জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ছাত্রীরা এগিয়ে by মাজেদুল নয়ন
এ বছরের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীদের অংশগ্রহণ বেশি। জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় এবার ১৯ লাখ ৮ হাজার ৩৬৫ শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।
জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রী ১০ লাখ ১১ হাজার ৫০৩ এবং ছাত্র ৮ লাখ ৯৬ হাজার ৮৬২। ছাত্রদের চেয়ে এবার এক লাখ ১৪ হাজার ৬৪১ জন বেশি ছাত্রী পরীক্ষা দেবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আগামী ৪ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা, চলবে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত। এবার দেশের ২৭ হাজার ৬৪২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দুই হাজার ২৫০টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া হিসেব মতে, গত বছরের চেয়ে এবার এ পরীক্ষায় ৪৭ হাজার ২৫২ জন শিক্ষার্থী বেড়েছে। গত বছর জেএসসি ও জেডিসিতে ১৮ লাখ ৬১ হাজার ১১৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল।
এবার জেএসজি-তে এক লাখ ৪৯ হাজার ৩৯২ জন এবং জেডিসিতে ২৩ হাজার ২৯২ জন অ-নিয়মিত পরীক্ষার্থী রয়েছে। এছাড়া জেএসসি-তে এক লাখ ৩৬ হাজার ৭১১ জন এবং জেডিসি-তে ২০ হাজার ৩০১ জন বিশেষ পরীক্ষার্থী (এক থেকে তিন বিষয়ে অকৃতকার্য) অংশ নেবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
এবারে বিদেশের সাতটি কেন্দ্রের মধ্যে জেদ্দায় ১০৬ জন, রিয়াদে ১০৯, ত্রিপোলিতে আট, দোহায় ৭২, আবুধাবীতে ৩৯, দুবাইয়ে ১৮ এবং ৩৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবে।
এছাড়া এবার প্রথমবারের মত মাসকাট এবং ওমানে ১০ জন করে পরীক্ষার্থী আবুধাবীর মাধ্যমে নিবন্ধন করে পরীক্ষায় অংশ নেবে।
এ বছর বাংলা ২য় পত্র, ইংরেজি ১ম ও ২য় পত্র এবং গণিত ছাড়া সব বিষয়ের পরীক্ষা সৃজনশীল প্রশ্নে হবে।
শ্রবণ প্রতিবন্ধীসহ অন্যান্য প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছাড়াও অন্যান্য প্রতিবন্ধীর (যাদের হাত নেই বা হাত দিয়ে লিখতে পারে না) জন্য শ্রুতি লেখকের সুযোগ রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১০ সাল থেকে জেএসসি এবং ২০১১ সাল থেকে জেডিসি পরীক্ষা শুরু হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া হিসেব মতে, গত বছরের চেয়ে এবার এ পরীক্ষায় ৪৭ হাজার ২৫২ জন শিক্ষার্থী বেড়েছে। গত বছর জেএসসি ও জেডিসিতে ১৮ লাখ ৬১ হাজার ১১৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল।
এবার জেএসজি-তে এক লাখ ৪৯ হাজার ৩৯২ জন এবং জেডিসিতে ২৩ হাজার ২৯২ জন অ-নিয়মিত পরীক্ষার্থী রয়েছে। এছাড়া জেএসসি-তে এক লাখ ৩৬ হাজার ৭১১ জন এবং জেডিসি-তে ২০ হাজার ৩০১ জন বিশেষ পরীক্ষার্থী (এক থেকে তিন বিষয়ে অকৃতকার্য) অংশ নেবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
এবারে বিদেশের সাতটি কেন্দ্রের মধ্যে জেদ্দায় ১০৬ জন, রিয়াদে ১০৯, ত্রিপোলিতে আট, দোহায় ৭২, আবুধাবীতে ৩৯, দুবাইয়ে ১৮ এবং ৩৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবে।
এছাড়া এবার প্রথমবারের মত মাসকাট এবং ওমানে ১০ জন করে পরীক্ষার্থী আবুধাবীর মাধ্যমে নিবন্ধন করে পরীক্ষায় অংশ নেবে।
এ বছর বাংলা ২য় পত্র, ইংরেজি ১ম ও ২য় পত্র এবং গণিত ছাড়া সব বিষয়ের পরীক্ষা সৃজনশীল প্রশ্নে হবে।
শ্রবণ প্রতিবন্ধীসহ অন্যান্য প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছাড়াও অন্যান্য প্রতিবন্ধীর (যাদের হাত নেই বা হাত দিয়ে লিখতে পারে না) জন্য শ্রুতি লেখকের সুযোগ রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১০ সাল থেকে জেএসসি এবং ২০১১ সাল থেকে জেডিসি পরীক্ষা শুরু হয়।
No comments