পুলিশের গুলিতে নিহত ৪
চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরে গতকাল রোববার পুলিশের গুলিতে চারজন নিহত হয়েছেন। বিএনপির দাবি, নিহত ব্যক্তিরা দলের নেতা-কর্মী। হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এই দুই জেলা শহরে আজ সোমবার আধা বেলা হরতাল ডাকা হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে চার দলের ঘোষিত গণমিছিলে পুলিশ বাধা দিলে সংঘর্ষ বাধে। এতে এই দুই জেলা সদরে পুলিশ, সাংবাদিকসহ দুই শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৬ জন গুলিবিদ্ধ।
এ ছাড়া দিনাজপুর, নাটোর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, বরিশাল, কিশোরগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে চার দলের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে সাংবাদিক, পুলিশসহ চার শতাধিক লোক আহত হয়েছেন।
চাঁদপুরে নিহত দুজন হলেন, সদর উপজেলার বাবুরহাটের বাসিন্দা আবুল হোসেন মৃধা (৫০) ও গুয়াখোলার লিমন ছৈয়াল (২৫)। তাঁরা পেশায় রিকশা-চালক। বিএনপির দাবি, আবুল হোসেন মৃধা বিএনপির কর্মী এবং লিমন ছাত্রদলের কর্মী। আবুল হোসেন রিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছেন বলে পরিবার থেকে জানানো হয়েছে। তাঁর বুকে ও পেটে গুলি লেগেছে। মিলনের পরিবারের সদস্যদের ধারণা, গতকাল তিনি বিএনপির মিছিলে গিয়েছিলেন। তাঁর গুলি লেগেছে কপালে।
লক্ষ্মীপুরে নিহত দুজন হলেন, সদর উপজেলার পশ্চিম লক্ষ্মীপুর গ্রামের মো. রুবেল (২৫) এবং চরমনসা গ্রামের মো. আবুল কাসেম (৫৫)। রুবেল দালাল বাজার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সহসভাপতি ও আবুল কাসেম তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বলে দাবি করেছে বিএনপি। পেশায় বিদ্যুৎ মিস্ত্রি রুবেলের ডান পাঁজরে ও কাশেমের পেটে গুলি লেগেছে। আহত কাশেম লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, তিনি ব্যাংকের কাজে শহরে এসেছিলেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেলে তিনি মারা যান।
গতকাল ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, পুলিশ, র্যাব ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা যৌথভাবে হামলা চালিয়ে চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন স্থানে বিএনপির নেতা-কর্মীদের হতাহত করেছে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার জানিয়েছেন, এ ঘটনায় দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
চাঁদপুরে নিহত দুজন হলেন, সদর উপজেলার বাবুরহাটের বাসিন্দা আবুল হোসেন মৃধা (৫০) ও গুয়াখোলার লিমন ছৈয়াল (২৫)। তাঁরা পেশায় রিকশা-চালক। বিএনপির দাবি, আবুল হোসেন মৃধা বিএনপির কর্মী এবং লিমন ছাত্রদলের কর্মী। আবুল হোসেন রিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছেন বলে পরিবার থেকে জানানো হয়েছে। তাঁর বুকে ও পেটে গুলি লেগেছে। মিলনের পরিবারের সদস্যদের ধারণা, গতকাল তিনি বিএনপির মিছিলে গিয়েছিলেন। তাঁর গুলি লেগেছে কপালে।
লক্ষ্মীপুরে নিহত দুজন হলেন, সদর উপজেলার পশ্চিম লক্ষ্মীপুর গ্রামের মো. রুবেল (২৫) এবং চরমনসা গ্রামের মো. আবুল কাসেম (৫৫)। রুবেল দালাল বাজার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সহসভাপতি ও আবুল কাসেম তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বলে দাবি করেছে বিএনপি। পেশায় বিদ্যুৎ মিস্ত্রি রুবেলের ডান পাঁজরে ও কাশেমের পেটে গুলি লেগেছে। আহত কাশেম লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, তিনি ব্যাংকের কাজে শহরে এসেছিলেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেলে তিনি মারা যান।
গতকাল ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, পুলিশ, র্যাব ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা যৌথভাবে হামলা চালিয়ে চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন স্থানে বিএনপির নেতা-কর্মীদের হতাহত করেছে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার জানিয়েছেন, এ ঘটনায় দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
No comments