ভোটে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত চায় যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে পশ্চিমা দুনিয়ার প্রতিক্রিয়া এসেছে। এ নিয়ে খোদ
সরকারের মধ্যেই জল্পনা-কল্পনা ছিল। তাদের প্রতিক্রিয়া ‘পুরোপুরি নেতিবাচক’
হতে পারে মর্মে আগাম আশঙ্কা ব্যক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু কার্যত তা হয়নি। বরং
ভারসাম্যপূর্ণ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে পশ্চিমা বিশ্ব। জাতিসংঘ ও ইউরোপীয়
ইউনিয়নের পর মঙ্গলবার রাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেন আনুষ্ঠানিক
বিবৃতিতে তাদের অবস্থান জানিয়েছে।
সেখানে তারা তাদের আকাঙ্ক্ষা, বাস্তবতা এবং পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়গুলো স্পষ্ট করেছে। ১০ বছরের মধ্যে একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হওয়া এবং তাতে সরকার ও বিরোধী দল তথা মানুষের অংশগ্রহণের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।
তবে প্রচার-প্রচারণা এবং ভোটের দিনের অনিয়ম বিশেষত বল প্রয়োগ, ভোটদানে বিরোধীদের বাধা প্রাপ্তি, বেশ কিছু স্থানে সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনায় পশ্চিমারা প্রায় অভিন্ন সূরেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা অনিয়ম এবং সহিংসতার নির্ভরযোগ্য রিপোর্ট বা ঘটনাগুলোর স্বচ্ছ তদন্ত করতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছে।
নির্বাচনে অনিয়ম নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ, ইসিকে সমস্যা সমাধানের আহ্বান: বাংলাদেশে নির্বাচনের দিনে ভোটারদের ভোটদানে বিরত রাখার অনিয়মের অভিযোগে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বলা হয়েছে, এতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর যে আস্থা তা কমিয়ে দিয়েছে। এসব অনিয়মের বিষয়ে সব পক্ষকে নিয়ে গঠনমূলকভাবে সমাধান করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছে ওয়াশিংটন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মুখপাত্র রবার্ট পালাদিনো ‘বাংলাদেশ ইলেকশন’ শীর্ষক বিবৃতি দেন। এতে বলা হয়, ৩০শে ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েক কোটি বাংলাদেশি ভোট দিয়েছেন এবং নির্বাচনে সব বড় বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেছে। এজন্য তাদের প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে বলা হয়, ২০১৪ সালে নির্বাচন বর্জনের পরে এটি একটি ইতিবাচক অগ্রগতি।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এবং এর গণতান্ত্রিক উন্নয়নে গভীরভাবে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগকারী, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একক রপ্তানিকারী দেশ এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিপুল সংখ্যক মানুষের দেশ যুক্তরাষ্ট্র।
বিবৃতিতে রবার্ট পালাদিনো আরো বলেন, এর প্রেক্ষিতে আমরা নির্বাচন পূর্ববর্তী সময়ের হয়রানি, ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতার বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্টের বিষয়গুলো উদ্বেগের সঙ্গে নোট নিচ্ছি। ওইসব কারণে বিরোধীদলীয় বহু প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা মুক্তভাবে সভা, র্যালি ও নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারেন নি। নির্বাচনের দিনে কিছু মানুষকে ভোট দিতে দেয়া হয় নি। এটা নির্বাচনী প্রক্রিয়ার প্রতি যে আস্থা আছে তাকে খর্ব করেছে। নির্বাচনের দিনের এ অনিয়মের বিষয়ে আমরা উদ্বিগ্ন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সব দলকে আমরা সহিংসতা থেকে বিরত থাকার জন্য জোরালোভাবে উৎসাহিত করছি। নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনুরোধ করছি অনিয়মের বিষয়ে সমাধান করতে সব পক্ষকে নিয়ে গঠনমূলকভাবে কাজ করতে। বাংলাদেশের উৎসাহব্যঞ্জক অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা একটির সঙ্গে অন্যটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। আমরা ক্ষমতাসীন সরকার ও বিরোধীদের সঙ্গে এই আন্তঃসম্পর্কযুক্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য অব্যাহতভাবে কাজ করতে চাই।
নির্বাচনের সব অভিযোগ বিশ্বাসযোগ্য ও স্বচ্ছ সমাধানের আহ্বান বৃটেনের: নির্বাচনে সব রকম অনিয়মের কারণে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বৃটেন। নির্বাচন পরিচালনা সংক্রান্ত সব অভিযোগের পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাসযোগ্য ও স্বচ্ছ সমাধানের জন্য জোরালো আহ্বান জানিয়েছে তারা। বৃটিশ সরকারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয়বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনানুষ্ঠানিক ফল ঘোষণার পর এ বিবৃতি দিয়েছেন। এতে তিনি বলেছেন, অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন যেকোনো কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য অত্যাবশ্যক। এ নির্বাচনে বিরোধীদের অংশগ্রহণের জন্য তিনি অভিনন্দন জানিয়েছেন। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে তার বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ ফুটে উঠেছে। তিনি বলেছেন, গ্রেপ্তারসহ সব রকম বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবন্ধকতার বিষয়ে আমি অবহিত। এমন গ্রেপ্তারের কারণে বিরোধী দলগুলো নানাভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। তাদের প্রচারণায় বিরত রাখা হয়েছে। নির্বাচনের দিনে নির্বাচন পরিচালনায় যেসব অনিয়ম হয়েছে, অনেক মানুষকে ভোট দিতে দেয়া হয়নি, এসব অনিয়মের বিষয়ে বৃটেন অবহিত।
