উল্টো রথে ইসি by সিরাজুস সালেকিন
উত্তেজনা
বাড়ছে তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে ঘিরে। আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরুর আগেই
মাঠ চলে গেছে একপক্ষের দখলে। ফের আলোচনায় এসেছে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড।
বিরোধী জোটের পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছে, ভোটের মাঠের সমতা ফেরানোর।
কিন্তু সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন নির্বিকার ভূমিকা পালন করছে।
উল্টো নির্বাচন কমিশনার মো. শাহ নেওয়াজ গতকাল বলেছেন, আসামি ধরতে নির্বাচন
কমিশনের অনুমতির প্রয়োজন নেই। বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেননেরও সাফ কথা,
সন্ত্রাসীদের জন্য কোন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে না। তিন সিটি নির্বাচনে
প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য এরই মধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন বিএনপি সমর্থিত
প্রার্থীরা। কিন্তু তারা মাঠে নামতে পারেননি এখনও। এমনকি বিরোধী সমর্থিত
বেশিরভাগ প্রার্থী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসে মনোনয়নপত্র দাখিলের জন্যও
যেতে পারেননি। এমন অসমতল নির্বাচনী মাঠ বাংলাদেশের ইতিহাসে অতীতে কখনও ছিল
না বলেও মন্তব্য করছেন কোন কোন পর্যবেক্ষক। তারা মনে করেন, সরকারের পক্ষ
থেকে এবারের সিটি করপোরেশনের নির্বাচনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। জয়ের
জন্য মরিয়া ক্ষমতাসীনরা চাপ প্রয়োগ করে অনেক প্রার্থীকে নির্বাচনী মাঠ
থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। ঢাকা দক্ষিণের মেয়র পদ থেকে হাজী সেলিমকে কিভাবে দূরে
রাখা হয়েছে জাতীয় সংসদেই তিনি তা খোলাসা করেছেন। প্রভাবশালী প্রার্থীদের
বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্গনের অভিযোগ উঠলেও কমিশন দৃশ্যত কঠোর কোন
ব্যবস্থা নিচ্ছে না। প্রার্থীদের লিখিত অভিযোগ ও গণমাধ্যমে আচরণবিধি
লঙ্ঘনের চিত্র ফলাও করে প্রচারের পরেও দায়সারা ভাবে শুধুমাত্র শোকজেই
সীমাবদ্ধ থাকছে কমিশন। শোকজপ্রাপ্তরা জবাবে বলছেন, তাদের আচরণবিধি সম্পর্কে
জ্ঞানের অভাব ছিল। এ জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে পার পেয়ে গেছেন
তারা। আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় দৃশ্যনীয় কোন পদক্ষেপ নেয়নি ইসি। খোদ
রিটার্নিং অফিসারদের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরণের অভিযোগ উঠেছে। এতে করে
সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা
প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
ঢাকার দুটিসহ তিন সিটি করপোরেশনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে গত ১৮ই মার্চ। এরপর থেকেই একের পর এক আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। রিটার্নিং অফিসারদের সামনে ৫ জনের অতিরিক্ত লোক নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন অনেক প্রার্থী। এছাড়া, সরকারি গাড়িতে চড়ে অনেকে মনোনয়নপত্র তুলেছেন ও জমা দিয়েছেন। অনলাইনে নিয়ম ভেঙে প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রার্থী। এসব নিয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রচার হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় প্রার্থীদের ফেস্টুন, রাজনৈতিক দলের জন্য তাদের ত্যাগের গুণগান, জনগণের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি, দোয়া কামনা এখনও দেখতে পাওয়া যায়। এমনকি রাজধানীতে চলাচলকারী বাসগুলোতেও পোস্টার দেখা যায়। এছাড়াও নির্বাচন উপলক্ষে রাজধানীর অলিতে গলিতে গড়ে উঠেছে সরকারি দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোর কার্যালয়। এসব কার্যালয় ঘিরে চলছে রমরমা নির্বাচনী প্রচারণা। নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনেই এ ধরনের প্রচারণা চালালেও তারা নীরব ভূমিকা পালন করছে। অথচ সম্ভাব্য প্রার্থীদের এসব কর্মকাণ্ড নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আচরণবিধি অনুযায়ী ‘কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি নির্বাচন-পূর্ব সময়ে এই বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করলে উহা একটি অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে অনধিক ৬ মাসের কারাদণ্ড অথবা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।’
