেলা সমাজসেবা উপপরিচালকের বক্তব্য:
জেলা সমাজসেবার উপপরিচালক রইছ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, শিশু পরিবার কেন্দ্রের প্রতি সর্বদাই তাদের আলাদা নজর রয়েছে। প্রতিমাসেই এ কেন্দ্র পরিদর্শন করা হয়।
তবে জনবল সংকটের কারণে শিশুরা প্রকৃত সেবা না পাওয়ার বিষয় স্বীকার করে তিনি বলেন, “এ বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বার বার বলা হলেও কোনো কাজ হচ্ছেনা।”
শিশুদের কাজ করানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “বাবুর্চি না থাকায় সামান্য বেতন দিয়ে দুজন বাবুর্চি রাখা হয়েছে। মাঝে-মধ্যে তাদের একজন না আসলে শিশুরা রান্নার কাজে কিছুটা সহযোগিতা করে। তবে সরকার ইতোমধ্যে বাবুর্চি নিয়োগের ব্যবস্থা করেছে। তার বাস্তবায়ন হলে আর এ সমস্যা থাকবেনা।
তবে খাবার ও পরিচ্ছদ নিয়ে শিশুদের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, “বরাদ্দে যেভাবে ব্যয় ধরা থাকে সেভাবেই ঠিকাদার খাবার ও পোশাক-পরিচ্ছদ সরবরাহ করে থাকেন। সেক্ষেত্রে কোনো অনিয়মের অভিযোগ তিনি পাননি।”
১৯৭৩ সালে সিপিসি নামে শুরু হয় নেত্রকোনা সরকারি শিশু পরিবারের যাত্রা। পরে ১৯৭৯ সালে নাম বদলে রাখা হয়- ‘শিশু সদন’। সবশেষে এরশাদ সরকারের আমলে এটির নাম হয়- ‘শিশু পরিবার’। নেত্রকোনা জেলার পারলা বাসস্ট্যান্ডে সমাজসেবা উপপরিচালকের কার্যালয়েই চলে এর কার্যক্রম।
২০০১ সালে নেত্রকোনা জেলা শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে কুমড়ি এলাকায় নিজস্ব জায়গায় স্থানান্তর করা হয় এটি। তখন থেকে এখানেই চলছে এর কার্যক্রম।
এ এতিমখানায় অসহায় ছেলেশিশুরা ভর্তি হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়।
জনবল চিত্র:
নেত্রকোনা সরকারি শিশু পরিবারে উপতত্ত্বাবধায়ক, সহকারী তত্ত্বাবধায়ক, সহকারী শিক্ষক, কম্পাউন্ডার, অফিস সহকারী, কারিগরি প্রশিক্ষক, খণ্ডকালীন চিকিৎসক, বড়ভাইয়া, এমএলএসএস ও ম্যাসেঞ্জার পদ রয়েছে।
এর মধ্যে ২ বছর ধরে উপতত্ত্বাবধায়ক পদ খালি। সহকারী তত্ত্বাবধায়ক নেই ২০০৬ সাল থেকে। কম্পাউন্ডার নেই ৮ বছর। ১৫ মাস ধরে অফিস সহকারীর কাজ করছেন শিক্ষকরা। এমএলএসএস ৫ জনের মধ্যে আছেন মাত্র ১ জন। ২ জন বড় ভাইয়ার মধ্যে ১ জনই ভরসা। বাবুর্চি নেই। ২ জন কারিগরি প্রশিক্ষকের মধ্যে পারভীন আক্তার নামে একজন রয়েছেন প্রেষণে।
এ পর্যন্ত ভর্তি ছেলে শিশুর সংখ্যা:
কুমড়ি শিশু পরিবার কেন্দ্রে এ পর্যন্ত ৭ শত ৯৬ জন ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ৪শ ৩৯ জন পুনর্বাসনের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আর বিভিন্ন পদে চাকরি করছে ২২ জন।
চলতি বছরে ছেলেশিশু রয়েছে ৯৯ জন। তাদের মধ্যে শিশু শ্রেণিতে ৯ জন, প্রথম শ্রেণিতে ১১ জন, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ৯ জন, তৃতীয় শ্রেণিতে ১১ জন, ৪র্থ শ্রেণিতে ১৫ জন, ৫ম শ্রেণিতে ১০ জন, ষষ্ঠ শ্রেণিতে ৭ জন, ৭ম শ্রেণিতে ৬ জন, ৮ম শ্রেণিতে ৫ জন, ৯ম শ্রেণিতে ৩ জন, ১০ম শ্রেণিতে ৪ জন ও একাদশ শ্রেণিতে রয়েছে ১ জন।
শিশুদের অভিযোগ:
এখানে অবস্থানরত অধিকাংশ শিশুদের অভিযোগ খাবার নিয়ে। সময়মতো খাবার তৈরি হয়না। পোশাকের সমস্যার কথাও জানিয়েছে তারা। তাদের বক্তব্য বছরে মাত্র ১ বার ১ সেট কাপড় দেওয়া হয়, যার অধিকাংশই ৬ মাস পেরুতেই ছিঁড়ে যায়।
তারা আরও জানায়, শিশু শ্রেণি, প্রথম শ্রেণি ও দ্বিতীয় শ্রেণির অধিকাংশ শিশুরাই ক্লাস পায়না। শিক্ষকরা ব্যস্ত থাকেন অন্য কাজে। আর প্রতিদিনই যেতে হয় রান্নাঘরে। রান্নাঘরের ধোঁয়া তাদের খুবই পরিচিত। কেউ মাছ কুটা, কেউ তরকারি বাটা, কাউকে থাকতে হয় চুলার কাজে। সরজমিন এ দৃশ্য দেখা গেছে।
বহিরাগতদের অবাধ যাতায়াত: শিশু পরিবার কেন্দ্রের শিশুদের বড় অসুবিধা হলো বহিরাগতদের অবাধ যাতায়াত। যখন-তখন যে কেউ সেখানে যাতায়াত করেন। সারাক্ষণ গরু-ছাগলও চরে মাঠে। কেউ ব্যবসায়িক জিনিসও তৈরি করেন ভেতরে বসে। এসবের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই।
শিক্ষক জালাল উদ্দিন আকন্দের বক্তব্য :
এ বিষয়ে শিক্ষক জালাল উদ্দিন আকন্দ বাংলানিউজকে জানান, শিশু পরিবারের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো জনবল সংকট। জনবল সংকটের কারণে সবকিছুই এলোমেলো।
তিনি জানান, উপতত্ত্বাবধায়ক, সহকারী তত্ত্বাবধায়ক ও কম্পাউন্ডার এ ৩টি আবাসিক পদের মধ্যে ৩টিই শূন্য। একমাত্র এমদাদুল হক নামে বড় ভাইয়া সার্বক্ষণিক থেকে শিশুদের দেখভাল করছেন।
খাবারের বিষয়ে তিনি বলেন, “প্রতিটি শিশুর মাসিক বরাদ্দ রয়েছে ২ হাজার টাকা। ১ হাজার ৬শ টাকা খাবার খরচ বাকি টাকা আনুষঙ্গিক খরচে ব্যয় হয়। তবে সেটিও ঠিকাদারের খেয়ালখুশির ওপর নির্ভরশীল।
নারী-পুরুষ আর গরু ছাগল অবাধ যাতাযাতের ব্যাপারে তিনি বলেন, “কোনো গেটম্যান নেই। গেটম্যান না থাকায় এ সমস্যাটি কোনোমতেই দূর করা সম্ভব হচ্ছেনা।”
লেখাপড়ার মান:
শিশু পরিবারের পাশে আমলি মধুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফারুক হোসেন, কুমড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বদরুল ইসলাম ফকির বাংলানিউজকে বলেন, “৩য় শ্রেণির আগে শিশুদের শিশু পরিবারেই পড়ানো হয়। ৩য় শ্রেণি থেকে উর্ত্তীর্ণ শিশুরা তাদের বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। তুলনায় দেখা গেছে, শিশু পরিবারের শিশুরা মেধায় অন্য শিশুদের চেয়ে কিছুতেই কম নয়। প্রতিবছরই তাদের মধ্য থেকে দুই/একজন স্কলারশিপ পায়। বাকিরাও মোটামুটি ফলাফল করে।”
তবে লোকবলের সংকটের কারণে ভেতরের শিক্ষার পরিবেশ নিয়ে তারাও প্রশ্ন রাখেন।
জেলা সমাজসেবা উপপরিচালকের বক্তব্য:
জেলা সমাজসেবার উপপরিচালক রইছ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, শিশু পরিবার কেন্দ্রের প্রতি সর্বদাই তাদের আলাদা নজর রয়েছে। প্রতিমাসেই এ কেন্দ্র পরিদর্শন করা হয়।
তবে জনবল সংকটের কারণে শিশুরা প্রকৃত সেবা না পাওয়ার বিষয় স্বীকার করে তিনি বলেন, “এ বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বার বার বলা হলেও কোনো কাজ হচ্ছেনা।”
শিশুদের কাজ করানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “বাবুর্চি না থাকায় সামান্য বেতন দিয়ে দুজন বাবুর্চি রাখা হয়েছে। মাঝে-মধ্যে তাদের একজন না আসলে শিশুরা রান্নার কাজে কিছুটা সহযোগিতা করে। তবে সরকার ইতোমধ্যে বাবুর্চি নিয়োগের ব্যবস্থা করেছে। তার বাস্তবায়ন হলে আর এ সমস্যা থাকবেনা।
তবে খাবার ও পরিচ্ছদ নিয়ে শিশুদের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, “বরাদ্দে যেভাবে ব্যয় ধরা থাকে সেভাবেই ঠিকাদার খাবার ও পোশাক-পরিচ্ছদ সরবরাহ করে থাকেন। সেক্ষেত্রে কোনো অনিয়মের অভিযোগ তিনি পাননি।”
No comments