হাসিনার উদ্দেশে খালেদা-আগে পরিবার ও নিজ দলের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করুন
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অভিযোগ করেছেন, সরকার জামায়াতকে দমন করেছে। এখন বিএনপিকে দমন করে চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়।
গতকাল রবিবার রাতে গুলশানের কার্যালয়ে বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত শুভ বড়দিন ও নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন। সরকারবিরোধী আন্দোলনে খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, 'আমরাও যুদ্ধাপরাধের বিচার চাই। সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার করতে হবে। আপনাদের নিজ দলের লোক ও আত্মীয়স্বজনের মধ্যে যেসব যুদ্ধাপরাধী রয়েছে, তাদের বিচার আগে করে চলমান বিচার প্রক্রিয়াকে মানুষের কাছে আরো আস্থাশীল করুন।' তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করে আবার ক্ষমতায় আসতে চায়। কিন্তু এ দেশের জনগণ তা কখনো মানবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের যে রায় দেওয়া হয়েছে, তা বেআইনি।
অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের ২৫ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি। এই সরকার অপরাধীদের শাস্তি না দিয়ে টাকার বিনিময়ে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ছেড়ে দিচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড, পরাগ অপহরণ ও রামুর বৌদ্ধপল্লীতে হামলার কথা তুলে ধরে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, আওয়ামী লীগের কাছে কোনো ধর্মের মানুষ নিরাপদ নয়।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বক্তব্যের শুরুতে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোকদের শুভ বড়দিন ও নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহানগরের সদস্যসচিব আব্দুস সালাম, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, বাংলাদেশে খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এলবার্ট পি কস্তা সহসভাপতি কৃষিবিদ নির্ভয় দাস, খ্রিস্টান ধর্মগুরু আর্চবিশপ পলিনূস কস্তা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতারা।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, 'আমরাও যুদ্ধাপরাধের বিচার চাই। সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার করতে হবে। আপনাদের নিজ দলের লোক ও আত্মীয়স্বজনের মধ্যে যেসব যুদ্ধাপরাধী রয়েছে, তাদের বিচার আগে করে চলমান বিচার প্রক্রিয়াকে মানুষের কাছে আরো আস্থাশীল করুন।' তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করে আবার ক্ষমতায় আসতে চায়। কিন্তু এ দেশের জনগণ তা কখনো মানবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের যে রায় দেওয়া হয়েছে, তা বেআইনি।
অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের ২৫ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি। এই সরকার অপরাধীদের শাস্তি না দিয়ে টাকার বিনিময়ে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ছেড়ে দিচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড, পরাগ অপহরণ ও রামুর বৌদ্ধপল্লীতে হামলার কথা তুলে ধরে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, আওয়ামী লীগের কাছে কোনো ধর্মের মানুষ নিরাপদ নয়।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বক্তব্যের শুরুতে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোকদের শুভ বড়দিন ও নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহানগরের সদস্যসচিব আব্দুস সালাম, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, বাংলাদেশে খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এলবার্ট পি কস্তা সহসভাপতি কৃষিবিদ নির্ভয় দাস, খ্রিস্টান ধর্মগুরু আর্চবিশপ পলিনূস কস্তা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতারা।
No comments