নূরজাহান-আলোকিত ঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতা-সৃজনশীলতার জয়গান
সৃজনশীলতার জয়গান আর রোদ ঝলমলে দিনটিতে সন্ধ্যা নামল ঝিরঝির বৃষ্টি ভর করে। বৃষ্টিতে কি আর সৃষ্টি নষ্ট হয়! তাই তো বৃষ্টি মাথায় নিয়ে শুরু হওয়া আয়োজনটি শেষ পর্যন্ত সৃষ্টিসুখের জয়গানে মুখরিত হয়েছে। আর সমগ্র অনুষ্ঠানটি আগমনী বার্তা ঘোষণা করেছে বর্ষা শেষে আসা ঈদ উৎসবের।
ঈদের ফ্যাশন ও স্টাইল সম্পর্কে আগাম ধারণা দিতে গতকাল সোমবার নগরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল নূরজাহান-আলোকিতঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতা। এ প্রতিযোগিতায় ১২টি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতেছে সেরা ডিজাইন হাউসগুলো। এবারের আয়োজনজুড়ে ছিল নানা ধরনের চমক। চিরায়ত উপস্থাপকের জায়গাটি নিয়েছেন এবার একজন জাদুকর। উপস্থাপক রাজীব বসাক জাদুর মাধ্যমে সবাইকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানান। এরপর গান, নৃত্য আর মডেলদের বিভিন্ন পোশাক প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে চলতে থাকে ফ্যাশনের এই আয়োজন।
স্বাগত বক্তব্যে প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী বলেন, ‘প্রথম আলো নিয়মিত পত্রিকা প্রকাশের পাশাপাশি নানা রকম সামাজিক কাজ করে যাচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছে এ প্রতিযোগিতাও। এটি এবার ১৪তম বর্ষে পা রেখেছে।’ অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেন প্রমা অবন্তী, অনন্য বড়ুয়া, স্বপন বড়ুয়া ও তাঁদের দল। সংগীত পরিবেশন করেন শাপলা, দেবাশীষ, দীপেন ও টিনা। বক্তাদের কথায়ও ছিল দেশীয় পোশাকের প্রশংসা। তাঁরা দেশীয় পোশাক পরতে সবার প্রতি আহ্বান জানান। প্রধান অতিথি ছিলেন উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মনোয়ারা হাকিম আলী। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামের ফ্যাশন ডিজাইনদের বড় পরিসরে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম আলোর এই উদ্যোগ খুবই কার্যকরী। আমরা চাই, চট্টগ্রামের ডিজাইনাররা দেশ ছাপিয়ে বিশ্বে স্থান করে নেবে। বক্তব্য দেন স্পনসর প্রতিষ্ঠান নূরজাহান গ্রুপের উপমহাব্যবস্থাপক (বিপণন) কাজী মোতাহের উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘প্রথম আলোর এই সৃজনশীল কাজের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পেরে আমরা গর্বিত।’ অনুষ্ঠানের প্রচার-সহযোগী ছিল মাছরাঙা টেলিভিশন। এ ছাড়া রূপচর্চায় সহযোগিতা করে পারসোনা। বন্ধুসভা চট্টগ্রাম সার্বিক সহযোগিতা করে। প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুব্রত বড়ুয়া রনি, ডিজাইনার রওশন আরা চৌধুরী, আইভি হাসান, এস এম ইলিয়াস ও লুৎফা সানজিদা। অংশগ্রহণ করে ৬৪টি প্রতিষ্ঠান।
যাঁরা পুরস্কার পেয়েছেন: শাড়িতে তিনটি বিভাগে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। শাড়ি ‘ক’ বিভাগে প্রথম হয়েছে মুনমুন’স। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে মেন্ডোলিন ও বাংলা। শাড়ি ‘খ’ বিভাগে প্রথম হয় মেহুলী বুটিকস, দ্বিতীয় জত্রিতা বুটিকস ও তৃতীয় হয়েছে মেহুলী বুটিকস। শাড়ি ‘গ’ বিভাগে প্রথম হয়েছে মেহুলী বুটিকস। একই বিভাগে দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয় যথাক্রমে জত্রিতা বুটিকস ও চামেলি’স। পাঞ্জাবি বিভাগে নক্ষত্র প্রথম হয়েছে। মেঘের বাড়ি দ্বিতীয় এবং চ্যালিস তৃতীয় হয়েছে। সালোয়ার-কামিজ ‘ক’ বিভাগে প্রথম হয়েছে ময়ূরাক্ষী। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে মেহুলী বুটিকস ও জত্রিতা বুটিকস। সালোয়ার-কামিজ ‘খ’ বিভাগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে সামিয়া ফ্যাশন, ড্রিম ফ্যাশন হাউস ও মেহুলী বুটিকস। ফতুয়া মেয়ে বিভাগে প্রথম হয় ড্রিম ফ্যাশন হাউস। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে এন এস ক্রিয়েশনস ও ওপেল হাউস। ফতুয়া ছেলে বিভাগে প্রথম হয় ফ্যাশন ম্যাকস। দ্বিতীয় নীলাম্বরী ও তৃতীয় হয় নক্ষত্র। যুগল পোশাকে প্রথম হয়েছে নীলাম্বরী। দ্বিতীয় বাংলার কথা ও তৃতীয় হয়েছে ড্রিম ফ্যাশন হাউস।
