সূর্যের দেখা নেই, কনকনে শীতে ফরিদপুর ও কুষ্টিয়ায় ৪ জনের মৃত্যু- জনজীবন বিপর্যস্ত, দুর্ভোগে খেটে খাওয়া মানুষ
জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ শৈত্যপ্রবাহ আর কনকনে ঠাণ্ডায় রবিবার কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে তিনজন এবং ফরিদপুরে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। তীব্র ঠাণ্ডার কারণে সারাদেশে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা
। হাড়কাঁপানো শীতে কেউ প্রয়োজন ছাড়া ঘর হতে বের হচ্ছে না। কোথাও কোথাও দু’দিন ধরে সূর্যের দেখা পায়নি মানুষ। শীত আর শৈত্যপ্রবাহে সবচেয়ে বেশি কষ্টে পড়েছে খেটেখাওয়া সাধারণ মানুষ। অনেকেই শীতবস্ত্রের অভাবে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করেছেন। খবর স্টাফ রিপোর্টার, নিজস্ব সংবাদদাতা ও সংবাদদাতাদের।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে তীব্র শীত ও শৈত্যপ্রবাহের ফলে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। তীব্র শীতে উপজেলার জয়ভোগা গ্রামের অসহায় দরিদ্র রমজান আলী (৬৫), ফিলিপনগর গ্রামের মর্জিনা খাতুন (৬২) ও হাবা (৩৫) নামে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। শৈত্যপ্রবাহের ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সরকারী বা বেসরকারীভাবে শীতবস্ত্রহীন শীতার্ত অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে কোন শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়নি।
ফরিদপুরে শীতের কারণে চরভদ্রাসন উপজেলায় এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। চরভদ্রাসন উপজেলার গাজীরটেক ইউনিয়নের বিন্দুডাঙ্গী গ্রামের আইনদ্দিন প্রামাণিক (৭০) রবিবার সকাল সাতটার দিকে তীব্র শীতে মারা গেছেন। গত ক’দিনের তীব্র শীতে তার হাঁপানী বেড়ে যাওয়ায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তীব্র শীতে বগুড়া অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়েছে। শহরের উচ্চবিত্ত ও অবস্থাসম্পন্নরা বিদ্যুত নিয়মের থোরাই কেয়ার করে রুমে হিটার চালাচ্ছে। গ্রামের লোক সকালে ও সন্ধ্যায় খড় লতাপাতা জ্বালিয়ে শরীর তাপিয়ে নেয়।
পাবনায় শৈত্যপ্রবাহ আর কনকনে শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত ৩ দিনে ঘন কুয়াশায় এ অঞ্চলে সূর্যের দেখা মেলেনি। প্রবল শৈত্যপ্রবাহ আর হাড়কাঁপানো শীতের কারণে প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। কুয়াশার কারণে দিনের বেলায় হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। প্রচণ্ড ঠাণ্ডা আর ঘন কুয়াশায় কুড়িগ্রাম ও তার আশ পাশের এলাকায় সাধারণ মানুষের জীবন যাপন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। হিমালয়ের পাদদেশীয় এ অঞ্চলের হতদরিদ্র ১০ লাখ মানুষ কনকনে ঠাণ্ডা আর হিমেল বাতাসে কাহিল হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল চারদিক। রাত থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বৃষ্টির মতো টপটপ কুয়াশা পড়েছে।
দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর ও পায়রা নদীবেষ্টিত আমতলী উপজেলায় কুয়াশা কেটে গেলেও পড়েছে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। এর প্রভাবে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
তীব্র শীতে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে রবিবার পাঁচ শিশু আমতলী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
মেহেরপুরে তীব্র ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের জনজীবন। সারাদিনের মধ্যে সূর্যের দেখা মেলেনি।
নওগাঁয় এক মুহূর্তের জন্য সূর্যের দেখা মেলেনি, শীতে জনজীবনে জবুথবু অবস্থা। শুধু ঘনকুয়াশা নয়, রবিবার দুপুর পর্যন্ত রীতিমতো বৃষ্টির মতো শিশিরপাত ঘটেছে।
