নাটক সিনেমায় পুলিশ দেখাতে অনুমতি লাগবে
নাটক
সিনেমায় যেমন থাকে নায়ক, নায়িকা, খলচরিত্র তেমনি দেখা যায় পুলিশের
চরিত্র। সেখানে যেমন থাকে সৎ পুলিশ কর্মকর্তার নানা সফলতার অভিযানের গল্প
কখনো আবার দেখা যায় অসৎ পুলিশ কর্মকর্তার নানা দূর্নীতির কাহিনী। কিন্তু
এখন থেকে পুলিশের চরিত্রে অভিনয় ও পোশাক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু
বিধিনিষেধ মেনে চলার কথা বলছে বাংলাদেশের পুলিশ কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার এস এন জাহাঙ্গীর আলম সরকার বিবিসি বাংলাকে জানান এখন থেকে নাটক-সিনেমায় পুলিশের চরিত্র দেখাতে হলে পুলিশ কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে।
বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিবেশক সমিতিতে এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
মি. সরকার জানান, প্রায়ই নাটক ও সিনেমায় পুলিশের পোশাক পরে অভিনেতা-অভিনেত্রীরা অভিনয় করেন।
ক্ষেত্রবিশেষে পুলিশের পদবির সঙ্গে পরিহিত পোশাকের মিল দেখা যায় না।
আবার নির্মাতারা পুলিশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেন না।
পুলিশের পদবির সঙ্গে পোশাক ব্যবহারের বিষয়ে সরকার অনুমোদিত একটি ড্রেস রুল রয়েছে।
ড্রেস রুল অনুযায়ী পুলিশ সদস্যরা র্যাংক ব্যাজ ব্যবহার করে পোশাক পরেন।
নাটক সিনেমায় পুলিশের নেতিবাচক ও হাস্যরসাত্মক উপস্থাপন জনমনে এই সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভুল ধারণা জন্ম নেয় বলে তিনি মনে করেন।
সূত্র: বিবিসি বাংলা
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার এস এন জাহাঙ্গীর আলম সরকার বিবিসি বাংলাকে জানান এখন থেকে নাটক-সিনেমায় পুলিশের চরিত্র দেখাতে হলে পুলিশ কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে।
বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিবেশক সমিতিতে এ-সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
মি. সরকার জানান, প্রায়ই নাটক ও সিনেমায় পুলিশের পোশাক পরে অভিনেতা-অভিনেত্রীরা অভিনয় করেন।
ক্ষেত্রবিশেষে পুলিশের পদবির সঙ্গে পরিহিত পোশাকের মিল দেখা যায় না।
আবার নির্মাতারা পুলিশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেন না।
পুলিশের পদবির সঙ্গে পোশাক ব্যবহারের বিষয়ে সরকার অনুমোদিত একটি ড্রেস রুল রয়েছে।
ড্রেস রুল অনুযায়ী পুলিশ সদস্যরা র্যাংক ব্যাজ ব্যবহার করে পোশাক পরেন।
নাটক সিনেমায় পুলিশের নেতিবাচক ও হাস্যরসাত্মক উপস্থাপন জনমনে এই সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভুল ধারণা জন্ম নেয় বলে তিনি মনে করেন।
সূত্র: বিবিসি বাংলা
No comments