দেশের জনসংখ্যা এখন ১৫ কোটি ২৫ লাখ
রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান আদমশুমারি ও গৃহগণনা ২০১১-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন এবং ঘোষণা করেছেন যে আজ (সোমবার) দেশের জনসংখ্যা ১৫ কোটি ২৫ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এক দশমিক ৩৭ শতাংশ। খবর বাসস’র।
রাষ্ট্রপতি সোমবার বঙ্গভবন থেকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ওয়েবসাইট ক্লিক করে এই চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশকালে ঘোষণা করেন যে, মোট জনসংখ্যার মধ্যে সাত কোটি ৬৩ লাখ ৫০ হাজার ৫১৮ পুরুষ এবং সাত কোটি ৬১ লাখ ৬৭ হাজার ৪৯৭ জন নারী। আদমশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশের ঠিক এক বছর পর এই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হলো।
গত বছরের ১৬ জুলাই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় আদমশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। একই বছরের ১৫ থেকে ১৯ মার্চ পরিচালিত গণনায় দেখা যায় দেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখে পৌঁছেছে এবং বৃদ্ধির হার এক দশমিক ৩৪ শতাংশ।
২০১১ সালের মার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব এক হাজার ১৪ এবং পুরুষ ও নারীর হার প্রায় একই অর্থাৎ ৫০ দশমিক ছয় ও ৪৯ দশমিক ৯৪।
দেশে সাক্ষরতার হার ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৫৪ দশমিক ১ ও নারীর হার ৪৯ দশমিক ৪। ওই আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী মোট খানার সংখ্যা তিন কোটি ২১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৩০টি। এর মধ্যে সাধারণ খানার সংখ্যা তিন কোটি ১৮ লাখ ৬৩ হাজার ৩৯৬টি, প্রাতিষ্ঠানিক খানা ২৬ হাজার ৬৭৭ এবং অন্যান্য খানার সংখ্যা দুই লাখ ৮৩ হাজার ৫৫৭টি। গড়পড়তা খানার আকার চার দশমিক ৪। ওই শুমারিতে দেখা যায়, দেশে প্রতিবন্ধীর সংখ্যা ২০ লাখ ১৬ হাজার ৬১২ জন, যা মোট জনসংখ্যার এক দশমিক চার শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর লোকসংখ্যা ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ১৪১, যা মোট জনসংখ্যার এক দশমিক দুই শতাংশ। এদের খানার সংখ্যা তিন লাখ ৫৬ হাজার ১৭৫টি। অনুষ্ঠানে ভাষণদানকালে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়ন নিশ্চিত করতে আদমশুমারি ও গৃহগণনার গুরুত্ব অপরিসীম। তিনি বলেন, শুমারি থেকে প্রাপ্ত তথ্য জাতীয় সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিতকরণ, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ ও চাকরির ক্ষেত্রে কোটা নির্ধারণ ইত্যাদি ব্যাপারে অতীব প্রয়োজনীয়।
গত বছরের ১৬ জুলাই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় আদমশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। একই বছরের ১৫ থেকে ১৯ মার্চ পরিচালিত গণনায় দেখা যায় দেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখে পৌঁছেছে এবং বৃদ্ধির হার এক দশমিক ৩৪ শতাংশ।
২০১১ সালের মার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব এক হাজার ১৪ এবং পুরুষ ও নারীর হার প্রায় একই অর্থাৎ ৫০ দশমিক ছয় ও ৪৯ দশমিক ৯৪।
দেশে সাক্ষরতার হার ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৫৪ দশমিক ১ ও নারীর হার ৪৯ দশমিক ৪। ওই আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী মোট খানার সংখ্যা তিন কোটি ২১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৩০টি। এর মধ্যে সাধারণ খানার সংখ্যা তিন কোটি ১৮ লাখ ৬৩ হাজার ৩৯৬টি, প্রাতিষ্ঠানিক খানা ২৬ হাজার ৬৭৭ এবং অন্যান্য খানার সংখ্যা দুই লাখ ৮৩ হাজার ৫৫৭টি। গড়পড়তা খানার আকার চার দশমিক ৪। ওই শুমারিতে দেখা যায়, দেশে প্রতিবন্ধীর সংখ্যা ২০ লাখ ১৬ হাজার ৬১২ জন, যা মোট জনসংখ্যার এক দশমিক চার শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর লোকসংখ্যা ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ১৪১, যা মোট জনসংখ্যার এক দশমিক দুই শতাংশ। এদের খানার সংখ্যা তিন লাখ ৫৬ হাজার ১৭৫টি। অনুষ্ঠানে ভাষণদানকালে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়ন নিশ্চিত করতে আদমশুমারি ও গৃহগণনার গুরুত্ব অপরিসীম। তিনি বলেন, শুমারি থেকে প্রাপ্ত তথ্য জাতীয় সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিতকরণ, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ ও চাকরির ক্ষেত্রে কোটা নির্ধারণ ইত্যাদি ব্যাপারে অতীব প্রয়োজনীয়।
No comments