টোকিওতে বিশাল বিক্ষোভ-আর নয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
জাপানের রাজধানী টোকিওতে গতকাল সোমবার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রবিরোধী সমাবেশ হয়েছে। আয়োজকদের দাবি, এতে অন্তত এক লাখ ৭০ হাজার বিক্ষোভকারী অংশ নেয়। গত বছর সুনামি ও ভূমিকম্পের ফলে ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর দেশটিতে এত বড় বিক্ষোভ আর হয়নি।
গতকাল জাতীয় ছুটির দিনে লোকজন দল বেঁধে টোকিওর রাস্তায় নেমে আসে। তারা ইয়োগি পার্কের কাছে স্লোগান দেয় ‘পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প আবার চালু হোক, তা চাই না। প্রধানমন্ত্রী (ইয়োশিহিকো) নোদার পদত্যাগ চাই।’
বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের মধ্যে নোবেলজয়ী সাহিত্যিক কেনজাবুরো ওই এবং জাপানের সংগীতজ্ঞ ও সুরস্রষ্টা রাইয়ুইচি সাকামোতো অংশ নেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নোবোরু শিকাতানি (৭১) নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘ফুকুশিমা পারমাণবিক বিপর্যয়ের এত দিন পর ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি। এর মধ্যে সরকার আবার পারমাণবিক চুল্লিগুলো চালু করছে। সরকারের এই আচরণে আমরা বেজায় ক্ষুব্ধ।’
ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর শিকাতানিকে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘ফুকুশিমার বিষয়টির সমাধান হওয়ার আগে অন্য কোনো পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু করা হোক, আমরা তা চাই না।’ এএফপি।
বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের মধ্যে নোবেলজয়ী সাহিত্যিক কেনজাবুরো ওই এবং জাপানের সংগীতজ্ঞ ও সুরস্রষ্টা রাইয়ুইচি সাকামোতো অংশ নেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নোবোরু শিকাতানি (৭১) নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘ফুকুশিমা পারমাণবিক বিপর্যয়ের এত দিন পর ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি। এর মধ্যে সরকার আবার পারমাণবিক চুল্লিগুলো চালু করছে। সরকারের এই আচরণে আমরা বেজায় ক্ষুব্ধ।’
ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর শিকাতানিকে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘ফুকুশিমার বিষয়টির সমাধান হওয়ার আগে অন্য কোনো পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু করা হোক, আমরা তা চাই না।’ এএফপি।
No comments