আইডিইবির সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী- প্রতি উপজেলায় কমপ্লেক্স নির্মাণের কথা ভাবছে সরকার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্রামীণ এলাকায় জনগণ যাতে একটি একক কেন্দ্র থেকে সরকারি সেবা পেতে পারে, সেজন্য সরকার প্রতি উপজেলায় ‘উপজেলা কমপ্লেক্স’ নির্মাণের কথা ভাবছে।
গতকাল রোববার রাজধানীতে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অব বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে প্রতিষ্ঠানটির উপজেলা নেতাদের প্রথম সম্মেলন ও জাতীয় কাউন্সিলের উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।
একটি সমতাভিত্তিক আধুনিক সমাজ বিনির্মাণে গ্রামের লোকজনের কাছে প্রযুক্তির সেবা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বানের মধ্য দিয়ে তিন দিনব্যাপী ৩৭তম জাতীয় কাউন্সিল ও আইডিইবির উপজেলা নেতাদের প্রথম সম্মেলন শুরু হয়। কাউন্সিলের প্রতিপাদ্য ‘গ্রাম বাংলায় প্রযুক্তি— গণমানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি’। খবর বাসসের।
আইডিইবির সভাপতি এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এম শামসুর রহমান বক্তৃতা করেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী সম্মেলন উদ্বোধন ও আইডিইবি ভবনের বর্ধিতাংশ উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, একেক স্থানে একেক সরকারি অফিস থাকা ও অপরিকল্পিত উন্নয়ন পরিকল্পনার কারণে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ জমি বিনষ্ট হচ্ছে। এতে জনগণ ভালো সেবা পাচ্ছে না।
পরিষদের উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার ঘরে ঘরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির আলো পৌঁছে দিতে চায়। তিনি বলেন, ‘ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা একটি গণতান্ত্রিক, উন্নত ও সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনশক্তি ছাড়া পৃথিবীতে আর কোনো সম্পদ আছে বলে তিনি মনে করেন না। তিনি বলেন, দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীকে মানবসম্পদে রূপান্তর করতে সরকার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পেশাগত সমস্যা সমাধানের দাবির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ লক্ষ্যে শিক্ষা এবং গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের গঠিত পৃথক কমিটি সরকারের কাছে প্রতিবেদন দিয়েছে। তিনি বলেন, সুপারিশসমূহ সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে বিএবির অর্থ ও শীতের পোশাক প্রদান: বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স (বিএবি) প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে তিন কোটি টাকা, কম্বল ও শীতের কাপড় দান করেছে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, নজরুল ইসলাম মজুমদারের নেতৃত্বে বিএবির একটি প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর কাছে চেক ও শীতের পোশাক তুলে দেয়।
একটি সমতাভিত্তিক আধুনিক সমাজ বিনির্মাণে গ্রামের লোকজনের কাছে প্রযুক্তির সেবা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বানের মধ্য দিয়ে তিন দিনব্যাপী ৩৭তম জাতীয় কাউন্সিল ও আইডিইবির উপজেলা নেতাদের প্রথম সম্মেলন শুরু হয়। কাউন্সিলের প্রতিপাদ্য ‘গ্রাম বাংলায় প্রযুক্তি— গণমানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি’। খবর বাসসের।
আইডিইবির সভাপতি এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এম শামসুর রহমান বক্তৃতা করেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী সম্মেলন উদ্বোধন ও আইডিইবি ভবনের বর্ধিতাংশ উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, একেক স্থানে একেক সরকারি অফিস থাকা ও অপরিকল্পিত উন্নয়ন পরিকল্পনার কারণে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ জমি বিনষ্ট হচ্ছে। এতে জনগণ ভালো সেবা পাচ্ছে না।
পরিষদের উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার ঘরে ঘরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির আলো পৌঁছে দিতে চায়। তিনি বলেন, ‘ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা একটি গণতান্ত্রিক, উন্নত ও সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনশক্তি ছাড়া পৃথিবীতে আর কোনো সম্পদ আছে বলে তিনি মনে করেন না। তিনি বলেন, দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীকে মানবসম্পদে রূপান্তর করতে সরকার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পেশাগত সমস্যা সমাধানের দাবির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ লক্ষ্যে শিক্ষা এবং গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের গঠিত পৃথক কমিটি সরকারের কাছে প্রতিবেদন দিয়েছে। তিনি বলেন, সুপারিশসমূহ সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে বিএবির অর্থ ও শীতের পোশাক প্রদান: বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স (বিএবি) প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে তিন কোটি টাকা, কম্বল ও শীতের কাপড় দান করেছে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, নজরুল ইসলাম মজুমদারের নেতৃত্বে বিএবির একটি প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর কাছে চেক ও শীতের পোশাক তুলে দেয়।
No comments