ঢাকার দুই সিটির রিটার্নিং অফিস সূত্রে জানা যায়, সোমবার পর্যন্ত নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে ২৪ জন প্রার্থীকে। এর মধ্যে মাত্র একজনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে ৯১ জনকে। এসব নোটিশের জবাবেই সন্তুষ্ট থেকেছে ইসি। ঢাকা দক্ষিণ সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তা মিহির সারওয়ার মোরশেদ বলেন, আমরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। তফসিল ঘোষণার সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দিন আহমদ ঘোষণা দিয়েছিলেন, আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এই ‘কঠোর’ ব্যবস্থা কি জানতে চাইলে মিহির সারোয়ার বলেন, আমরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছি। তারা বিষয়টি দেখছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রার্থী অভিযোগ করেন, মনোনয়নপত্র জমার সময় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী কিংবা ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে রিটার্নিং অফিসাররা আন্তরিকতাপূর্ণ আচরণ করেছেন। অথচ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় তারা ফিরেও তাকাননি। এ বৈষম্যমূলক আচরণ নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ওই প্রার্থী। এর আগে ঢাকা উত্তরের এক প্রার্থী কমিউনিটি সেন্টারে মতবিনিময় সভার নামে সমাবেশ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ওই সভায় সরকারের বেশ কয়েকজন মন্ত্রীও অংশ নেন। এছাড়া নির্দলীয় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সরকারি বাড়িতে বৈঠক করে দলের প্রার্থী পরিচয় করিয়ে দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন বলে অভিযোগ করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী সিপিবি নেতা আবদুল্লাহ আল কাফি রতন। তফসিল ঘোষণার পরপরই সরকারদলীয় একজন সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের গুরুতর তিনটি লিখিত অভিযোগ আসে। কিন্তু সেই সংসদ সদস্য প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি ইসি। এছাড়াও সরকারি দল সমর্থিত সম্ভাব্য প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে রিটার্নিং অফিসাররা নীরব ভূমিকা পালন করছে।
এ প্রসঙ্গে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর নির্বাহী সদস্য ও স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ বলেন, শুরুতেই এভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন চলতে থাকলে সামনে তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। এবারের নির্বাচনে প্রার্থী বেশি। তার ওপর সরকারের আচরণ এগ্রেসিভ। তাই নির্বাচন কমিশনের উচিত আচরণবিধির বিষয়ে কঠোর হওয়া। প্রার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা খুবই খারাপ প্রবণতা। এরকম ডাবল স্টান্ডার্ড আচরণ মানুষের চোখ এড়াতে পারে না। মানুষ এসব খুঁটিয়ে দেখে। আগে থেকেই নির্বাচন কমিশনের ওপর মানুষের আস্থা-বিশ্বাসের ঘাটতি রয়েছে। নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য হবে কি-না সন্দেহ রয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক মানুষের দৃষ্টিকে, মানুষের চিন্তাকে ফাঁকি দিতে পারবে না।
ঢাকার দুটিসহ তিন সিটি করপোরেশনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে গত ১৮ই মার্চ। এরপর থেকেই একের পর এক আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। রিটার্নিং অফিসারদের সামনে ৫ জনের অতিরিক্ত লোক নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন অনেক প্রার্থী। এছাড়া, সরকারি গাড়িতে চড়ে অনেকে মনোনয়নপত্র তুলেছেন ও জমা দিয়েছেন। অনলাইনে নিয়ম ভেঙে প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রার্থী। এসব নিয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রচার হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় প্রার্থীদের ফেস্টুন, রাজনৈতিক দলের জন্য তাদের ত্যাগের গুণগান, জনগণের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি, দোয়া