অবৈধ অস্ত্র ব্যবসাঃ জড়িত পুলিশের মূল হোতাদের খোঁজে গোয়েন্দারা by ইমরান আলী
অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায় জড়িত পুলিশের মূল হোতাদের খোঁজ করছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। আটককৃত পুলিশ সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদে কয়েকজনের নামও পাওয়া গেছে। এগুলো যাচাই করে দেখা হচ্ছে।
শতভাগ নিশ্চিত হওয়ার পরেই পুলিশ পুরোপুরি আ্যকশনে যাবে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে নামগুলো প্রকাশ করা হচেছ না।
তদন্তে নিয়োজিত মহানগর গোযেন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মশিউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ``আমরা বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে তদন্ত করে যাচ্ছি। যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে প্রমাণ পাওয়া যাবে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। তবে তদন্তের স্বার্থে এখনই কিছু বলা ঠিক হবে না।``
গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, তদন্তে বেশ কয়েকটি দিক সামনে এসেছে। এগুলো হলো, কার নির্দেশে তারা অস্ত্র মজুদ করেছে, এগুলো তারা কাদের দিতো, কিভাবে সরবরাহ করা হতো, এছাড়াও কতদিন ধরে তারা এই কর্মকাণ্ডের সাথে তারা জড়িত।
সূত্রটির মতে, আটক প্রেম চাকমা ও জেনাল চাকমা এই ঘটনার সাথে জড়িত কয়েকজনের নাম বলেছেন। এদের মধ্যে এসআই জাহিদ, কনেস্টবল সায়েম ও কনেস্টবল মাসুদকে আটক করা হয়েছে। জাহিদ ও সায়েমের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হলেও মাসুদের নাম উল্লেখ করে কোনো মামলা হয়নি। তবে তাকে কাফরুল থানার মামলায় আটক দেখানো হতে পারে।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আদালতে তাকে হাজির করা হয়নি। তবে তাকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। প্রেম চাকমা ও জেনাল চাকমা রিমান্ড শেষে আদালতে তারা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিলে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। বর্তমানে এসআই জাহিদ, কনেস্টবল সায়েম সাত দিনের রিমান্ডে গোয়েন্দা হেফাজতে রয়েছেন। এছাড়া আটক আরেক কনেস্টবল মাসুদকে এখনো আদালতে হাজির করা হয়নি। তবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
জানা গেছে, প্রেম চাকমা ও জেনাল চাকমা, জাহিদ, সায়েম ও মাসুদকে জিজ্ঞাসাবাদে যাদের নাম পাওয়া গেছে তাদের গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে। এদের ব্যাপারে আরও কিছু তথ্য উপাত্ত নিয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত হয়ে অ্যাকশনে যাওয়া হবে। প্রেম চাকমা ও জেনালের চাকমার দেওয়া নাম ও জাহিদ সায়েমের দেওয়া নামগুলো যাচাই বাছাই করা হচ্ছে।
এদিকে অস্ত্রসহ পুলিশ সদস্য আটকের ঘটনায় ডিএমপির গঠিত তদন্ত টিমের সদস্য মহানগর গোযেন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে তদন্ত করছি। এই ঘটনার সাথে যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই বিষয়ে তদন্ত এখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি। সেহেতু তদন্তের আগে কিছু বলা ঠিক হবে না।
গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, তদন্তে বেশ কয়েকটি দিক সামনে এসেছে। এগুলো হলো, কার নির্দেশে তারা অস্ত্র মজুদ করেছে, এগুলো তারা কাদের দিতো, কিভাবে সরবরাহ করা হতো, এছাড়াও কতদিন ধরে তারা এই কর্মকাণ্ডের সাথে তারা জড়িত।
সূত্রটির মতে, আটক প্রেম চাকমা ও জেনাল চাকমা এই ঘটনার সাথে জড়িত কয়েকজনের নাম বলেছেন। এদের মধ্যে এসআই জাহিদ, কনেস্টবল সায়েম ও কনেস্টবল মাসুদকে আটক করা হয়েছে। জাহিদ ও সায়েমের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হলেও মাসুদের নাম উল্লেখ করে কোনো মামলা হয়নি। তবে তাকে কাফরুল থানার মামলায় আটক দেখানো হতে পারে।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আদালতে তাকে হাজির করা হয়নি। তবে তাকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। প্রেম চাকমা ও জেনাল চাকমা রিমান্ড শেষে আদালতে তারা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিলে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। বর্তমানে এসআই জাহিদ, কনেস্টবল সায়েম সাত দিনের রিমান্ডে গোয়েন্দা হেফাজতে রয়েছেন। এছাড়া আটক আরেক কনেস্টবল মাসুদকে এখনো আদালতে হাজির করা হয়নি। তবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
জানা গেছে, প্রেম চাকমা ও জেনাল চাকমা, জাহিদ, সায়েম ও মাসুদকে জিজ্ঞাসাবাদে যাদের নাম পাওয়া গেছে তাদের গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে। এদের ব্যাপারে আরও কিছু তথ্য উপাত্ত নিয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত হয়ে অ্যাকশনে যাওয়া হবে। প্রেম চাকমা ও জেনালের চাকমার দেওয়া নাম ও জাহিদ সায়েমের দেওয়া নামগুলো যাচাই বাছাই করা হচ্ছে।
এদিকে অস্ত্রসহ পুলিশ সদস্য আটকের ঘটনায় ডিএমপির গঠিত তদন্ত টিমের সদস্য মহানগর গোযেন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে তদন্ত করছি। এই ঘটনার সাথে যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই বিষয়ে তদন্ত এখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি। সেহেতু তদন্তের আগে কিছু বলা ঠিক হবে না।
No comments