মাওলানা নিজামীর আপিলের যুক্তি উপস্থাপন ৩০ নভেম্বর
জামায়াতে
ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর খালাস চেয়ে দায়ের করা আপিল
আবেদনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হবে আগামী ৩০ নভেম্বর। আগামী ৩০ নভেম্বর
এবং ১ ও ২ ডিসেম্বর আপিলের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করবেন মাওলানা নিজামীর
আইনজীবীরা। এরপর ৭ ডিসেম্বর অ্যাটর্নি জেনারেলকে তার বক্তব্য উপস্থানের
নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এরপর দিন ৮ ডিসেম্বর অ্যাটর্নি জেনারেলের বক্তব্যের
পাল্টা যুক্তি উপস্থাপন করবেন মাওলানা দিবেন নিজামীর আইনজীবীরা।
আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
আজ মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর পক্ষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও চারজন ডিফেন্স সাক্ষীর জবানবন্দী ও জেরা পড়া শেষ করেন তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট এসএম শাহজাহান। নিজামীর অপর দুই আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির ও ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন তাকে সহায়তা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও অতিরিক্তি অ্যাটর্নি জেনারেল মমতাজ উদ্দিন ফকির।
অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানান, ৩০ নভেম্বর, ১ ও ২ ডিসেম্বর আমাদের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য রাখা হয়েছে। অ্যাটর্নি জেনারেল ৭ ডিসেম্বর এবং আমাদের ৮ ডিসেম্বর পাল্টা যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করে দেয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১৭, ১৮, ২৩ ও ২৪ নভেম্বর মাওলানা নিজামীর আইনজীবী এস এম শাহজাহান মামলার সাক্ষীদের জবানবন্দী ও জেরা পড়া শেষ করেন।
গত বছরের ২৩ নভেম্বর মাওলানা নিজামীর খালাস চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল আবেদন দায়ের করেন তার আইনজীবীরা। ১২১ পৃষ্টার মূল আপিল আবেদনে ১৬৮টি যুক্ত দেখিয়ে মাওলানা নিজামীর খালাস চাওয়া হয়। আবেদনে ৬ হাজার ২৫২ পৃষ্ঠার দলিল দস্তাবেজ জমা দেয়া হয়।
গত বছরের ২৯ অক্টোবর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দ্বায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মোট ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ৮ টিতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এর মধ্যে চারটি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর চারটি অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া বাকি আটটি অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মাওলানা নিজামীকে অভিযোগগুলো থেকে অব্যাহিতি দেয়া হয়।
আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
আজ মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর পক্ষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও চারজন ডিফেন্স সাক্ষীর জবানবন্দী ও জেরা পড়া শেষ করেন তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট এসএম শাহজাহান। নিজামীর অপর দুই আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির ও ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন তাকে সহায়তা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও অতিরিক্তি অ্যাটর্নি জেনারেল মমতাজ উদ্দিন ফকির।
অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানান, ৩০ নভেম্বর, ১ ও ২ ডিসেম্বর আমাদের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য রাখা হয়েছে। অ্যাটর্নি জেনারেল ৭ ডিসেম্বর এবং আমাদের ৮ ডিসেম্বর পাল্টা যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করে দেয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১৭, ১৮, ২৩ ও ২৪ নভেম্বর মাওলানা নিজামীর আইনজীবী এস এম শাহজাহান মামলার সাক্ষীদের জবানবন্দী ও জেরা পড়া শেষ করেন।
গত বছরের ২৩ নভেম্বর মাওলানা নিজামীর খালাস চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল আবেদন দায়ের করেন তার আইনজীবীরা। ১২১ পৃষ্টার মূল আপিল আবেদনে ১৬৮টি যুক্ত দেখিয়ে মাওলানা নিজামীর খালাস চাওয়া হয়। আবেদনে ৬ হাজার ২৫২ পৃষ্ঠার দলিল দস্তাবেজ জমা দেয়া হয়।
গত বছরের ২৯ অক্টোবর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দ্বায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মোট ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ৮ টিতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এর মধ্যে চারটি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর চারটি অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া বাকি আটটি অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মাওলানা নিজামীকে অভিযোগগুলো থেকে অব্যাহিতি দেয়া হয়।
No comments