শার্ট ও টি-শার্ট বিভাগে প্রথম ও দ্বিতীয় হয় যথাক্রমে আইরুশ ও নক্ষত্র। যুগ্মভাবে তৃতীয় হয় এ বি ক্রিয়েশন ও নক্ষত্র। ফিউশন বিভাগে প্রথম হয় সায়মা’স ক্রিয়েশন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে অরণী ফ্যাশন হাউস ও ড্রিম ফ্যাশন হাউস। শিশুদের বিভাগে প্রথম ও দ্বিতীয় হয় যথাক্রমে এন এস ক্রিয়েশনস ও ড্রিম ফ্যাশন হাউস। যুগ্মভাবে তৃতীয় হয় মেঘের বাড়ি ও ঘরানা বুটিক। সেরাদের সেরা হয়েছে শাহীন আক্তারের মেহুলী বুটিকস।
স্বাগত বক্তব্যে প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী বলেন, ‘প্রথম আলো নিয়মিত পত্রিকা প্রকাশের পাশাপাশি নানা রকম সামাজিক কাজ করে যাচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছে এ প্রতিযোগিতাও। এটি এবার ১৪তম বর্ষে পা রেখেছে।’ অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেন প্রমা অবন্তী, অনন্য বড়ুয়া, স্বপন বড়ুয়া ও তাঁদের দল। সংগীত পরিবেশন করেন শাপলা, দেবাশীষ, দীপেন ও টিনা। বক্তাদের কথায়ও ছিল দেশীয় পোশাকের প্রশংসা। তাঁরা দেশীয় পোশাক পরতে সবার প্রতি আহ্বান জানান। প্রধান অতিথি ছিলেন উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মনোয়ারা হাকিম আলী। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামের ফ্যাশন ডিজাইনদের বড় পরিসরে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম আলোর এই উদ্যোগ খুবই কার্যকরী। আমরা চাই, চট্টগ্রামের ডিজাইনাররা দেশ ছাপিয়ে বিশ্বে স্থান করে নেবে। বক্তব্য দেন স্পনসর প্রতিষ্ঠান নূরজাহান গ্রুপের উপমহাব্যবস্থাপক (বিপণন) কাজী মোতাহের উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘প্রথম আলোর এই সৃজনশীল কাজের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পেরে আমরা গর্বিত।’ অনুষ্ঠানের প্রচার-সহযোগী ছিল মাছরাঙা টেলিভিশন। এ ছাড়া রূপচর্চায় সহযোগিতা করে পারসোনা। বন্ধুসভা চট্টগ্রাম সার্বিক সহযোগিতা করে। প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুব্রত বড়ুয়া রনি, ডিজাইনার রওশন আরা চৌধুরী, আইভি হাসান, এস এম ইলিয়াস ও লুৎফা সানজিদা। অংশগ্রহণ করে ৬৪টি প্রতিষ্ঠান।
যাঁরা পুরস্কার পেয়েছেন: শাড়িতে তিনটি বিভাগে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। শাড়ি ‘ক’ বিভাগে প্রথম হয়েছে মুনমুন’স। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে মেন্ডোলিন ও বাংলা। শাড়ি ‘খ’ বিভাগে প্রথম হয় মেহুলী বুটিকস, দ্বিতীয় জত্রিতা বুটিকস ও তৃতীয় হয়েছে মেহুলী বুটিকস। শাড়ি ‘গ’ বিভাগে প্রথম হয়েছে মেহুলী বুটিকস। একই বিভাগে দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয় যথাক্রমে জত্রিতা বুটিকস ও চামেলি’স। পাঞ্জাবি বিভাগে নক্ষত্র প্রথম হয়েছে। মেঘের বাড়ি দ্বিতীয় এবং চ্যালিস তৃতীয় হয়েছে। সালোয়ার-কামিজ ‘ক’ বিভাগে প্রথম হয়েছে ময়ূরাক্ষী। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে মেহুলী বুটিকস ও জত্রিতা বুটিকস। সালোয়ার-কামিজ ‘খ’ বিভাগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে সামিয়া ফ্যাশন, ড্রিম ফ্যাশন হাউস ও মেহুলী বুটিকস। ফতুয়া মেয়ে বিভাগে প্রথম হয় ড্রিম ফ্যাশন হাউস। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে এন এস ক্রিয়েশনস ও ওপেল হাউস। ফতুয়া ছেলে বিভাগে প্রথম হয় ফ্যাশন ম্যাকস। দ্বিতীয় নীলাম্বরী ও তৃতীয় হয় নক্ষত্র। যুগল পোশাকে প্রথম হয়েছে নীলাম্বরী। দ্বিতীয় বাংলার কথা ও তৃতীয় হয়েছে ড্রিম ফ্যাশন হাউস।
শার্ট ও টি-শার্ট বিভাগে প্রথম ও দ্বিতীয় হয় যথাক্রমে আইরুশ ও নক্ষত্র। যুগ্মভাবে তৃতীয় হয় এ বি ক্রিয়েশন ও নক্ষত্র। ফিউশন বিভাগে প্রথম হয় সায়মা’স ক্রিয়েশন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে অরণী ফ্যাশন হাউস ও ড্রিম ফ্যাশন হাউস। শিশুদের বিভাগে প্রথম ও দ্বিতীয় হয় যথাক্রমে এন এস ক্রিয়েশনস ও ড্রিম ফ্যাশন হাউস। যুগ্মভাবে তৃতীয় হয় মেঘের বাড়ি ও ঘরানা বুটিক। সেরাদের সেরা হয়েছে শাহীন আক্তারের মেহুলী বুটিকস।
No comments