বাংলাদেশে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন, নাগরিক সমাজ ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালীকরণ মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়ন, আইনের শাসন কায়েমে ট্রাম্প প্রশাসনের ফান্ড ঘোষণা
বাংলাদেশে
বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং চাপের মুখে থাকা নাগরিক সমাজ ও
গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালীকরণে ৮০ দশমিক ৯ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ
দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এছাড়া, এ ফান্ড আইনের শাসন কায়েম ও মানবাধিকার
পরিস্থিতির উন্নয়নেও ব্যয় হবে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট
ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত বাজেটে ইউএসএআইডি’র মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য এ
অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। গত সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প
২০১৮-১৯ সালের পররাষ্ট্র বিষয়ক বাজেট ঘোষণা করেন। স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং
আন্তর্জাতিক সাহায্যকারী সংস্থা ইউএসএআইডি’র কার্যক্রম পরিচালনার জন্য
প্রেসিডেন্ট ৩৯.৩ বিলিয়ন ডলারের বাজেট প্রস্তাব করেন।
ডনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রস্তাবিত বাজেটে আফগানিস্তানের জন্য ৫০০ মিলিয়ন, বাংলাদেশ ৮০.৯ মিলিয়ন এবং পাকিস্তানের জন্য ২০০ মিলিয়ন ডলার প্রস্তাব করেছেন। এর বাইরে সাহায্য তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার অন্য কোনো দেশ নেই; যেখানে পুরো মধ্য এশিয়ার জন্য প্রেসিডেন্টের সাহায্য প্রস্তাবনা মাত্র ১৬.৭ মিলিয়ন।
এদিকে আগামী ১০ বছরে মার্কিন বাজেট ঘাটতি ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের মধ্যে সীমিত রাখতে প্রস্তাবিত বাজেটে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বেশ কিছু ফেডারেল এজেন্সির বাজেট কাটছাঁট করেছেন এবং ২২টি ফেডারেল এজেন্সির বাজেট বরাদ্দ বন্ধের প্রস্তাব দিয়েছেন- যা নিয়ে মার্কিন মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই হৈচৈ শুরু হয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত প্রেসিডেন্টের বাজেট কাটছাঁট বিষয়ক সকল প্রস্তাবনা কংগ্রেস অনুমোদন না-ও দিতে পারে। এমতাবস্থায়, বাজেট ঘাটতি ৩ ট্রিলিয়নের মধ্যে সীমিত রেখে, কোনো ফেডারেল এজেন্সির বাজেট বরাদ্দ বন্ধ না করে এবং প্রেসিডেন্টকে সন্তুষ্ট রেখে কিভাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক বাজেট পাস করা যায়, সেটাই কংগ্রেসের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের বাজেট নিয়ে মার্কিন মিডিয়ায় এই হৈচৈ-এর মধ্যেও বাংলাদেশের জন্য প্রণিধানযোগ্য বিষয় হলো, কংগ্রেসের ‘হাউজ এপ্রোপ্রিয়েশন কমিটি’র ‘ফরেন অপারেশন্স, ট্রেড এবং অন্যান্য’ বিষয়ক সাবকমিটি বিগত ১৩ই জুলাই ২০১৭ মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য যে বাজেট প্রস্তাবনা করেছে, তাতে বাংলাদেশের শ্রমিক নিরাপত্তা এবং শ্রমিক অধিকার উন্নয়নের জন্য ৬০ মিলিয়ন ডলার অর্থ সহযোগিতার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। সাব কমিটির ওই প্রস্তাবনায়, বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে স্টেট ডিপার্টমেন্ট কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে তা ‘ফরেন অপারেশন্স, ট্রেড এবং অন্যান্য’ সাব কমিটিকে বিস্তারিত জানাতে বলা হয়েছে। সাব কমিটিতে অনুমোদিত ওই প্রস্তাবটি (হাউজ রেজ্যুলিউশন ৩৩৬২) কংগ্রেসের নিম্নপরিষদ হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে পাসের জন্য বিগত ১৯শে জুলাই ২০১৭ জমা দেয়া হয়েছে। কিন্তু, গত সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রস্তাবিত স্টেট ডিপার্টমেন্টের বাজেটে বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দের পরিমাণ বাড়িয়ে ৮০.