মুসলিমদের ব্যবহার বদলে গেছে জীবন, ট্যাটু মুছে ফেললেন বন্দী
কারাগারের
ভেতরেই মুসলিমদের আচার আচরণ দেখে মুগ্ধ। ইসলামের পথকে অনুসরণ করতে রাজি
হয়ে বন্দীরা। এমনকি তাদের মধ্যে এক বিস্ময়কর পরিবর্তনও এসেছে। ইসলামে
যেহেতু ট্যাটু নিষিদ্ধ তাই তাদের শরীরে পূর্বের সমস্ত ট্যাটু মুছে ফেরার
সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেই কারণে দলে দলে নিজেদের শরীর থেকে পূর্বের আঁকা
ট্যাটু মুছে ফেলছেন ইন্দোনেশিয়ার জেলের বন্দীরা। ট্যাটু মুহূর্তে বিনা
মূল্যে তাদের সহায়তা করছে অলাভজনক ধর্মীয় সংগঠন ‘গো হিরাজ’।
সূত্রের খবর, ওই বন্দীরা মূলত ইসলাম ধর্মের অনুশাসন মেনে চলার অঙ্গীকার করে শরীর থেকে ট্যাটু উঠিয়ে ফেলছেন। ট্যাটু আঁকাকে ইসলামে ‘হারাম’ বলা হয়েছে। লেজার ট্যাটু করতে একজন মানুষের যেমন বেশ অর্থ যায়, তেমনি তুলতেও ভালো খরচ হয়। গো হিরাজ নামের সংগঠনটি লেজার ব্যবহার করে ট্যাটু তুলে নিতে কোনো অর্থ নিচ্ছে না।
বন্দীদের মধ্যে প্রথম ট্যাটু তোলার সিদ্ধান্ত নেন আমির নামের এক যুবক। জাহাজ ছিনতাই মামলায় ছয় বছর কারাদণ্ড হয়েছে তার।
এবিষয়ে আমির বলে, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমি গো হিরাজের কাছে কৃতজ্ঞ। তাদের কারণে ইসলামের পথে ফিরতে পারছি।’
তিনি জানান, এই বছরের শেষ দিকে তার সাজার মেয়াদ শেষ হবে। তার আগে শরীরের বাকি ট্যাটুগুলো উঠিয়ে ফেলবেন।
সূত্র : ইন্টারনেট
সূত্রের খবর, ওই বন্দীরা মূলত ইসলাম ধর্মের অনুশাসন মেনে চলার অঙ্গীকার করে শরীর থেকে ট্যাটু উঠিয়ে ফেলছেন। ট্যাটু আঁকাকে ইসলামে ‘হারাম’ বলা হয়েছে। লেজার ট্যাটু করতে একজন মানুষের যেমন বেশ অর্থ যায়, তেমনি তুলতেও ভালো খরচ হয়। গো হিরাজ নামের সংগঠনটি লেজার ব্যবহার করে ট্যাটু তুলে নিতে কোনো অর্থ নিচ্ছে না।
বন্দীদের মধ্যে প্রথম ট্যাটু তোলার সিদ্ধান্ত নেন আমির নামের এক যুবক। জাহাজ ছিনতাই মামলায় ছয় বছর কারাদণ্ড হয়েছে তার।
এবিষয়ে আমির বলে, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমি গো হিরাজের কাছে কৃতজ্ঞ। তাদের কারণে ইসলামের পথে ফিরতে পারছি।’
তিনি জানান, এই বছরের শেষ দিকে তার সাজার মেয়াদ শেষ হবে। তার আগে শরীরের বাকি ট্যাটুগুলো উঠিয়ে ফেলবেন।
সূত্র : ইন্টারনেট
No comments