আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বর্ষীয়ান রাজনীতিক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য সাবেক মন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য জননেতা আব্দুর রাজ্জাকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় রবিবার পালিত হয়েছে।
সকালে বনানী কবরস্থানে আব্দুর রাজ্জাকের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এ সময় তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
আব্দুর রাজ্জাকের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য প্রবীণ রাজনীতিক তোফায়েল আহমেদ এমপি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার জাতীয় দাবি। এ বিচার সম্পন্ন করার দাবিতে যে আন্দোলন চলছে, তা শুরু করেছিলেন প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন হলে তাঁর আত্মা শান্তি পাবে।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে আমৃত্যু সোচ্চার ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করার দাবি জানান তিনি।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সক্রিয় ছিলেন প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক।
আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আওয়ামী লীগ ছাড়াও শ্রমিক লীগ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, আব্দুর রাজ্জাক স্মৃতি সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন একে একে শ্রদ্ধা জানায়।
প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাকের নির্বাচনী এলাকা শরীয়তপুরের ডামুড্যার জনগণের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় আব্দুর রাজ্জাকের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সন্ধ্যায় গুলশানে আব্দুর রাজ্জাকের পরিবারের পক্ষে মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
প্রয়াত জননেতা আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ওয়ালসো টাওয়ারে প্রাক্তন ছাত্রলীগ ফাউন্ডেশন মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। এতে জাতীয় নেতা নূরে আলম সিদ্দিকীসহ ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আব্দুর রাজ্জাকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিকেলে স্মরণসভার আয়োজন করে জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ। এম এ জলিলের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী আশরাফুন্নেসা মোশাররফ এমপি, সাবেক সচিব সিরাজ উদ্দীন আহমেদ, এ্যাডভোকেট এম সাবওয়ার হোসেন, আমম মোস্তফা কামাল ও সমির রঞ্জন দাস। সভার শুরুতেই প্রয়াত জননেতা আব্দুর রাজ্জাকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আব্দুর রাজ্জাক গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর লন্ডনের কিংস কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬৯ বছরে মারা যান। মৃত্যুর সময় স্ত্রী ফরিদা রাজ্জাক এবং ২ পুত্র নাহিম রাজ্জাক ও ফাহিম রাজ্জাকসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও শুভানুধায়ী রেখে গেছেন।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে আমৃত্যু সোচ্চার ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করার দাবি জানান তিনি।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সক্রিয় ছিলেন প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক।
আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আওয়ামী লীগ ছাড়াও শ্রমিক লীগ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, আব্দুর রাজ্জাক স্মৃতি সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন একে একে শ্রদ্ধা জানায়।
প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাকের নির্বাচনী এলাকা শরীয়তপুরের ডামুড্যার জনগণের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় আব্দুর রাজ্জাকের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সন্ধ্যায় গুলশানে আব্দুর রাজ্জাকের পরিবারের পক্ষে মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
প্রয়াত জননেতা আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ওয়ালসো টাওয়ারে প্রাক্তন ছাত্রলীগ ফাউন্ডেশন মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। এতে জাতীয় নেতা নূরে আলম সিদ্দিকীসহ ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আব্দুর রাজ্জাকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিকেলে স্মরণসভার আয়োজন করে জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ। এম এ জলিলের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী আশরাফুন্নেসা মোশাররফ এমপি, সাবেক সচিব সিরাজ উদ্দীন আহমেদ, এ্যাডভোকেট এম সাবওয়ার হোসেন, আমম মোস্তফা কামাল ও সমির রঞ্জন দাস। সভার শুরুতেই প্রয়াত জননেতা আব্দুর রাজ্জাকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আব্দুর রাজ্জাক গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর লন্ডনের কিংস কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬৯ বছরে মারা যান। মৃত্যুর সময় স্ত্রী ফরিদা রাজ্জাক এবং ২ পুত্র নাহিম রাজ্জাক ও ফাহিম রাজ্জাকসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও শুভানুধায়ী রেখে গেছেন।
No comments