প্রার্থীদের বাসায় বাসায় পুলিশের হানা by আলাউদ্দিন আরিফ
পুলিশের
গ্রেফতার আতংকে নির্বাচনী এলাকায় যেতে পারছেন না ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি
কর্পোরেশনের বিএনপি সমর্থক কাউন্সিলর প্রার্থীরা। পুলিশ প্রায় প্রতিরাতেই
প্রার্থীদের বাসায় বাসায় গিয়ে হানা দিচ্ছে। আত্মগোপনে থেকেই তাদের
প্রচারণা চালাতে হচ্ছে। কোনো কোনো প্রার্থীকে আটক করে অর্থ আদায়েরও অভিযোগ
পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ মনোনয়নপত্র সংগ্রহের পর থেকে তাদের বাসায়
হানা দিচ্ছে পুলিশ। তাদের অবস্থান জানার জন্য পরিবারের সদস্যদেরও চাপ দেয়া
হচ্ছে। এ অবস্থায় নির্বাচনে সব প্রার্থীর সমান সুবিধা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা
দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, কোনো প্রার্থীর নামে মামলা থাকলেই তার মনোনয়নপত্র বাতিল হবে না। কেউ সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলে তখনই মনোনয়নপত্র বাতিল করা হবে। আর কেউ মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি হলে বা আদালত থেকে পরোয়ানা জারির পর পলাতক থাকলে সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবেন। তাছাড়া কারো বিরুদ্ধে মামলা থাকলেও সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করলে তাকে গ্রেফতারে অভিযান চালাতে পারেন।
একই বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবি পুুলিশের উপপুলিশ কমিশনার জাহাঙ্গীর মাতুব্বর যুগান্তরকে বলেন, ডিবি কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযান করছে না। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারে। এছাড়া নির্বাচন কমিশনার গাজী শাহনেওয়াজ মঙ্গলবার বলেছেন, নির্বাচনকালীন সময়ে কাউকে গ্রেফতার করতে চাইলে কমিশনের অনুমতি লাগবে না। ফলে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করতে পারছেন না বহু প্রার্থী।
৩০ ও ৩১ মার্চ রাজধানীতে অন্তত ৪০ জন বিএনপি সমর্থক কমিশনার প্রার্থীর বাসায় হানা দিয়েছে পুলিশ। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের ৯৩টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২০ দলীয় জোটের তিন শতাধিক কাউন্সিলর প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে সংরক্ষিত আসনের মহিলা প্রার্থীরাও রয়েছেন। তারা বাদ যাচ্ছেন না পুলিশি হয়রানি থেকে।
৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রার্থী জানান, তিনি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে সেগুলো যথাযথ পূরণ করছিলেন। ওই সময় পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যায়। রিমান্ডে নেয়াসহ নানাভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি করে। পরে দুই লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে ছাড়া পান তিনি। এরপরও তার বাড়িতে কয়েকবার পুলিশ তল্লাশি করেছে বলে জানান ওই প্রার্থী। এরপর থেকে নির্বাচনে এক রকম অনীহা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ঢাকা দক্ষিণের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী বিএনপি নেতা হামিদুল হক পুলিশি হয়রানি প্রসঙ্গে বলেন, ভাই এসব কথা বলতে গেলে গায়ের পশম দাঁড়িয়ে যায়। শুধু একটু বেঁচে থাকার জন্য বাড়িঘর বেইচাও টাকা দিছি। প্রতিদিন বাড়িতে ও এলাকায় পোশাকে এবং সাদা পোশাকে পুলিশ আসে। এলাকার দলীয় কর্মীরা মসজিদে নামাজের পর লিফলেট দিতে গেলে সরকারদলীয় ক্যাডাররা পিটিয়েছে। পুলিশের কাছে মামলা করতে গিয়েও কোনো লাভ হয়নি। এসব হলে নির্বাচনী প্রচারণা কিভাবে চালাব।
এ ওয়ার্ডের মায়াকানন এলাকার বিসমিল্লাহ স্টোরের মালিক (মুদি দোকান) হাবিবুর রহমান জানান, প্রতিরাতেই পুলিশ আসে। টহলের সময় ছাত্রদলের কর্মীদের দেখলেই ধাওয়া করে বা ধরে নিয়ে যায়। ছাত্রদলের কর্মীরাও পুলিশ দেখলে এলাকায় থাকে না। কিন্তু ছাত্রলীগের কর্মীরা নিজ দলের কাউন্সিলর প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
