পথশিশুদের জন্য পুরো খেলনার দোকান
যুদ্ধ,
সন্ত্রাস, হানাহানির পৃথিবীতে ভাল মানুষ খুঁজে পাওয়াটাই যেন হয়ে গেছে
দারুণ কঠিন। কিন্তু একেবারে মানুষশূণ্য যে হয়নি পৃথিবী, তার প্রমাণ ক্যারল
শুখম্যান। নিউইয়র্কের বাসিন্দা এই নারী পেশায় একজন ব্যবসায়ী। শিশুদের জন্য,
বিশেষত পথের ঘরহীন শিশুদের জন্য, তার দরদী মন অনেক কিছুই করতে চায়। এবার
তিনি তারই প্রমাণ দিলেন।
ঘরহীন পথের সব শিশুকে ঘর দিতে না পারলেও এদের হাতে তিনি আপাতত তুলে দিতে চান খেলনা। যাতে ওদের দুঃখী মনে কিছুটা আনন্দের ছোঁয়া অন্তত লাগে। এই ভাবনা থেকে তিনি এবার গোটা একটা খেলনার দোকান কিনে ফেলেছেন। দোকানভর্তি সব খেলনা তিনি তুলে দেবেন সুখবঞ্চিত এসব শিশুর হাতে।
প্রতিবছরই হলিডে সিজনে তিনি পথশিশুদের আনন্দ দিতে খেলনা উপহার দিয়ে থাকেন। এবারও খেলনা কেনার জন্য বেরিয়ে পড়ার পর ম্যানহাটান ওয়েস্ট ভিলেজ দিয়ে যাবার সময় তার নজরে পড়ে শাটারবদ্ধ হাডসন পার্টিস্টোরটি। ওটারর গায়ে ‘ফর রেন্ট’ লেখা সাইনবোর্ড ঝুলছিল। তখন তিনি ভাবলেন এবার আর অন্যবারের মতো ছোট আকারে কিছু করবেন না। পুরো দোকানটাই কিনে ফেলবেন। যেমন ভাবা তেমন কাজ।
তার নিজের ভাষায়, ‘যখন আমি এই খেলনার দোকানটি দেখলাম তখন আমার মনে হলো এবার আমি বড় আকারের কিছু করতে পারি।’ অবশেষে সেটাই করলেন তিনি।
ঘরহীন পথের সব শিশুকে ঘর দিতে না পারলেও এদের হাতে তিনি আপাতত তুলে দিতে চান খেলনা। যাতে ওদের দুঃখী মনে কিছুটা আনন্দের ছোঁয়া অন্তত লাগে। এই ভাবনা থেকে তিনি এবার গোটা একটা খেলনার দোকান কিনে ফেলেছেন। দোকানভর্তি সব খেলনা তিনি তুলে দেবেন সুখবঞ্চিত এসব শিশুর হাতে।
প্রতিবছরই হলিডে সিজনে তিনি পথশিশুদের আনন্দ দিতে খেলনা উপহার দিয়ে থাকেন। এবারও খেলনা কেনার জন্য বেরিয়ে পড়ার পর ম্যানহাটান ওয়েস্ট ভিলেজ দিয়ে যাবার সময় তার নজরে পড়ে শাটারবদ্ধ হাডসন পার্টিস্টোরটি। ওটারর গায়ে ‘ফর রেন্ট’ লেখা সাইনবোর্ড ঝুলছিল। তখন তিনি ভাবলেন এবার আর অন্যবারের মতো ছোট আকারে কিছু করবেন না। পুরো দোকানটাই কিনে ফেলবেন। যেমন ভাবা তেমন কাজ।
তার নিজের ভাষায়, ‘যখন আমি এই খেলনার দোকানটি দেখলাম তখন আমার মনে হলো এবার আমি বড় আকারের কিছু করতে পারি।’ অবশেষে সেটাই করলেন তিনি।
No comments