কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে কারা থাকছেন আওয়ামী লীগ সম্মেলন নিয়ে জল্পনা
কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে ঘিরে আওয়ামী লীগে চলছে জোর প্রস্তুতি। নিয়ম রক্ষার গতানুগতিক সম্মেলন হলেও শীর্ষ নেতৃত্বে কে থাকছেন, আর কে বাদ পড়ছেন এ নিয়ে দলটিতে জল্পনা-কল্পনার অন্ত নেই।
আওয়ামী লীগের সব নেতার ভাগ্য এখন শেখ হাসিনার হাতে। কিছু পদে সামান্য রদবদল করে আগের কমিটিই বহাল রাখবেন, নাকি গত সম্মেলনের মতো আবারও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে চমক আনবেন- এ নিয়ে দলটির সকল মহলে চলছে নানা বিশ্লেষণ।
তবে গত সম্মেলনে ছিটকে পড়া দলের প্রবীণ নেতাদের এবার ঠাঁই হতে পারে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে- এমনই আশা করছেন দলের সব পর্যায়ের নেতারা। আবার অনেক নেতাই নিজেদের রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়ে বেশ উদ্বিগ্নও। তবে আওয়ালী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে দলের সাংগঠনিক কাঠামোতে কিছু পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা রয়েছে। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদসহ জেলা ও থানা কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ সভাপতিম-লী ও সম্পাদকীয় পদে থাকা বর্তমান নেতারা আগামীতেও বহাল থাকছেন, এমনটাই জানা গেছে। সভাপতিম-লীর ২/৩টি পদ এবং কেন্দ্রীয় সদস্য পদে কিছুটা রদবদল আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কমিটির কলেবর বৃদ্ধি করা হলে সেক্ষেত্রে বড় কারও বাদ পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
দলের চার তারকা নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এবং আবদুল জলিল সভাপতিম-লীতে আসছেন কী না, সেটা নিয়ে দলের ভেতরে নানা গুঞ্জন চলছে। এই চার নেতা এখন নেতাকর্মীদের আলোচনা কেন্দ্রে রয়েছেন।
প্রস্তুত ২৫০০ স্বেচ্ছাসেবক ॥ আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দলের প্রায় ২৫শ’ স্বেচ্ছাসেবক ১১০টি গ্রুপে ভাগ হয়ে দায়িত্ব পালন করবে। রবিবার ধানম-ির রাজনৈতিক কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সম্মেলনের শৃঙ্খলা উপ-পরিষদের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ আফম বাহাউদ্দিন নাছিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠক সূত্র জানায়, সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সম্মেলনে গাড়িসহ আসার প্রবেশ পথ থাকবে তিন নেতার মাজার সংলগ্ন গেটের সামনে। গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে সম্মেলনস্থলে প্রবেশের প্রধান পথ হবে টিএসসির গেট। এ ছাড়া রমনা কালী মন্দির গেট, চারুকলা ইনস্টিটিউট গেট এবং শিশুপার্ক সংলগ্ন গেট দিয়েও প্রবেশের সুযোগ থাকবে। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন সংলগ্ন গেট সংরক্ষিত থাকবে বিশিষ্টজনদের জন্য।
সভায় বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি এ্যাডভোকেট মোল্লা মোঃ আবু কাওছার, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ, নির্মল গোস্বামী, আশরাফুল ইসলাম মারুফ, মতিউর রহমান মতি, গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, দেবাশীষ বিশ^াস, আরিফুর রহমান টিটু, মোবাশে^র চৌধুরী ও ফরিদুর রহমান ইরান।
অভ্যর্থনা জানাবে সাত টিম ॥ রবিবার আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানম-ির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অভ্যর্থনা উপ-পরিষদের সভায় বলা হয়েছে, সম্মেলনে আমন্ত্রিত বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশী কূটনীতিক, অতিথি, কাউন্সিলর ও ডেলিগেটদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য সাতটি টিম গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়াও সম্মেলনকে সামনে রেখে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ডিজিটাল ডিসপ্লে, মুক্তিযুদ্ধের গান ও তোরণ নির্মাণ করা হবে।
উপ-পরিষদ চেয়ারম্যান ও সভাপতিম-লীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি, বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এমপি, বিএম মোজাম্মেল হক এমপি, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ফরিদুন্নাহার লাইলী এমপি, সুজিত রায় নন্দী, একেএম এনামুল হক শামীম এবং ডা. ইকবাল আর্সলান।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ সভাপতিম-লী ও সম্পাদকীয় পদে থাকা বর্তমান নেতারা আগামীতেও বহাল থাকছেন, এমনটাই জানা গেছে। সভাপতিম-লীর ২/৩টি পদ এবং কেন্দ্রীয় সদস্য পদে কিছুটা রদবদল আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কমিটির কলেবর বৃদ্ধি করা হলে সেক্ষেত্রে বড় কারও বাদ পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
দলের চার তারকা নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এবং আবদুল জলিল সভাপতিম-লীতে আসছেন কী না, সেটা নিয়ে দলের ভেতরে নানা গুঞ্জন চলছে। এই চার নেতা এখন নেতাকর্মীদের আলোচনা কেন্দ্রে রয়েছেন।
প্রস্তুত ২৫০০ স্বেচ্ছাসেবক ॥ আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দলের প্রায় ২৫শ’ স্বেচ্ছাসেবক ১১০টি গ্রুপে ভাগ হয়ে দায়িত্ব পালন করবে। রবিবার ধানম-ির রাজনৈতিক কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সম্মেলনের শৃঙ্খলা উপ-পরিষদের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ আফম বাহাউদ্দিন নাছিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠক সূত্র জানায়, সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সম্মেলনে গাড়িসহ আসার প্রবেশ পথ থাকবে তিন নেতার মাজার সংলগ্ন গেটের সামনে। গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে সম্মেলনস্থলে প্রবেশের প্রধান পথ হবে টিএসসির গেট। এ ছাড়া রমনা কালী মন্দির গেট, চারুকলা ইনস্টিটিউট গেট এবং শিশুপার্ক সংলগ্ন গেট দিয়েও প্রবেশের সুযোগ থাকবে। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন সংলগ্ন গেট সংরক্ষিত থাকবে বিশিষ্টজনদের জন্য।
সভায় বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি এ্যাডভোকেট মোল্লা মোঃ আবু কাওছার, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ, নির্মল গোস্বামী, আশরাফুল ইসলাম মারুফ, মতিউর রহমান মতি, গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, দেবাশীষ বিশ^াস, আরিফুর রহমান টিটু, মোবাশে^র চৌধুরী ও ফরিদুর রহমান ইরান।
অভ্যর্থনা জানাবে সাত টিম ॥ রবিবার আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানম-ির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অভ্যর্থনা উপ-পরিষদের সভায় বলা হয়েছে, সম্মেলনে আমন্ত্রিত বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশী কূটনীতিক, অতিথি, কাউন্সিলর ও ডেলিগেটদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য সাতটি টিম গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়াও সম্মেলনকে সামনে রেখে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ডিজিটাল ডিসপ্লে, মুক্তিযুদ্ধের গান ও তোরণ নির্মাণ করা হবে।
উপ-পরিষদ চেয়ারম্যান ও সভাপতিম-লীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি, বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এমপি, বিএম মোজাম্মেল হক এমপি, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ফরিদুন্নাহার লাইলী এমপি, সুজিত রায় নন্দী, একেএম এনামুল হক শামীম এবং ডা. ইকবাল আর্সলান।
No comments