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ধার্য্য করা হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন গ্রহণযোগ্য (ক্রেডিবল) করতে এই প্রথমবারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প-এর আগ্রহের বিষয়টি উঠে এসেছে।
ডনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রস্তাবিত বাজেটে আফগানিস্তানের জন্য ৫০০ মিলিয়ন, বাংলাদেশ ৮০.৯ মিলিয়ন এবং পাকিস্তানের জন্য ২০০ মিলিয়ন ডলার প্রস্তাব করেছেন। এর বাইরে সাহায্য তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার অন্য কোনো দেশ নেই; যেখানে পুরো মধ্য এশিয়ার জন্য প্রেসিডেন্টের সাহায্য প্রস্তাবনা মাত্র ১৬.৭ মিলিয়ন।
এদিকে আগামী ১০ বছরে মার্কিন বাজেট ঘাটতি ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের মধ্যে সীমিত রাখতে প্রস্তাবিত বাজেটে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বেশ কিছু ফেডারেল এজেন্সির বাজেট কাটছাঁট করেছেন এবং ২২টি ফেডারেল এজেন্সির বাজেট বরাদ্দ বন্ধের প্রস্তাব দিয়েছেন- যা নিয়ে মার্কিন মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই হৈচৈ শুরু হয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত প্রেসিডেন্টের বাজেট কাটছাঁট বিষয়ক সকল প্রস্তাবনা কংগ্রেস অনুমোদন না-ও দিতে পারে। এমতাবস্থায়, বাজেট ঘাটতি ৩ ট্রিলিয়নের মধ্যে সীমিত রেখে, কোনো ফেডারেল এজেন্সির বাজেট বরাদ্দ বন্ধ না করে এবং প্রেসিডেন্টকে সন্তুষ্ট রেখে কিভাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক বাজেট পাস করা যায়, সেটাই কংগ্রেসের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের বাজেট নিয়ে মার্কিন মিডিয়ায় এই হৈচৈ-এর মধ্যেও বাংলাদেশের জন্য প্রণিধানযোগ্য বিষয় হলো, কংগ্রেসের ‘হাউজ এপ্রোপ্রিয়েশন কমিটি’র ‘ফরেন অপারেশন্স, ট্রেড এবং অন্যান্য’ বিষয়ক সাবকমিটি বিগত ১৩ই জুলাই ২০১৭ মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য যে বাজেট প্রস্তাবনা করেছে, তাতে বাংলাদেশের শ্রমিক নিরাপত্তা এবং শ্রমিক অধিকার উন্নয়নের জন্য ৬০ মিলিয়ন ডলার অর্থ সহযোগিতার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। সাব কমিটির ওই প্রস্তাবনায়, বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে স্টেট ডিপার্টমেন্ট কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে তা ‘ফরেন অপারেশন্স, ট্রেড এবং অন্যান্য’ সাব কমিটিকে বিস্তারিত জানাতে বলা হয়েছে। সাব কমিটিতে অনুমোদিত ওই প্রস্তাবটি (হাউজ রেজ্যুলিউশন ৩৩৬২) কংগ্রেসের নিম্নপরিষদ হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে পাসের জন্য বিগত ১৯শে জুলাই ২০১৭ জমা দেয়া হয়েছে। কিন্তু, গত সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রস্তাবিত স্টেট ডিপার্টমেন্টের বাজেটে বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দের পরিমাণ বাড়িয়ে ৮০.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ধার্য্য করা হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন গ্রহণযোগ্য (ক্রেডিবল) করতে এই প্রথমবারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প-এর আগ্রহের বিষয়টি উঠে এসেছে।
No comments