ইতালির পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হয়েছে
ইতালির পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জর্জো নাপোলিতানো। প্রধানমন্ত্রী মারিও মন্তির পদত্যাগের পর গত শনিবার নাপোলিতানো সংসদ ভেঙে দেন। আগামী ২৪-২৫ ফেব্রুয়ারিতে দেশটিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বেরলুসকোনিও অংশ নেবেন। তবে বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মন্তি নির্বাচন নাও করতে পারেন বলে গতকাল রোববার ঘোষণা দিয়েছেন।
২০১৩ সালের বাজেট পাস হওয়ার পর গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী মারিও মন্তি পদ থেকে সরে দাঁড়ান। টালমাটাল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতে ২০১১ সালের নভেম্বরে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নিয়েছিলেন মন্তি।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পর রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রেসিডেন্ট নাপোলিতানো সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি সংসদ ভেঙে দেওয়ার আদেশে (ডিক্রি) সই করেছি।’ এ সময় তিনি গঠনমূলক নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে রাজনৈতিক দল ও নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার ঘোষণার পর পরই মন্ত্রিপরিষদ ঘোষণা করেছে, দুই পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৪-২৫ ফ্রেরুয়ারি নির্বাচনের সময়সূচি ঠিক করা হয়েছে।
মারিও মন্তি গতকাল সংবাদ সম্মেলন করে জানান, আগামী নির্বাচনে তিনি অংশ নাও নিতে পারেন। রিপাবলিকা পত্রিকায় গতকাল প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে মন্তি বলেন, ‘আমি এখনো জানি না, কী করব? তবে মাঝেমধ্যে মন বলছে, নির্বাচনে অংশ নেওয়া ঠিক হবে না।’ এএফপি ও বিবিসি।
২০১৩ সালের বাজেট পাস হওয়ার পর গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী মারিও মন্তি পদ থেকে সরে দাঁড়ান। টালমাটাল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতে ২০১১ সালের নভেম্বরে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নিয়েছিলেন মন্তি।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পর রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রেসিডেন্ট নাপোলিতানো সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি সংসদ ভেঙে দেওয়ার আদেশে (ডিক্রি) সই করেছি।’ এ সময় তিনি গঠনমূলক নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে রাজনৈতিক দল ও নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার ঘোষণার পর পরই মন্ত্রিপরিষদ ঘোষণা করেছে, দুই পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৪-২৫ ফ্রেরুয়ারি নির্বাচনের সময়সূচি ঠিক করা হয়েছে।
মারিও মন্তি গতকাল সংবাদ সম্মেলন করে জানান, আগামী নির্বাচনে তিনি অংশ নাও নিতে পারেন। রিপাবলিকা পত্রিকায় গতকাল প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে মন্তি বলেন, ‘আমি এখনো জানি না, কী করব? তবে মাঝেমধ্যে মন বলছে, নির্বাচনে অংশ নেওয়া ঠিক হবে না।’ এএফপি ও বিবিসি।
No comments