পাকিস্তানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নভেম্বরে নির্বাচন!
পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন চলতি বছরের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হতে পারে। দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফ আগামী আগস্ট মাসে জাতীয় নির্বাচনের ‘রোডম্যাপ’ ঘোষণা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়া, আগামী জাতীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার অধীনে হওয়ার বিষয়ে সরকার ও বিরোধীদের
মধ্যে সমঝোতা হতে চলেছে বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। পাকিস্তানের গণমাধ্যম গতকাল সোমবার এসব খবর দিয়েছে।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতিসংঘে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ হুসেইন হারুন এবং মানবাধিকারকর্মী ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আসমা জাহাঙ্গীরের কথা ভাবা হচ্ছে।
ডন নিউজ চ্যানেল জানিয়েছে, পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) এবং নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লীগের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে গত রোববার আগামী জাতীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী আশরাফ আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের আগাম ঘোষণা দেবেন। এতে পিপলস পার্টির নেতৃত্বাধীন সরকার নির্ধারিত পাঁচ বছরের মেয়াদ পূরণ করতে পারছে না, এটি অনেকটাই নিশ্চিত।
আগামী বছরের মার্চ মাসে পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও ঘরে-বাইরে কোণঠাসা পিপিপি বাধ্য হয়েই নির্বাচনের তারিখ এগিয়ে আনছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির দুর্নীতির মামলা চালু করতে সুইস কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠানো-সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের আদেশ এমনিতেই সরকারকে নাজুক অবস্থায় ঠেলে দিয়েছে। ইতিমধ্যে আদালত অবমাননার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ হারিয়েছেন ইউসুফ রাজা গিলানি। নতুন প্রধানমন্ত্রী রাজা আশরাফের ভাগ্যেও প্রায় একই পরিণতি ঘটতে চলেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সুপ্রিম কোর্ট ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে জারদারির বিরুদ্ধে মামলা চালু করতে সুইস সরকারকে চিঠি দিতে প্রধানমন্ত্রী আশরাফকে নির্দেশ দিয়েছেন। যদিও রাজা আশরাফ চিঠি পাঠানোর বিষয়ে তাঁর পূর্বসূরির পথেই হাঁটবেন বলে জানিয়েছেন। রাজা আশরাফও আদালত অবমাননার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়ে সরে যেতে বাধ্য হলে দেশটিতে গভীর রাজনৈতিক সংকট দেখা দেবে বলে বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন।
সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে ওই টানাপোড়েনের মধ্যে বিরোধী দলগুলোও পিপিপি সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। দেশ পরিচালনায় অদক্ষতা এবং আদালতের সঙ্গে সরকারের বিরোধে জড়িয়ে পড়ায় বিষয়টিকে পাকিস্তানের বিরোধী দলগুলো কাজে লাগাতে চাইছে।
পাকিস্তানের শীর্ষ দুটি দলের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, অন্যান্য রাজনেতিক দলের সঙ্গে আলোচনার পর আগামী নির্বাচনের বিধিবিধান এবং তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার কাঠামো ঠিক করা হবে। পিটিআই।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতিসংঘে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ হুসেইন হারুন এবং মানবাধিকারকর্মী ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আসমা জাহাঙ্গীরের কথা ভাবা হচ্ছে।
ডন নিউজ চ্যানেল জানিয়েছে, পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) এবং নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লীগের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে গত রোববার আগামী জাতীয় নির্বাচন ও তত্ত্বাধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী আশরাফ আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের আগাম ঘোষণা দেবেন। এতে পিপলস পার্টির নেতৃত্বাধীন সরকার নির্ধারিত পাঁচ বছরের মেয়াদ পূরণ করতে পারছে না, এটি অনেকটাই নিশ্চিত।
আগামী বছরের মার্চ মাসে পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও ঘরে-বাইরে কোণঠাসা পিপিপি বাধ্য হয়েই নির্বাচনের তারিখ এগিয়ে আনছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির দুর্নীতির মামলা চালু করতে সুইস কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠানো-সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের আদেশ এমনিতেই সরকারকে নাজুক অবস্থায় ঠেলে দিয়েছে। ইতিমধ্যে আদালত অবমাননার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ হারিয়েছেন ইউসুফ রাজা গিলানি। নতুন প্রধানমন্ত্রী রাজা আশরাফের ভাগ্যেও প্রায় একই পরিণতি ঘটতে চলেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সুপ্রিম কোর্ট ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে জারদারির বিরুদ্ধে মামলা চালু করতে সুইস সরকারকে চিঠি দিতে প্রধানমন্ত্রী আশরাফকে নির্দেশ দিয়েছেন। যদিও রাজা আশরাফ চিঠি পাঠানোর বিষয়ে তাঁর পূর্বসূরির পথেই হাঁটবেন বলে জানিয়েছেন। রাজা আশরাফও আদালত অবমাননার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়ে সরে যেতে বাধ্য হলে দেশটিতে গভীর রাজনৈতিক সংকট দেখা দেবে বলে বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন।
সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে ওই টানাপোড়েনের মধ্যে বিরোধী দলগুলোও পিপিপি সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। দেশ পরিচালনায় অদক্ষতা এবং আদালতের সঙ্গে সরকারের বিরোধে জড়িয়ে পড়ায় বিষয়টিকে পাকিস্তানের বিরোধী দলগুলো কাজে লাগাতে চাইছে।
পাকিস্তানের শীর্ষ দুটি দলের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, অন্যান্য রাজনেতিক দলের সঙ্গে আলোচনার পর আগামী নির্বাচনের বিধিবিধান এবং তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার কাঠামো ঠিক করা হবে। পিটিআই।
No comments