খালাস পেলেন মেয়র নাছির, সাংসদ নিজাম হাজারী
হত্যাচেষ্টার
মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির
উদ্দীন ও ফেনীর সাংসদ নিজাম উদ্দিন হাজারীসহ ১৭ আসামি। চট্টগ্রাম জেলা ও
দায়রা জজ মো. নূরুল হুদা আজ বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন।
চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. আবুল হাশেম প্রথম আলোকে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
১৯৯৩ সালের ২৪ জানুয়ারি লালদীঘি মাঠে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় তৎকালীন নগর ছাত্রলীগের নেতা সুফিয়ান সিদ্দিকীর ওপর অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সুফিয়ান সিদ্দিকী কোতোয়ালি থানায় নাছিরসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ১৯৯৪ সালে এ মামলায় আসামিরা হাইকোর্ট থেকে স্থগিতাদেশ নেন। ২০১৪ সালের ৯ মার্চ তা প্রত্যাহার হয়। এ মামলায় গত ১ এপ্রিল আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেন নাছির। ৬ এপ্রিল মামলার বাদীকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। জেরাকালে বাদী দাবি করেন, তৎকালীন বিএনপি সরকারের চাপে মামলাটি করেছিলেন তিনি।
২২ বছর আগের এই মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়। আজ রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. আবুল হাশেম প্রথম আলোকে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
১৯৯৩ সালের ২৪ জানুয়ারি লালদীঘি মাঠে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় তৎকালীন নগর ছাত্রলীগের নেতা সুফিয়ান সিদ্দিকীর ওপর অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সুফিয়ান সিদ্দিকী কোতোয়ালি থানায় নাছিরসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ১৯৯৪ সালে এ মামলায় আসামিরা হাইকোর্ট থেকে স্থগিতাদেশ নেন। ২০১৪ সালের ৯ মার্চ তা প্রত্যাহার হয়। এ মামলায় গত ১ এপ্রিল আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেন নাছির। ৬ এপ্রিল মামলার বাদীকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। জেরাকালে বাদী দাবি করেন, তৎকালীন বিএনপি সরকারের চাপে মামলাটি করেছিলেন তিনি।
২২ বছর আগের এই মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়। আজ রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
No comments