সরিয়ে দেওয়া হয়েছে উত্তর কোরিয়ার সেনাপ্রধানকে
উত্তর কোরিয়ার সেনাপ্রধান রি ইয়ং-হোকে সব ধরনের সরকারি পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এ খবর জানিয়েছে। রি ইয়ং-হো দেশটির সেনাপ্রধান ছাড়াও প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় সেনা কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির শীর্ষ কয়েকটি পদে নিয়োজিত ছিলেন।
এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে ক্ষমতাসীন দল বলেছে, ‘শারীরিক অসুস্থতা’র কারণে রি ইয়ংকে তাঁর সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে বিবিসির সিউল সংবাদদাতা লুসি উইলিয়ামসন বলেন, রি ইয়ংকে সরিয়ে দেওয়ার কারণ হিসেবে যা বলা হয়েছে তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ বলেছে, গত রোববার ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির পলিটব্যুরোর (প্রবীণ নির্বাহী পরিষদ) এক বৈঠকে রিকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাঁর উত্তরাধিকারী কে হচ্ছেন, সে বিষয়ে সংবাদ সংস্থা অবশ্য কোনো কিছু জানায়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কিম ইয়ুং-সুক এ খবরের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, পিয়ংইয়ংয়ের এই পদক্ষেপ একেবারেই অস্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘দলীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত এভাবে স্বেচ্ছায় ও প্রকাশ্যে ঘোষণা করা উত্তর কোরিয়ার জন্য এক বিরল ঘটনা। এ বিষয়ে আমরা ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছি।’
বিশ্লেষকেরা বলেন, সেনাপ্রধানকে সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি উত্তর কোরিয়ার বাইরের জনগণের মধ্যেও বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং-ইলের মৃত্যুর পর তাঁর ছেলে ও দেশটির বর্তমান নেতা কিম জং-উনের কাছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বিদায়ী সেনাপ্রধান রি ইয়ং-হোর বিশেষ ভূমিকা ছিল বলে মনে করা হয়।
কেউ কেউ সেনাপ্রধান রিকে সরিয়ে দেওয়ার পেছনে উত্তর কোরিয়ার ‘অসুস্থতা’র ওই ব্যাখ্যাকে কার্যত ‘ফেস ভ্যালু’ হিসেবে বিবেচনা করছেন। রি প্রয়াত নেতা কিম জং-ইলের শাসনামলে তিন বছর আগে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব নেন। প্রায় দুই দশক ক্ষমতায় থাকার পর গত বছরের ডিসেম্বরে কিম জং-ইল মারা যান। বিবিসি।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ বলেছে, গত রোববার ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির পলিটব্যুরোর (প্রবীণ নির্বাহী পরিষদ) এক বৈঠকে রিকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাঁর উত্তরাধিকারী কে হচ্ছেন, সে বিষয়ে সংবাদ সংস্থা অবশ্য কোনো কিছু জানায়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কিম ইয়ুং-সুক এ খবরের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, পিয়ংইয়ংয়ের এই পদক্ষেপ একেবারেই অস্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘দলীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত এভাবে স্বেচ্ছায় ও প্রকাশ্যে ঘোষণা করা উত্তর কোরিয়ার জন্য এক বিরল ঘটনা। এ বিষয়ে আমরা ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছি।’
বিশ্লেষকেরা বলেন, সেনাপ্রধানকে সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি উত্তর কোরিয়ার বাইরের জনগণের মধ্যেও বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং-ইলের মৃত্যুর পর তাঁর ছেলে ও দেশটির বর্তমান নেতা কিম জং-উনের কাছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বিদায়ী সেনাপ্রধান রি ইয়ং-হোর বিশেষ ভূমিকা ছিল বলে মনে করা হয়।
কেউ কেউ সেনাপ্রধান রিকে সরিয়ে দেওয়ার পেছনে উত্তর কোরিয়ার ‘অসুস্থতা’র ওই ব্যাখ্যাকে কার্যত ‘ফেস ভ্যালু’ হিসেবে বিবেচনা করছেন। রি প্রয়াত নেতা কিম জং-ইলের শাসনামলে তিন বছর আগে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব নেন। প্রায় দুই দশক ক্ষমতায় থাকার পর গত বছরের ডিসেম্বরে কিম জং-ইল মারা যান। বিবিসি।
No comments