মিয়ানমারে বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত ৬ লাখ শিশু: আইএলও
মিয়ানমারে
বিপজ্জনক কাজে ছয় লাখের বেশি শিশু নিযুক্ত রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম
সংস্থার (আইএলও) শ্রমশক্তি জরিপের ফলাফলে এ কথা বলা হয়েছে।
গত ১১ জুন মঙ্গলবার বিশ্ব শিশুশ্রম বিরোধী দিবসের প্রাক্কালে ইয়াঙ্গুনে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল প্রকাশ করে আইএলও।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, মিয়ানমারে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী ১.১৩ মিলিয়ন শিশু রয়েছে। এর মধ্যে ৯.৩ শতাংশ শ্রমে নিয়োজিত। এদের প্রায় অর্ধেক – ৬১৬,৮৫১ জন বা ৫.১ শতাংশ শিশু বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত। এতে শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও নৈতিক উন্নয়ন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত ২৪.১ শতাংশ শিশুর বয়স ১২-১৪ বছর। অন্যদিকে, ৭৪.৬ শতাংশের বয়স ১৫ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। ১২-১৪ গ্রুপটি অনেক দীর্ঘ সময় কাজ করে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
শিশুরা সবচেয়ে বেশি যে খাতে নিয়োজিত তাহলো কৃষি (৬০.৫%)। এর পরে রয়েছে ম্যানুফেকচারিং (১২%)। এর বইরে হোলসেল/রিটেইল ব্যবসা, গাড়ি মেরামতের কারখানা ও অন্যান্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে (১১%) শিশুরা কাজ করছে।
মিয়ানমারে অনেক শিশুকে সপ্তাহে ৪৪ ঘন্টার বেশি কাজ করতে হয় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ১১ জুন মঙ্গলবার বিশ্ব শিশুশ্রম বিরোধী দিবসের প্রাক্কালে ইয়াঙ্গুনে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল প্রকাশ করে আইএলও।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, মিয়ানমারে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী ১.১৩ মিলিয়ন শিশু রয়েছে। এর মধ্যে ৯.৩ শতাংশ শ্রমে নিয়োজিত। এদের প্রায় অর্ধেক – ৬১৬,৮৫১ জন বা ৫.১ শতাংশ শিশু বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত। এতে শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও নৈতিক উন্নয়ন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত ২৪.১ শতাংশ শিশুর বয়স ১২-১৪ বছর। অন্যদিকে, ৭৪.৬ শতাংশের বয়স ১৫ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। ১২-১৪ গ্রুপটি অনেক দীর্ঘ সময় কাজ করে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
শিশুরা সবচেয়ে বেশি যে খাতে নিয়োজিত তাহলো কৃষি (৬০.৫%)। এর পরে রয়েছে ম্যানুফেকচারিং (১২%)। এর বইরে হোলসেল/রিটেইল ব্যবসা, গাড়ি মেরামতের কারখানা ও অন্যান্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে (১১%) শিশুরা কাজ করছে।
মিয়ানমারে অনেক শিশুকে সপ্তাহে ৪৪ ঘন্টার বেশি কাজ করতে হয় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
No comments