মোদির কথায় হতাশ হিন্দুত্ববাদীরা
অযোধ্যার
বিতর্কিত ভূমিতে রামমন্দির নির্মাণ নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদির কথায় হতাশ হয়েছেন হিন্দুত্ববাদীরা। সংঘ পরিবার থেকে তাবৎ হিন্দু
সাধু-সন্তরার বার বার দাবি করেছেন, নির্বাচনের আগেই অযোধ্যায় রামমন্দির
চাই। তার জন্য আইন বা অধ্যাদেশ আনুক মোদি সরকার। সম্প্রতি দিল্লিতে এক
সমাবেশ করে সাধু-সন্তরা প্রধানমন্ত্রী মোদিকে একই ধরনের ‘আদেশ’ দিয়েছেন।
কিন্তু মঙ্গলবার একটি সংবাদ সংস্থাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী
স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত
সরকার কোনো পদক্ষেপ নেবে না। অযোধ্যায় বিতর্কিত জমির মামলাটি বর্তমানে
সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। এই সপ্তাহেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা।
বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দাবি, যেভাবেই হোক অযোধ্যায় রামমন্দির তৈরি
হোক।
একই দাবি বিজেপির অতি কট্টরবাদীদেরও। অবিলম্বে মন্দিরের কাজ শুরু করতে অর্ডিন্যান্স জারিরও দাবি তুলেছে তারা। রামমন্দির তৈরি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। আগে শীর্ষ আদালত রায় দিক। তারপরই সরকারের যা কর্তব্য, তা করবে । নির্বাচনের আগে মোদি এ ব্যাপারে হাতিয়ার করেছেন দেশের সংবিধানকে। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে পরিষ্কার জানিয়েছিলাম, অযোধ্যা বিতর্কের সমাধান ভারতের সংবিধান মেনেই হবে। এই ইস্যুতে দেশে বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য বিরোধী কংগ্রেসকে দায়ী করেছেন মোদি। তিনি বলেছেন, আদালতে কংগ্রেসের আইনজীবীরা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করছে। এগুলো বন্ধ হওয়া উচিত। মোদি এদিন আরো বলেছেন, বিচারব্যবস্থাকে তার মতো এগিয়ে যেতে দেয়ার পাশাপাশি দেশে শান্তি এবং ঐক্য প্রতিষ্ঠার স্বার্থে কংগ্রেসের আইনজীবীদের উচিত সুপ্রিম কোর্টে অযোধ্যা মামলার শুনানিতে বাধাদান না করা। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, নির্বাচনের আগে রামমন্দির নিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে চাইছে না বিজেপি। অথচ চার বছর আগে রামমন্দিরের কথা বলেই বিজেপি ক্ষমতায় এসেছিল।
একই দাবি বিজেপির অতি কট্টরবাদীদেরও। অবিলম্বে মন্দিরের কাজ শুরু করতে অর্ডিন্যান্স জারিরও দাবি তুলেছে তারা। রামমন্দির তৈরি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। আগে শীর্ষ আদালত রায় দিক। তারপরই সরকারের যা কর্তব্য, তা করবে । নির্বাচনের আগে মোদি এ ব্যাপারে হাতিয়ার করেছেন দেশের সংবিধানকে। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে পরিষ্কার জানিয়েছিলাম, অযোধ্যা বিতর্কের সমাধান ভারতের সংবিধান মেনেই হবে। এই ইস্যুতে দেশে বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য বিরোধী কংগ্রেসকে দায়ী করেছেন মোদি। তিনি বলেছেন, আদালতে কংগ্রেসের আইনজীবীরা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করছে। এগুলো বন্ধ হওয়া উচিত। মোদি এদিন আরো বলেছেন, বিচারব্যবস্থাকে তার মতো এগিয়ে যেতে দেয়ার পাশাপাশি দেশে শান্তি এবং ঐক্য প্রতিষ্ঠার স্বার্থে কংগ্রেসের আইনজীবীদের উচিত সুপ্রিম কোর্টে অযোধ্যা মামলার শুনানিতে বাধাদান না করা। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, নির্বাচনের আগে রামমন্দির নিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে চাইছে না বিজেপি। অথচ চার বছর আগে রামমন্দিরের কথা বলেই বিজেপি ক্ষমতায় এসেছিল।
No comments