জবাব দিতে সময় পেলেন জাফরুল্লাহ
আদালত
অবমাননার অভিযোগে কেন শাস্তি দেওয়া হবে না—সে বিষয়ে জবাব দেওয়ার জন্য
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে নতুন করে সময়
দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। জবাব দেওয়ার জন্য ৫ আগস্ট তারিখ
ধার্য করা হয়েছে। বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-২ আজ বুধবার এ আদেশ দেন। আদালত
অবমাননার জন্য জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া
হবে না, তা আজ ২২ জুলাই ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তাঁর ব্যাখ্যা দেওয়ার
তারিখ ধার্য ছিল।
আজ সকালে ট্রাইব্যুনাল-২-এ হাজির হয়ে জবাব দাখিলের জন্য সময়ের আবেদন জানান জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তাঁর সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে ৫ আগস্ট তারিখ ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল-২।
এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো ট্রাইব্যুনালে আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হলেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। এর আগে অবমাননার জন্য ট্রাইব্যুনাল-১ তাঁকে সতর্ক করেছিলেন। আর ট্রাইব্যুনাল-২ তাঁকে এজলাসে এক ঘণ্টা আটকে রাখার দণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন।
সবশেষ ৬ জুলাই জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনেন তিনজন মুক্তিযোদ্ধা ও গণজাগরণ মঞ্চের একাংশের দুজন সংগঠক। ৭ জুলাই এ আবেদনের ওপর শুনানি করেন আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ ও মোর্শেদ আহমেদ খান। শুনানিতে তাঁরা বলেন, গত ১০ জুন আদালত অবমাননার দায়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সাজা দেন ট্রাইব্যুনাল-২। ওই দিন রায়ের পর আদালত থেকে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারকদের সম্পর্কে কটূক্তি করেন, যা আদালত অবমাননার শামিল।
বাংলাদেশে বসবাসরত ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের সাজায় উদ্বেগ জানিয়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ায় গত ১০ জুন জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে এজলাসে আসামির কাঠগড়ায় এক ঘণ্টার কারাদণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল-২। একই সঙ্গে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড দেন। এক সপ্তাহের মধ্যে জরিমানার ওই টাকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই দিনই জাফরুল্লাহ এজলাসে কারাদণ্ডের সাজা ভোগ করলেও অর্থদণ্ডের বিরুদ্ধে তিনি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করেন। গত ১৬ জুন চেম্বার আদালত তাঁর অর্থদণ্ডের কার্যকারিতা স্থগিত করেন এবং আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন।
আজ সকালে ট্রাইব্যুনাল-২-এ হাজির হয়ে জবাব দাখিলের জন্য সময়ের আবেদন জানান জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তাঁর সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে ৫ আগস্ট তারিখ ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল-২।
এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো ট্রাইব্যুনালে আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হলেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। এর আগে অবমাননার জন্য ট্রাইব্যুনাল-১ তাঁকে সতর্ক করেছিলেন। আর ট্রাইব্যুনাল-২ তাঁকে এজলাসে এক ঘণ্টা আটকে রাখার দণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন।
সবশেষ ৬ জুলাই জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনেন তিনজন মুক্তিযোদ্ধা ও গণজাগরণ মঞ্চের একাংশের দুজন সংগঠক। ৭ জুলাই এ আবেদনের ওপর শুনানি করেন আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ ও মোর্শেদ আহমেদ খান। শুনানিতে তাঁরা বলেন, গত ১০ জুন আদালত অবমাননার দায়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সাজা দেন ট্রাইব্যুনাল-২। ওই দিন রায়ের পর আদালত থেকে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারকদের সম্পর্কে কটূক্তি করেন, যা আদালত অবমাননার শামিল।
বাংলাদেশে বসবাসরত ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের সাজায় উদ্বেগ জানিয়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ায় গত ১০ জুন জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে এজলাসে আসামির কাঠগড়ায় এক ঘণ্টার কারাদণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল-২। একই সঙ্গে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড দেন। এক সপ্তাহের মধ্যে জরিমানার ওই টাকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই দিনই জাফরুল্লাহ এজলাসে কারাদণ্ডের সাজা ভোগ করলেও অর্থদণ্ডের বিরুদ্ধে তিনি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করেন। গত ১৬ জুন চেম্বার আদালত তাঁর অর্থদণ্ডের কার্যকারিতা স্থগিত করেন এবং আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন।
No comments