ঢাকা দক্ষিণের ৬ নম্বর ওয়ার্ড প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর কমিটির সদস্য শামসুল হুদা জানান, মনোনয়নপত্র কেনার পর সোমবার তার এলাকায় পুলিশ-র্যাব বিশেষ অভিযান চালায়। অভিযানের খবর শুনেই দলের নেতাকর্মী সবাই এলাকা ছেড়ে চলে যায়। কারণ বিএনপির প্রায় সব নেতাকর্মীর নামেই মামলা আছে। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ার জন্য কোনো কর্মী পাওয়া যাচ্ছে না। কর্মী ছাড়া নির্বাচন করবেন কি করে। দক্ষিণ মুগদার বিএনপি কর্মী জাকির হোসেন জানান, পুলিশের ভয়ে তারা এলাকা ছাড়া। প্রায় সব নেতাকর্মীর নামে, হরতাল-অবরোধে নাশকতা, ভাংচুর, বোমা বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন ধরনের মামলা রয়েছে। এসব মামলার আতংকে তারা এলাকায় যেতে পারছেন না।
ঢাকা দক্ষিণ ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ও বিএনপি নেতা হারুণ-অর-রশিদ হারুণ জানান, দীর্ঘদিন থেকেই পুলিশের ভয়ে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। পল্টনের বাসায় প্রায়শই পুলিশ হানা দিচ্ছে। এলাকায় যেসব কর্মী-সমর্থক আছে তাদের দেখামাত্রই সরকারদলীয় লোকজন পুলিশকে খবর দিচ্ছে। ফলে নির্বাচনী প্রচারণা চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ঢাকা দক্ষিণের ৪নং ওয়ার্ড বিএনপি সমর্থক কাউন্সিলর প্রার্থী মোরসালিনের বাসায় তল্লাশি করেছে পুলিশ। তিনি জানান, রোববার কাউন্সিলর পদে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার পর রাতে তার বাসাবোর বাসায় তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। তবে ওই সময় তিনি বাসায় ছিলেন না। ঢাকা উত্তর ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন যুবদল নেতা হাজী মোহাম্মদ ইউসুফ। তিনি জানান, তিন মাস ধরে বাসায় থাকতে পারছেন না। আত্মগোপনে থেকেই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেন। কয়েক দফায় তার বাসায় অভিযান চালিয়েছে আইনশৃংখলা বাহিনী। মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার পর তার রায়েরবাজার গদিঘরে ও শেরেবাংলা রোডের বাসায় পুলিশ গেছে। পুলিশ তার অবস্থান ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে নানা তথ্য জানতে চেয়েছে। প্রার্থী হওয়ার পর থেকে বাসার সামনে মাইক্রোবাসে করে কিছু লোক ঘোরাফেরা করে।
প্রার্থীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মতিঝিল থানার ওসি ফরমান আলী যুগান্তরকে বলেন, চার্জশিটভুক্ত বা মামলার আসামি গ্রেফতার পুলিশের রুটিন ওয়ার্ক। দাগী সন্ত্রাসীদের কেউ প্রার্থী হলে পুলিশ অভিযান চালাবে। তবে কোনো প্রার্থীকে হয়রানির অভিযোগ সঠিক নয়। খিলগাঁও থানার ওসি জিয়া মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কোনো প্রার্থীকে হয়রানির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে পুলিশকে জানান। কেউ সেভাবে অভিযোগ করছে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, কোনো প্রার্থীর নামে মামলা থাকলেই তার মনোনয়নপত্র বাতিল হবে না। কেউ সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলে তখনই মনোনয়নপত্র বাতিল করা হবে। আর কেউ মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি হলে বা আদালত থেকে পরোয়ানা জারির পর পলাতক থাকলে সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবেন। তাছাড়া কারো বিরুদ্ধে মামলা থাকলেও সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করলে তাকে গ্রেফতারে অভিযান চালাতে পারেন।
একই বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবি পুুলিশের উপপুলিশ কমিশনার জাহাঙ্গীর মাতুব্বর যুগান্তরকে বলেন, ডিবি কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযান করছে না। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারে। এছাড়া নির্বাচন কমিশনার গাজী শাহনেওয়াজ মঙ্গলবার বলেছেন, নির্বাচনকালীন সময়ে কাউকে গ্রেফতার করতে চাইলে কমিশনের অনুমতি লাগবে না। ফলে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করতে পারছেন না বহু প্রার্থী।
৩০ ও ৩১ মার্চ রাজধানীতে অন্তত ৪০ জন বিএনপি সমর্থক কমিশনার প্রার্থীর বাসায় হানা দিয়েছে পুলিশ। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের ৯৩টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২০ দলীয় জোটের তিন শতাধিক কাউন্সিলর প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে সংরক্ষিত আসনের মহিলা প্রার্থীরাও রয়েছেন। তারা বাদ যাচ্ছেন না পুলিশি হয়রানি থেকে।
৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রার্থী জানান, তিনি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে সেগুলো যথাযথ পূরণ করছিলেন। ওই সময় পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যায়। রিমান্ডে নেয়াসহ নানাভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি করে। পরে দুই লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে ছাড়া পান তিনি। এরপরও তার বাড়িতে কয়েকবার পুলিশ তল্লাশি করেছে বলে জানান ওই প্রার্থী। এরপর থেকে নির্বাচনে এক রকম অনীহা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ঢাকা দক্ষিণের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী বিএনপি নেতা হামিদুল হক পুলিশি হয়রানি প্রসঙ্গে বলেন, ভাই এসব কথা বলতে গেলে গায়ের পশম দাঁড়িয়ে যায়। শুধু একটু বেঁচে থাকার জন্য বাড়িঘর বেইচাও টাকা দিছি। প্রতিদিন বাড়িতে ও এলাকায় পোশাকে এবং সাদা পোশাকে পুলিশ আসে। এলাকার দলীয় কর্মীরা মসজিদে নামাজের পর লিফলেট দিতে গেলে সরকারদলীয় ক্যাডাররা পিটিয়েছে। পুলিশের কাছে মামলা করতে গিয়েও কোনো লাভ হয়নি। এসব হলে নির্বাচনী প্রচারণা কিভাবে চালাব।
এ ওয়ার্ডের মায়াকানন এলাকার বিসমিল্লাহ স্টোরের মালিক (মুদি দোকান) হাবিবুর রহমান জানান, প্রতিরাতেই পুলিশ আসে। টহলের সময় ছাত্রদলের কর্মীদের দেখলেই ধাওয়া করে বা ধরে নিয়ে যায়। ছাত্রদলের কর্মীরাও পুলিশ দেখলে এলাকায় থাকে না। কিন্তু ছাত্রলীগের কর্মীরা নিজ দলের কাউন্সিলর প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
ঢাকা দক্ষিণের ৬ নম্বর ওয়ার্ড প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর কমিটির সদস্য শামসুল হুদা জানান, মনোনয়নপত্র কেনার পর সোমবার তার এলাকায় পুলিশ-র্যাব বিশেষ অভিযান চালায়। অভিযানের খবর শুনেই দলের নেতাকর্মী সবাই এলাকা ছেড়ে চলে যায়। কারণ বিএনপির প্রায় সব নেতাকর্মীর নামেই মামলা আছে। তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ার জন্য কোনো কর্মী পাওয়া যাচ্ছে না। কর্মী ছাড়া নির্বাচন করবেন কি করে। দক্ষিণ মুগদার বিএনপি কর্মী জাকির হোসেন জানান, পুলিশের ভয়ে তারা এলাকা ছাড়া। প্রায় সব নেতাকর্মীর নামে, হরতাল-অবরোধে নাশকতা, ভাংচুর, বোমা বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন ধরনের মামলা রয়েছে। এসব মামলার আতংকে তারা এলাকায় যেতে পারছেন না।
ঢাকা দক্ষিণ ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ও বিএনপি নেতা হারুণ-অর-রশিদ হারুণ জানান, দীর্ঘদিন থেকেই পুলিশের ভয়ে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। পল্টনের বাসায় প্রায়শই পুলিশ হানা দিচ্ছে। এলাকায় যেসব কর্মী-সমর্থক আছে তাদের দেখামাত্রই সরকারদলীয় লোকজন পুলিশকে খবর দিচ্ছে। ফলে নির্বাচনী প্রচারণা চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ঢাকা দক্ষিণের ৪নং ওয়ার্ড বিএনপি সমর্থক কাউন্সিলর প্রার্থী মোরসালিনের বাসায় তল্লাশি করেছে পুলিশ। তিনি জানান, রোববার কাউন্সিলর পদে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার পর রাতে তার বাসাবোর বাসায় তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। তবে ওই সময় তিনি বাসায় ছিলেন না। ঢাকা উত্তর ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন যুবদল নেতা হাজী মোহাম্মদ ইউসুফ। তিনি জানান, তিন মাস ধরে বাসায় থাকতে পারছেন না। আত্মগোপনে থেকেই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেন। কয়েক দফায় তার বাসায় অভিযান চালিয়েছে আইনশৃংখলা বাহিনী। মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার পর তার রায়েরবাজার গদিঘরে ও শেরেবাংলা রোডের বাসায় পুলিশ গেছে। পুলিশ তার অবস্থান ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে নানা তথ্য জানতে চেয়েছে। প্রার্থী হওয়ার পর থেকে বাসার সামনে মাইক্রোবাসে করে কিছু লোক ঘোরাফেরা করে।
প্রার্থীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মতিঝিল থানার ওসি ফরমান আলী যুগান্তরকে বলেন, চার্জশিটভুক্ত বা মামলার আসামি গ্রেফতার পুলিশের রুটিন ওয়ার্ক। দাগী সন্ত্রাসীদের কেউ প্রার্থী হলে পুলিশ অভিযান চালাবে। তবে কোনো প্রার্থীকে হয়রানির অভিযোগ সঠিক নয়। খিলগাঁও থানার ওসি জিয়া মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কোনো প্রার্থীকে হয়রানির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে পুলিশকে জানান। কেউ সেভাবে অভিযোগ করছে না।
No comments