কী পেলাম, কী পেলাম না, তা বড় করে দেখলে চলবে না -সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা দেশের অধিকতর অগ্রগতিতে সরকারের লক্ষ্য অর্জনে আরও বেশি
সক্রিয় হতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী
বলেন, ‘আমরা কী পেলাম বা পেলাম না, এটা বড় করে দেখলে চলবে না। আমাদের
প্রধান বিবেচনা হবে, দেশ ও জনগণের জন্য আমরা কতটা সেবা দিতে পারলাম।’
প্রধানমন্ত্রী গতকাল মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান। খবর বাসসের।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ। এতে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন সংস্থাগুলোর প্রধান ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের প্রথম দেশের কথা বিশেষ করে দরিদ্র ও শ্রমিক শ্রেণির বিষয় চিন্তা করতে হবে। তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করাই হবে আমাদের দায়িত্ব।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি দৃঢ় বিশ্বাসী যে আমরা দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হব।’ এ প্রসঙ্গে তিনি বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু নির্মাণের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘এই মেগা প্রকল্প আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম যে এটি নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করব। আমরা আমাদের এই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করেছি।’
বাংলাদেশ এরই মধ্যে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে এবং ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে উন্নীত হবে—এ কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা কেবল নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবেই থাকতে চাই না। মিলেমিশে কাজ করলে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশে বিগত ছয় বছরে জিডিপি ৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৩১৪ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৫ দশমিক ২ বিলিয়নে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার ২০০৯ সালে পে-স্কেল দিয়েছে। ওই পে-স্কেলে বেতন-ভাতা বৃদ্ধি নামমাত্র ছিল না। এতে যথেষ্ট বেতন-ভাতা বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আরও একটি পে-স্কেল চলতি মাস থেকে কার্যকর হতে পারে। আল্লাহর রহমতে এ প্রক্রিয়া প্রায় সম্পন্নের পথে এবং আমরা এটা বাস্তবায়ন করব।’
দেশে বিনিয়োগ ও শিল্পায়ন জোরদার করতে বেসরকারীকরণ কমিশন এবং বিনিয়োগ বোর্ড একীভূত হবে বলে ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী গতকাল মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান। খবর বাসসের।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ। এতে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন সংস্থাগুলোর প্রধান ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের প্রথম দেশের কথা বিশেষ করে দরিদ্র ও শ্রমিক শ্রেণির বিষয় চিন্তা করতে হবে। তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করাই হবে আমাদের দায়িত্ব।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি দৃঢ় বিশ্বাসী যে আমরা দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হব।’ এ প্রসঙ্গে তিনি বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু নির্মাণের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘এই মেগা প্রকল্প আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম যে এটি নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করব। আমরা আমাদের এই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করেছি।’
বাংলাদেশ এরই মধ্যে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে এবং ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে উন্নীত হবে—এ কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা কেবল নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবেই থাকতে চাই না। মিলেমিশে কাজ করলে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশে বিগত ছয় বছরে জিডিপি ৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৩১৪ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৫ দশমিক ২ বিলিয়নে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার ২০০৯ সালে পে-স্কেল দিয়েছে। ওই পে-স্কেলে বেতন-ভাতা বৃদ্ধি নামমাত্র ছিল না। এতে যথেষ্ট বেতন-ভাতা বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আরও একটি পে-স্কেল চলতি মাস থেকে কার্যকর হতে পারে। আল্লাহর রহমতে এ প্রক্রিয়া প্রায় সম্পন্নের পথে এবং আমরা এটা বাস্তবায়ন করব।’
দেশে বিনিয়োগ ও শিল্পায়ন জোরদার করতে বেসরকারীকরণ কমিশন এবং বিনিয়োগ বোর্ড একীভূত হবে বলে ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।
No comments