‘সুপ্রিম কোর্টে আ.লীগকে ধ্বংস করছেন অ্যাটর্নি জেনারেল’
এমন দাবি হাস্যকর: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি
জেনারেল মাহবুবে আলম সুপ্রিম কোর্টে আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করছেন বলে দাবি
করেছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক আওয়ামী লীগসমর্থিত
আইনজীবী মোমতাজ উদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, অ্যাটর্নি জেনারেলের নীলনকশা
হচ্ছে, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করা।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে অবস্থিত ল রিপোর্টার্স ফোরামের কার্যালয়ে গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে মোমতাজ উদ্দিন এ দাবি করেন। তবে তাঁর এ দাবিকে ‘হাস্যকর’ বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল।
গত ১৫ ও ১৬ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত আইনজীবীদের প্যানেল সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ থেকে সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন মোমতাজ। প্রায় ৪০০ ভোটের ব্যবধানে তাঁকে পরাজিত করে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সম্পাদক নির্বাচিত হন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক সাংসদ মাহবুবউদ্দিন খোকন।
সংবাদ সম্মেলনে মোমতাজ উদ্দিন দাবি করেন, মাহবুবে আলম ও মাহবুব উদ্দিন খোকনের ষড়যন্ত্রের জন্য তিনি ও তাঁর প্যানেলের অন্য প্রার্থীরা নির্বাচনে হেরেছেন। আওয়ামী লীগসমর্থিত আইনজীবীরা যে এর আগের ছয়টি নির্বাচনে হেরেছে, তার জন্যও অ্যাটর্নি জেনারেল দায়ী। তিনি যত দিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে অপসারিত না হবেন, তত দিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে আওয়ামী লীগ পাস করতে পারবে না। মোমতাজ উদ্দিন আরও বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল সবাইকে বলেছেন সভাপতি প্রার্থীকে ভোট দিতে। কিন্তু আমার বিষয়ে জানতে চাইলে বলেছেন মেহেদী (মোমতাজ উদ্দিন) তো একবার সেক্রেটারি হয়েছে। নির্বাচনের পর তিনি বিভিন্নজনের কাছে বলেছেন, “মেহেদীকে সাইজ করবে না তো কাকে সাইজ করবে”। অ্যাটর্নি জেনারেলের ইঙ্গিতে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ৩০০ আইনজীবী আমাকে ভোট না দিয়ে মাহবুব উদ্দিন খোকনকে ভোট দিয়েছে। তাঁদের দুজনের যৌথ ষড়যন্ত্রের ফলে বার কাউন্সিল ধ্বংস হচ্ছে।’ জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘সমিতির সবাই জানে আমি নির্বাচনগুলোতে কীভাবে বন্ধুবান্ধব ও সহকর্মীদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করেছি। আমার বিশ্বাস, বিশেষ কোনো মহলের প্ররোচনায় তিনি (মোমতাজ উদ্দিন) এগুলো করছেন।’
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টে একটা স্বার্থান্বেষী মহল আছে, যারা আমার বিরোধিতার জন্য তেমন সুবিধা করতে পারছে না। সেটা সম্পত্তির ব্যাপারেই হোক, আর জামিনের ব্যাপারেই হোক। আমার অফিসে যেসব দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা আছে, তারাও খুব বিপদে আছে। আমি তাদের চাপে রেখেছি। এ জন্য আমার অফিসের ভেতরে ভেতরে একটা বিদ্রোহ আছে। তারাই হয়তো এগুলো করাচ্ছে।’ তবে এসব বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু জানাতে চাননি অ্যাটর্নি জেনারেল।
বক্তব্য জানতে মাহবুব উদ্দিন খোকনের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে অবস্থিত ল রিপোর্টার্স ফোরামের কার্যালয়ে গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে মোমতাজ উদ্দিন এ দাবি করেন। তবে তাঁর এ দাবিকে ‘হাস্যকর’ বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল।
গত ১৫ ও ১৬ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত আইনজীবীদের প্যানেল সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ থেকে সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন মোমতাজ। প্রায় ৪০০ ভোটের ব্যবধানে তাঁকে পরাজিত করে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সম্পাদক নির্বাচিত হন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক সাংসদ মাহবুবউদ্দিন খোকন।
সংবাদ সম্মেলনে মোমতাজ উদ্দিন দাবি করেন, মাহবুবে আলম ও মাহবুব উদ্দিন খোকনের ষড়যন্ত্রের জন্য তিনি ও তাঁর প্যানেলের অন্য প্রার্থীরা নির্বাচনে হেরেছেন। আওয়ামী লীগসমর্থিত আইনজীবীরা যে এর আগের ছয়টি নির্বাচনে হেরেছে, তার জন্যও অ্যাটর্নি জেনারেল দায়ী। তিনি যত দিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে অপসারিত না হবেন, তত দিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে আওয়ামী লীগ পাস করতে পারবে না। মোমতাজ উদ্দিন আরও বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল সবাইকে বলেছেন সভাপতি প্রার্থীকে ভোট দিতে। কিন্তু আমার বিষয়ে জানতে চাইলে বলেছেন মেহেদী (মোমতাজ উদ্দিন) তো একবার সেক্রেটারি হয়েছে। নির্বাচনের পর তিনি বিভিন্নজনের কাছে বলেছেন, “মেহেদীকে সাইজ করবে না তো কাকে সাইজ করবে”। অ্যাটর্নি জেনারেলের ইঙ্গিতে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ৩০০ আইনজীবী আমাকে ভোট না দিয়ে মাহবুব উদ্দিন খোকনকে ভোট দিয়েছে। তাঁদের দুজনের যৌথ ষড়যন্ত্রের ফলে বার কাউন্সিল ধ্বংস হচ্ছে।’ জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘সমিতির সবাই জানে আমি নির্বাচনগুলোতে কীভাবে বন্ধুবান্ধব ও সহকর্মীদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করেছি। আমার বিশ্বাস, বিশেষ কোনো মহলের প্ররোচনায় তিনি (মোমতাজ উদ্দিন) এগুলো করছেন।’
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টে একটা স্বার্থান্বেষী মহল আছে, যারা আমার বিরোধিতার জন্য তেমন সুবিধা করতে পারছে না। সেটা সম্পত্তির ব্যাপারেই হোক, আর জামিনের ব্যাপারেই হোক। আমার অফিসে যেসব দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা আছে, তারাও খুব বিপদে আছে। আমি তাদের চাপে রেখেছি। এ জন্য আমার অফিসের ভেতরে ভেতরে একটা বিদ্রোহ আছে। তারাই হয়তো এগুলো করাচ্ছে।’ তবে এসব বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু জানাতে চাননি অ্যাটর্নি জেনারেল।
বক্তব্য জানতে মাহবুব উদ্দিন খোকনের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
No comments