মিয়ানমার- সহিংসতা যেন মুসলিম নিশ্চিহ্ন করার অজুহাত না হয়ঃ জাতিসংঘ
মিয়ানমারে জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতাকে রোহিঙ্গা মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করার অজুহাত হিসেবে যেন ব্যবহার না করা হয়----এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক তদন্তকারী দল।
একই সঙ্গে সেখানে এই রক্তক্ষয়ী সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত এবং সংখ্যালঘু সমস্যা ও অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত বিষয়ক বিশেষজ্ঞ টমাস ওজেয়া কুইনটানা এক যৌথ বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, “একটি সম্প্রদায়কে নিশ্চিহ্ন করার জন্য সহিংসতাকে কিছুতেই ব্যবহার করা যাবে না।”
গত কয়েক দিনে মিয়ানমারে রাখাইন বৌদ্ধ ও রোহিঙ্গা মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গায় অন্তত ৮৯ জন নিহত হয়েছেন। বাড়িঘর হারিয়েছেন ২৮ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এই পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য বাংলাদেশের সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থার মুখপাত্র আদ্রিয়ান এডওয়ার্ডস।
ওজেয়া কুইনটানা বিবৃতিতে বলেন, “মিয়ানমারকে গণতান্ত্রিক হতে হলে মানবাধিকার বিষয়ক চ্যালেঞ্জগুলো দৃঢ়ভাবে মোকাবিলা করতে হবে। রাখাইন প্রদেশে দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গাদের প্রতি যে বৈষম্যমূলক আচরণ চলছে, তা সরকার জানে।”
মিয়ানমারে নতুন করে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় বাড়িঘর হারানোদের ৯৭ শতাংশই মুসলমান। এর আগে জুনের সহিংসতায় বাড়িঘর হারায় ৭৫ হাজার মানুষ। সে সময় নিহত হয় ৮০ জন।
বিবৃতিতে বলা হয়, “একটি সম্প্রদায়কে নিশ্চিহ্ন করার জন্য সহিংসতাকে কিছুতেই ব্যবহার করা যাবে না।”
গত কয়েক দিনে মিয়ানমারে রাখাইন বৌদ্ধ ও রোহিঙ্গা মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গায় অন্তত ৮৯ জন নিহত হয়েছেন। বাড়িঘর হারিয়েছেন ২৮ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এই পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য বাংলাদেশের সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থার মুখপাত্র আদ্রিয়ান এডওয়ার্ডস।
ওজেয়া কুইনটানা বিবৃতিতে বলেন, “মিয়ানমারকে গণতান্ত্রিক হতে হলে মানবাধিকার বিষয়ক চ্যালেঞ্জগুলো দৃঢ়ভাবে মোকাবিলা করতে হবে। রাখাইন প্রদেশে দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গাদের প্রতি যে বৈষম্যমূলক আচরণ চলছে, তা সরকার জানে।”
মিয়ানমারে নতুন করে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় বাড়িঘর হারানোদের ৯৭ শতাংশই মুসলমান। এর আগে জুনের সহিংসতায় বাড়িঘর হারায় ৭৫ হাজার মানুষ। সে সময় নিহত হয় ৮০ জন।
No comments