কামনা এখনও দেখতে পাওয়া যায়। এমনকি রাজধানীতে চলাচলকারী বাসগুলোতেও পোস্টার দেখা যায়। এছাড়াও নির্বাচন উপলক্ষে রাজধানীর অলিতে গলিতে গড়ে উঠেছে সরকারি দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোর কার্যালয়। এসব কার্যালয় ঘিরে চলছে রমরমা নির্বাচনী প্রচারণা। নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনেই এ ধরনের প্রচারণা চালালেও তারা নীরব ভূমিকা পালন করছে। অথচ সম্ভাব্য প্রার্থীদের এসব কর্মকাণ্ড নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আচরণবিধি অনুযায়ী ‘কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি নির্বাচন-পূর্ব সময়ে এই বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করলে উহা একটি অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে অনধিক ৬ মাসের কারাদণ্ড অথবা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।’
ঢাকার দুই সিটির রিটার্নিং অফিস সূত্রে জানা যায়, সোমবার পর্যন্ত নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে ২৪ জন প্রার্থীকে। এর মধ্যে মাত্র একজনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে ৯১ জনকে। এসব নোটিশের জবাবেই সন্তুষ্ট থেকেছে ইসি। ঢাকা দক্ষিণ সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তা মিহির সারওয়ার মোরশেদ বলেন, আমরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। তফসিল ঘোষণার সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দিন আহমদ ঘোষণা দিয়েছিলেন, আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এই ‘কঠোর’ ব্যবস্থা কি জানতে চাইলে মিহির সারোয়ার বলেন, আমরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছি। তারা বিষয়টি দেখছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রার্থী অভিযোগ করেন, মনোনয়নপত্র জমার সময় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী কিংবা ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে রিটার্নিং অফিসাররা আন্তরিকতাপূর্ণ আচরণ করেছেন। অথচ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় তারা ফিরেও তাকাননি। এ বৈষম্যমূলক আচরণ নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ওই প্রার্থী। এর আগে ঢাকা উত্তরের এক প্রার্থী কমিউনিটি সেন্টারে মতবিনিময় সভার নামে সমাবেশ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ওই সভায় সরকারের বেশ কয়েকজন মন্ত্রীও অংশ নেন। এছাড়া নির্দলীয় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সরকারি বাড়িতে বৈঠক করে দলের প্রার্থী পরিচয় করিয়ে দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন বলে অভিযোগ করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী সিপিবি নেতা আবদুল্লাহ আল কাফি রতন। তফসিল ঘোষণার পরপরই সরকারদলীয় একজন সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের গুরুতর তিনটি লিখিত অভিযোগ আসে। কিন্তু সেই সংসদ সদস্য প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি ইসি। এছাড়াও সরকারি দল সমর্থিত সম্ভাব্য প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে রিটার্নিং অফিসাররা নীরব ভূমিকা পালন করছে।
এ প্রসঙ্গে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর নির্বাহী সদস্য ও স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ বলেন, শুরুতেই এভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন চলতে থাকলে সামনে তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। এবারের নির্বাচনে প্রার্থী বেশি। তার ওপর সরকারের আচরণ এগ্রেসিভ। তাই নির্বাচন কমিশনের উচিত আচরণবিধির বিষয়ে কঠোর হওয়া। প্রার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা খুবই খারাপ প্রবণতা। এরকম ডাবল স্টান্ডার্ড আচরণ মানুষের চোখ এড়াতে পারে না। মানুষ এসব খুঁটিয়ে দেখে। আগে থেকেই নির্বাচন কমিশনের ওপর মানুষের আস্থা-বিশ্বাসের ঘাটতি রয়েছে। নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য হবে কি-না সন্দেহ রয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক মানুষের দৃষ্টিকে, মানুষের চিন্তাকে ফাঁকি দিতে পারবে না।
No comments