যেভাবে ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর নজরদারি চালাচ্ছে হামাস!
দখলদার
ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর নজরদারি চালাচ্ছে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সংগঠন
হামাস। এমনটাই দাবি করছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো। এতে দাবি করা হচ্ছে,
জনপ্রিয় মেসেজিং আ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে দখলদার বাহিনীর ওপর
নজরদারি বা গুপ্তচরবৃত্তি চালাচ্ছে হামাস। গত সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর
জানিয়েছে তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি।
গাজা উপত্যকার সীমান্ত এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর সদস্যদের টার্গেট করে এ নজরদারি চালানো হচ্ছে। এতে হামাসের সাইবার টিমের সদস্যরা নিজেদের ইসরায়েলি নাগরিক হিসেবে উপস্থাপন করে সেনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। কখনও নজরদারির মাধ্যমে পাওয়া কিছু তথ্য-উপাত্ত, বাহিনীর অন্য সদস্যদের গতিবিধিও তাদের সঙ্গে শেয়ার করা হয়।
ইসরায়েলি বাহিনীর এক সদস্য জানিয়েছেন, তিনি একটি বার্তা পেয়েছেন যেখানে তার ব্রিগেডের আগামী কয়েক মাসের মহড়া ও অভিযানের তারিখ জানতে চাওয়া হয়েছে। এসব মহড়া ও অভিযানের উদ্দেশে কখন তারা স্টেশন ত্যাগ করবেন তাও জানতে চাওয়া হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায়।
ইসরায়েলি বাহিনীর এক মুখপাত্র জানান, শত্রুদের কার্যকলাপ এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের গতিবিধি সম্পর্কে সেনাবাহিনী সজাগ রয়েছে। আমরা সামরিক ও বেসামরিক সব নাগরিককে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছি।
হামাসের তরফ থেকে অবশ্য ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের এমন দাবির ব্যাপারে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ফিলিস্তিনিদের নিজেদের ভূমি থেকে উচ্ছেদ করে ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জায়নবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েল। এই দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি জনতার প্রতিরোধকে সন্ত্রাসবাদ হিসেবে আখ্যায়িত করে দেশটি। ভূমির অধিকার রক্ষায় প্রতিরোধ গড়ে তোলা মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের ওপর হত্যাযজ্ঞসহ নানা ধারার নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব। ইসরায়েলি দখলদারিত্বের কবল থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করতে সশস্ত্র প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে হামাস। গত মে মাসের প্রথম সপ্তাহেই হামাসের নিয়ন্ত্রণাধীন গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলে শতাধিক রকেট হামলা চালানো হয়। যদিও এর বেশিরভাগই প্রতিহত করতে সক্ষম হয় তেল আবিব।
গাজা উপত্যকার সীমান্ত এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর সদস্যদের টার্গেট করে এ নজরদারি চালানো হচ্ছে। এতে হামাসের সাইবার টিমের সদস্যরা নিজেদের ইসরায়েলি নাগরিক হিসেবে উপস্থাপন করে সেনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। কখনও নজরদারির মাধ্যমে পাওয়া কিছু তথ্য-উপাত্ত, বাহিনীর অন্য সদস্যদের গতিবিধিও তাদের সঙ্গে শেয়ার করা হয়।
ইসরায়েলি বাহিনীর এক সদস্য জানিয়েছেন, তিনি একটি বার্তা পেয়েছেন যেখানে তার ব্রিগেডের আগামী কয়েক মাসের মহড়া ও অভিযানের তারিখ জানতে চাওয়া হয়েছে। এসব মহড়া ও অভিযানের উদ্দেশে কখন তারা স্টেশন ত্যাগ করবেন তাও জানতে চাওয়া হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায়।
ইসরায়েলি বাহিনীর এক মুখপাত্র জানান, শত্রুদের কার্যকলাপ এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের গতিবিধি সম্পর্কে সেনাবাহিনী সজাগ রয়েছে। আমরা সামরিক ও বেসামরিক সব নাগরিককে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছি।
হামাসের তরফ থেকে অবশ্য ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের এমন দাবির ব্যাপারে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ফিলিস্তিনিদের নিজেদের ভূমি থেকে উচ্ছেদ করে ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জায়নবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েল। এই দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি জনতার প্রতিরোধকে সন্ত্রাসবাদ হিসেবে আখ্যায়িত করে দেশটি। ভূমির অধিকার রক্ষায় প্রতিরোধ গড়ে তোলা মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের ওপর হত্যাযজ্ঞসহ নানা ধারার নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব। ইসরায়েলি দখলদারিত্বের কবল থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করতে সশস্ত্র প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে হামাস। গত মে মাসের প্রথম সপ্তাহেই হামাসের নিয়ন্ত্রণাধীন গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলে শতাধিক রকেট হামলা চালানো হয়। যদিও এর বেশিরভাগই প্রতিহত করতে সক্ষম হয় তেল আবিব।
No comments