শৈতপ্রবাহে যশোরের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল বিলম্বিত হয়। বাগেরহাটসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চল কনকনে ঠান্ডায় জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়েছে।
গত সাতদিন থেকে একটানা গাইবান্ধায় ঘনকুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জেলার দুস্থ ও ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। বিশেষ করে নদীতীরবর্তী এলাকা ও চরাঞ্চলের মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে তীব্র শীত ও শৈত্যপ্রবাহের ফলে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। তীব্র শীতে উপজেলার জয়ভোগা গ্রামের অসহায় দরিদ্র রমজান আলী (৬৫), ফিলিপনগর গ্রামের মর্জিনা খাতুন (৬২) ও হাবা (৩৫) নামে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। শৈত্যপ্রবাহের ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সরকারী বা বেসরকারীভাবে শীতবস্ত্রহীন শীতার্ত অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে কোন শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়নি।
ফরিদপুরে শীতের কারণে চরভদ্রাসন উপজেলায় এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। চরভদ্রাসন উপজেলার গাজীরটেক ইউনিয়নের বিন্দুডাঙ্গী গ্রামের আইনদ্দিন প্রামাণিক (৭০) রবিবার সকাল সাতটার দিকে তীব্র শীতে মারা গেছেন। গত ক’দিনের তীব্র শীতে তার হাঁপানী বেড়ে যাওয়ায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তীব্র শীতে বগুড়া অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়েছে। শহরের উচ্চবিত্ত ও অবস্থাসম্পন্নরা বিদ্যুত নিয়মের থোরাই কেয়ার করে রুমে হিটার চালাচ্ছে। গ্রামের লোক সকালে ও সন্ধ্যায় খড় লতাপাতা জ্বালিয়ে শরীর তাপিয়ে নেয়।
পাবনায় শৈত্যপ্রবাহ আর কনকনে শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত ৩ দিনে ঘন কুয়াশায় এ অঞ্চলে সূর্যের দেখা মেলেনি। প্রবল শৈত্যপ্রবাহ আর হাড়কাঁপানো শীতের কারণে প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। কুয়াশার কারণে দিনের বেলায় হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। প্রচণ্ড ঠাণ্ডা আর ঘন কুয়াশায় কুড়িগ্রাম ও তার আশ পাশের এলাকায় সাধারণ মানুষের জীবন যাপন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। হিমালয়ের পাদদেশীয় এ অঞ্চলের হতদরিদ্র ১০ লাখ মানুষ কনকনে ঠাণ্ডা আর হিমেল বাতাসে কাহিল হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল চারদিক। রাত থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বৃষ্টির মতো টপটপ কুয়াশা পড়েছে।
দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর ও পায়রা নদীবেষ্টিত আমতলী উপজেলায় কুয়াশা কেটে গেলেও পড়েছে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। এর প্রভাবে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
তীব্র শীতে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে রবিবার পাঁচ শিশু আমতলী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
মেহেরপুরে তীব্র ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের জনজীবন। সারাদিনের মধ্যে সূর্যের দেখা মেলেনি।
নওগাঁয় এক মুহূর্তের জন্য সূর্যের দেখা মেলেনি, শীতে জনজীবনে জবুথবু অবস্থা। শুধু ঘনকুয়াশা নয়, রবিবার দুপুর পর্যন্ত রীতিমতো বৃষ্টির মতো শিশিরপাত ঘটেছে।
শৈতপ্রবাহে যশোরের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল বিলম্বিত হয়। বাগেরহাটসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চল কনকনে ঠান্ডায় জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়েছে।
গত সাতদিন থেকে একটানা গাইবান্ধায় ঘনকুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জেলার দুস্থ ও ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। বিশেষ করে নদীতীরবর্তী এলাকা ও চরাঞ্চলের মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
No comments