নির্বাচনে মানুষ স্বাধীনতাবিরোধীদের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে -প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী
লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ৩০শে ডিসেম্বরের
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের জনগণ যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির
বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে। বাংলাদেশের মাটিতে যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতাবিরোধী
শক্তির কোনো ঠাঁই নেই এবং দেশ কেবলমাত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনাতেই এগিয়ে
যাবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সেই সম্মতিই লাভ করেছে আওয়ামী লীগ। এই
নির্বাচনে বিপুল জয়লাভের মধ্য দিয়ে দায়িত্বটা আরো বেড়ে গেছে। একাদশ জাতীয়
সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করায় মঙ্গলবার
রাতে ও বুধবার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নাগরিকরা গণভবনে শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা
জানাতে এলে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিল্পী, কবি-সাহিত্যিক, গায়ক-গায়িকা, চিকিৎসক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান। ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সকল শ্রেণির এবং শ্রেণি-পেশার জনগণ নৌকার বিজয়ের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন, যে কারণেই এই বিজয়। আওয়ামী লীগের এই বিপুল বিজয়ে দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার জনগণ যেমন- কবি, শিল্পী থেকে সাহিত্যিক এমনকি সাধারণ জনগণের পর্যন্ত আগ্রহ ছিল, নৌকা যেন জয়লাভ করে।
তিনি বলেন, ‘আমি সমগ্র দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এবং আমি আশা করি বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সামনে এগিয়ে যাবে।’
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী দেশের সর্বস্তরের জনগণের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, ‘আমি সকলের সহযোগিতা চাই যাতে করে দেশের প্রগতি এবং উন্নয়ন অব্যাহত থাকে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিকভাবে, সামাজিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এবং সাংস্কৃতিকভাবে আরো এগিয়ে যাবো এবং বিশ্বে মাথা উঁঁচু করে চলবো। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ আমরা অবশ্যই বিনির্মাণে সক্ষম হব ইন্শাআল্লাহ।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের সেবা করাটা একটি বড় কাজ এবং আমি যতদিন বেঁচে থাকবো এটা অব্যাহত রাখবো।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের পরে দেশ ও জনগণের প্রতি আমার দায়িত্বটা আরো বেড়ে গেছে।’ বাংলাদেশ স্কাউটস্ এবং গার্লস গাইড এসোসিয়েশনের কর্মকর্তাবৃন্দ, উচ্চপদস্থ সামরিক-বেসামরিক এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ গতকালের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান। শেখ হাসিনা বলেন, রোববারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় সকল সমপ্রদায় এবং শ্রেণি-পেশার জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল। ‘সমাজের সর্বস্তরের জনগণ আওয়ামী লীগের বিজয়ের জন্য সর্বান্তকরণে প্রচেষ্টা চালিয়েছিল এবং এজন্য আমি তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
নিরঙ্কুশ বিজয়ে শেখ হাসিনাকে পুতিনের অভিনন্দন: রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ে দলের সভাপতি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট এক বার্তায় রোববারের জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, পুতিন প্রধানমন্ত্রীর সাফল্য এবং বাংলাদেশের অব্যাহত, শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেছেন।
রংপুর বিভাগ সমিতির অভিনন্দন: এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকাস্থ রংপুর বিভাগ সমিতি। বুধবার সকালে সমিতির নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গিয়ে তাকে ফুলেল অভিনন্দন জানান। রংপুর বিভাগ সমিতির সভাপতি সাবেক সিনিয়র সচিব মাহফুজুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ও সরকারের অতিরিক্ত সচিব নূরুল ইসলামের নেতৃত্বে এ সময় সমিতির অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিল্পী, কবি-সাহিত্যিক, গায়ক-গায়িকা, চিকিৎসক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান। ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সকল শ্রেণির এবং শ্রেণি-পেশার জনগণ নৌকার বিজয়ের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন, যে কারণেই এই বিজয়। আওয়ামী লীগের এই বিপুল বিজয়ে দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার জনগণ যেমন- কবি, শিল্পী থেকে সাহিত্যিক এমনকি সাধারণ জনগণের পর্যন্ত আগ্রহ ছিল, নৌকা যেন জয়লাভ করে।
তিনি বলেন, ‘আমি সমগ্র দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এবং আমি আশা করি বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সামনে এগিয়ে যাবে।’
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী দেশের সর্বস্তরের জনগণের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, ‘আমি সকলের সহযোগিতা চাই যাতে করে দেশের প্রগতি এবং উন্নয়ন অব্যাহত থাকে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিকভাবে, সামাজিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এবং সাংস্কৃতিকভাবে আরো এগিয়ে যাবো এবং বিশ্বে মাথা উঁঁচু করে চলবো। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ আমরা অবশ্যই বিনির্মাণে সক্ষম হব ইন্শাআল্লাহ।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের সেবা করাটা একটি বড় কাজ এবং আমি যতদিন বেঁচে থাকবো এটা অব্যাহত রাখবো।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের পরে দেশ ও জনগণের প্রতি আমার দায়িত্বটা আরো বেড়ে গেছে।’ বাংলাদেশ স্কাউটস্ এবং গার্লস গাইড এসোসিয়েশনের কর্মকর্তাবৃন্দ, উচ্চপদস্থ সামরিক-বেসামরিক এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ গতকালের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান। শেখ হাসিনা বলেন, রোববারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় সকল সমপ্রদায় এবং শ্রেণি-পেশার জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল। ‘সমাজের সর্বস্তরের জনগণ আওয়ামী লীগের বিজয়ের জন্য সর্বান্তকরণে প্রচেষ্টা চালিয়েছিল এবং এজন্য আমি তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
নিরঙ্কুশ বিজয়ে শেখ হাসিনাকে পুতিনের অভিনন্দন: রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ে দলের সভাপতি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট এক বার্তায় রোববারের জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, পুতিন প্রধানমন্ত্রীর সাফল্য এবং বাংলাদেশের অব্যাহত, শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেছেন।
রংপুর বিভাগ সমিতির অভিনন্দন: এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে ঢাকাস্থ রংপুর বিভাগ সমিতি। বুধবার সকালে সমিতির নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গিয়ে তাকে ফুলেল অভিনন্দন জানান। রংপুর বিভাগ সমিতির সভাপতি সাবেক সিনিয়র সচিব মাহফুজুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ও সরকারের অতিরিক্ত সচিব নূরুল ইসলামের নেতৃত্বে এ সময় সমিতির অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments