টিআরের বরাদ্দে কাজ হয়নি, ভেঙে পড়েছে আখড়া
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার সাভার গ্রামে অবস্থিত এই স্থাপনাটির নাম—সাম্বলের আখড়া। গত অর্থবছরে এর সংস্কারের জন্য গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) বিশেষ প্রকল্পের আওতায় ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ মেলে। কিন্তু সাত মাসেও এর সংস্কার হয়নি। আগে যাও চারটি খুঁটির ওপর দাঁড়িয়েছিল টিনের চালাটি। সম্প্রতি তাও ভেঙে পড়ে।
সাভার গ্রামের আবদুল গফুর ও ইদ্রিস আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বরাদ্দকৃত টাকা কাজে লাগানো হলে আখড়াটি ভেঙে পড়ত না। অন্তত চারটি বাঁশের খুঁটি লাগানো হলেও স্থাপনাটি দাঁড়িয়ে থাকতে পারত।’ ১৫-২০ দিন আগে বাতাসের তোড়ে সেটি ভেঙে পড়ে বলে জানান তাঁরা। ‘সাম্বলের আখড়া মেরামত প্রকল্প’র কোনো কাজ না হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন।
সাভার গ্রামের বাসিন্দারা আখড়াটি কবে, কীভাবে নির্মিত হয়েছে তা বলতে পারেননি। তবে বয়স্করা জানান, এখানে একসময় সাধু-সন্ন্যাসীরা আসতেন। সে সময় এটি নির্মিত হয়ে থাকতে পারে। নানা সমস্যা থেকে মুক্তিলাভের উদ্দেশ্যে লোকজন এখানে এখনো মানত করেন। অনেকের কাছে স্থাপনাটি শ্রদ্ধার। হিন্দু ধর্মাবলম্বী ব্যক্তিরা এটির দেখাভাল করেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) হাবিবুর রহমান জানান, নথিপত্র না দেখে এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে তা বলা যাবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০১০-১১ অর্থবছরে যেসব প্রকল্পে সরকারি অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছিল, তার অধিকাংশের কাজ বাস্তবায়নসংক্রান্ত মাস্টাররোল পিআইও কার্যালয়ে জমা হয়নি।
নান্দাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সাইদ জানান, গত অর্থবছর স্থাপনাটি মেরামতের জন্য তাদের সুপারিশ নিয়ে একটি প্রকল্প জমা দেওয়া হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেন পিআইও। গত বছরের জুনে সরকারি বরাদ্দ উত্তোলন করা হলেও সেই সংস্কার সাত মাসেও করা হয়নি। আবু সাইদ জানান, কিছুদিনের মধ্যে কাজটি করা হবে।
সাভার গ্রামের বাসিন্দারা আখড়াটি কবে, কীভাবে নির্মিত হয়েছে তা বলতে পারেননি। তবে বয়স্করা জানান, এখানে একসময় সাধু-সন্ন্যাসীরা আসতেন। সে সময় এটি নির্মিত হয়ে থাকতে পারে। নানা সমস্যা থেকে মুক্তিলাভের উদ্দেশ্যে লোকজন এখানে এখনো মানত করেন। অনেকের কাছে স্থাপনাটি শ্রদ্ধার। হিন্দু ধর্মাবলম্বী ব্যক্তিরা এটির দেখাভাল করেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) হাবিবুর রহমান জানান, নথিপত্র না দেখে এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে তা বলা যাবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০১০-১১ অর্থবছরে যেসব প্রকল্পে সরকারি অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছিল, তার অধিকাংশের কাজ বাস্তবায়নসংক্রান্ত মাস্টাররোল পিআইও কার্যালয়ে জমা হয়নি।
নান্দাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সাইদ জানান, গত অর্থবছর স্থাপনাটি মেরামতের জন্য তাদের সুপারিশ নিয়ে একটি প্রকল্প জমা দেওয়া হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেন পিআইও। গত বছরের জুনে সরকারি বরাদ্দ উত্তোলন করা হলেও সেই সংস্কার সাত মাসেও করা হয়নি। আবু সাইদ জানান, কিছুদিনের মধ্যে কাজটি করা হবে।
No comments