সোনালী ব্যাংকের জিএমসহ গ্রেপ্তার
হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় সোনালী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপকসহ তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক মীর মহিদুর রহমান, উপমহাব্যবস্থাপক মো. সফিজউদ্দিন ও উপমহাব্যবস্থাপক শেখ আলতাফ হোসেন। দুই উপমহাব্যবস্থাপক বর্তমানে সাময়িক বরখাস্ত আছে।
দুদকের জ্যেষ্ঠ উপপরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি টিম গতকাল রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় রমনা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের পর দুদকের সহকারী পরিচালক এনামুল হক চৌধুরী তাদের রমনা মডেল থানায় সোপর্দ করেন। আজ সোমবার ওই তিন কর্মকর্তাকে দুদক কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখা থেকে হলমার্ক গ্রুপকে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় গত ৪ অক্টোবর হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম, মহাব্যবস্থাপক (জিএম) তুষার আহমেদ ও সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক ও ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) এ কে এম আজিজুর রহমানসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ২৭ জনের মধ্যে হলমার্কের সাতজন এবং সোনালী ব্যাংকের ২০ জনকে আসামি করা হয়।
এ মামলার প্রধান আসামি তানভীর ও জিএম তুষারকে গত ৭ নভেম্বর মিরপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৪ অক্টোবর রমনা এলাকা থেকে আজিজুর রহমান এবং ১৮ নভেম্বর মানিকগঞ্জ থেকে তানভীরের স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ চার আসামি রিমান্ড শেষে বর্তমানে কারাগারে রয়েছে।
ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় গত ৪ অক্টোবর হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম, মহাব্যবস্থাপক (জিএম) তুষার আহমেদ ও সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক ও ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) এ কে এম আজিজুর রহমানসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ২৭ জনের মধ্যে হলমার্কের সাতজন এবং সোনালী ব্যাংকের ২০ জনকে আসামি করা হয়।
এ মামলার প্রধান আসামি তানভীর ও জিএম তুষারকে গত ৭ নভেম্বর মিরপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৪ অক্টোবর রমনা এলাকা থেকে আজিজুর রহমান এবং ১৮ নভেম্বর মানিকগঞ্জ থেকে তানভীরের স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ চার আসামি রিমান্ড শেষে বর্তমানে কারাগারে রয়েছে।
No comments