দেখুন তো তাদের চেনেন কিনা!
দেখুন
তো ছবির এই পুরুষ ও নারীকে চিনতে পারেন কিনা! কেউ কেউ তাদেরকে চিনতে
পারেন। অনেকেই হয়তো চিনবেন না। হ্যাঁ, ছবির পুরুষটি হলেন মিডিয়া মুঘল বলে
পরিচিত রুপার্ট মারডক (৮৭)। আর নারীটি হলেন তার স্ত্রী জেরি হল (৬২)। তারা
স্বামী-স্ত্রী। এই তো আগামী মার্চে তাদের তৃতীয় বিয়ে বার্ষিকী। তাতে হয়তো
আনন্দে মেতে উঠবেন তারা। কিন্তু তার আগেই ইংরেজি নতুন বর্ষকে বরণ করতে এই
দম্পতি ছুটে গিয়েছিলেন বারবাডোজে।
এটি তাদের প্রিয় অবকাশযাপন। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে তারা সেখানে প্রকৃতিকে অবলোকন করতে গিয়েছিলেন। তাদের বয়স হলেও মনকে এখনও মেরে ফেলেন নি। তাইতো সাঁতারের সংক্ষিপ্ত পোশাক পরে পানিতে নেমে পড়েছিলেন জেরি হল। তার সঙ্গে ছিলেন প্রিন্টের হাফপ্যান্ট পরা রুপার্ট মারডক। তারা গত মঙ্গলবার বারবাডোজের নীল পানিতে সাঁতার কেটেছেন। এক পর্যায়ে রুপার্ট মারডককে পানি থেকে তুলে আনতে সাহায্য করতে দেখা যায় জেরি হলকে। আবার কখনো শার্টহীন উদোম গায়ে স্বামী রুপার্ট সাঁতার কাটছেন তা বিস্ময়ভরা চোখে তাকিয়ে দেখছেন তিনি। এদিনটি সমুদ্র সৈকতে তারা উপস্থিত হলেও অতোটা প্রাইভেসি বজায় রাখেন নি। অনেকটা উন্মুক্ত অবস্থায়, অন্যদের সামনে তারা সমুদ্রের নিসর্গকে উপভোগ করেছেন। সাঁতার কাটতে কাঁটতে রুপার্ট মারডক যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েন তখন সমুদ্র থেকে উঠে তারা তাদের স্যুটে ফিরে যান। সেভানে তাদেরকে দেখা যায় পানীয় পান করতে এবং বই পড়তে। এদিন জেরি হলের পছন্দের বই ছিল ক্রেসিদা কনোলি’র লেখা ‘আফটার দ্য পার্টি’ভ আর রুপার্ট মারডক পড়ছিলেন ‘ইউটোপিয়া ফর রিয়েলিস্টস: অ্যান্ড হাউ উই ক্যান তেট দেয়ার’। এর লেখক রাটগার ব্রেগম্যান।
এটি তাদের প্রিয় অবকাশযাপন। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে তারা সেখানে প্রকৃতিকে অবলোকন করতে গিয়েছিলেন। তাদের বয়স হলেও মনকে এখনও মেরে ফেলেন নি। তাইতো সাঁতারের সংক্ষিপ্ত পোশাক পরে পানিতে নেমে পড়েছিলেন জেরি হল। তার সঙ্গে ছিলেন প্রিন্টের হাফপ্যান্ট পরা রুপার্ট মারডক। তারা গত মঙ্গলবার বারবাডোজের নীল পানিতে সাঁতার কেটেছেন। এক পর্যায়ে রুপার্ট মারডককে পানি থেকে তুলে আনতে সাহায্য করতে দেখা যায় জেরি হলকে। আবার কখনো শার্টহীন উদোম গায়ে স্বামী রুপার্ট সাঁতার কাটছেন তা বিস্ময়ভরা চোখে তাকিয়ে দেখছেন তিনি। এদিনটি সমুদ্র সৈকতে তারা উপস্থিত হলেও অতোটা প্রাইভেসি বজায় রাখেন নি। অনেকটা উন্মুক্ত অবস্থায়, অন্যদের সামনে তারা সমুদ্রের নিসর্গকে উপভোগ করেছেন। সাঁতার কাটতে কাঁটতে রুপার্ট মারডক যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েন তখন সমুদ্র থেকে উঠে তারা তাদের স্যুটে ফিরে যান। সেভানে তাদেরকে দেখা যায় পানীয় পান করতে এবং বই পড়তে। এদিন জেরি হলের পছন্দের বই ছিল ক্রেসিদা কনোলি’র লেখা ‘আফটার দ্য পার্টি’ভ আর রুপার্ট মারডক পড়ছিলেন ‘ইউটোপিয়া ফর রিয়েলিস্টস: অ্যান্ড হাউ উই ক্যান তেট দেয়ার’। এর লেখক রাটগার ব্রেগম্যান।
No comments