মার্ক ফিল্ড তার বিবৃতিতে বলেন, নির্বাচনী প্রচারণার সময়ে যেসব ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে, অন্যায়ভাবে সহিংসতা করা হয়েছে তার জন্য আমি হতাশা প্রকাশ করছি। নির্বাচনের দিনে এত মানুষের মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের প্রতি আমার সহমর্মিতা।
মার্ক ফিল্ড বলেন, সরকার ও সব বিরোধী দল নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য মিটিয়ে ফেলে একত্রে কাজ করা এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশি জনগণের স্বার্থে তাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজে বের করতে হবে।
বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের ব্যাপকভিত্তিক ও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্ব আছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি বসবাস করেন বৃটেনে। অধিক স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য বাংলাদেশিদের প্রতি বৃটেনের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান বৃটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
সেখানে তারা তাদের আকাঙ্ক্ষা, বাস্তবতা এবং পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়গুলো স্পষ্ট করেছে। ১০ বছরের মধ্যে একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হওয়া এবং তাতে সরকার ও বিরোধী দল তথা মানুষের অংশগ্রহণের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।
তবে প্রচার-প্রচারণা এবং ভোটের দিনের অনিয়ম বিশেষত বল প্রয়োগ, ভোটদানে বিরোধীদের বাধা প্রাপ্তি, বেশ কিছু স্থানে সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনায় পশ্চিমারা প্রায় অভিন্ন সূরেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা অনিয়ম এবং সহিংসতার নির্ভরযোগ্য রিপোর্ট বা ঘটনাগুলোর স্বচ্ছ তদন্ত করতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছে।
নির্বাচনে অনিয়ম নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ, ইসিকে সমস্যা সমাধানের আহ্বান: বাংলাদেশে নির্বাচনের দিনে ভোটারদের ভোটদানে বিরত রাখার অনিয়মের অভিযোগে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বলা হয়েছে, এতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর যে আস্থা তা কমিয়ে দিয়েছে। এসব অনিয়মের বিষয়ে সব পক্ষকে নিয়ে গঠনমূলকভাবে সমাধান করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছে ওয়াশিংটন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মুখপাত্র রবার্ট পালাদিনো ‘বাংলাদেশ ইলেকশন’ শীর্ষক বিবৃতি দেন। এতে বলা হয়, ৩০শে ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েক কোটি বাংলাদেশি ভোট দিয়েছেন এবং নির্বাচনে সব বড় বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেছে। এজন্য তাদের প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে বলা হয়, ২০১৪ সালে নির্বাচন বর্জনের পরে এটি একটি ইতিবাচক অগ্রগতি।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এবং এর গণতান্ত্রিক উন্নয়নে গভীরভাবে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগকারী, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একক রপ্তানিকারী দেশ এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিপুল সংখ্যক মানুষের দেশ যুক্তরাষ্ট্র।
বিবৃতিতে রবার্ট পালাদিনো আরো বলেন, এর প্রেক্ষিতে আমরা নির্বাচন পূর্ববর্তী সময়ের হয়রানি, ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতার বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্টের বিষয়গুলো উদ্বেগের সঙ্গে নোট নিচ্ছি। ওইসব কারণে বিরোধীদলীয় বহু প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা মুক্তভাবে সভা, র্যালি ও নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারেন নি। নির্বাচনের দিনে কিছু মানুষকে ভোট দিতে দেয়া হয় নি। এটা নির্বাচনী প্রক্রিয়ার প্রতি যে আস্থা আছে তাকে খর্ব করেছে। নির্বাচনের দিনের এ অনিয়মের বিষয়ে আমরা উদ্বিগ্ন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সব দলকে আমরা সহিংসতা থেকে বিরত থাকার জন্য জোরালোভাবে উৎসাহিত করছি। নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনুরোধ করছি অনিয়মের বিষয়ে সমাধান করতে সব পক্ষকে নিয়ে গঠনমূলকভাবে কাজ করতে। বাংলাদেশের উৎসাহব্যঞ্জক অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা একটির সঙ্গে অন্যটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। আমরা ক্ষমতাসীন সরকার ও বিরোধীদের সঙ্গে এই আন্তঃসম্পর্কযুক্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য অব্যাহতভাবে কাজ করতে চাই।
নির্বাচনের সব অভিযোগ বিশ্বাসযোগ্য ও স্বচ্ছ সমাধানের আহ্বান বৃটেনের: নির্বাচনে সব রকম অনিয়মের কারণে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বৃটেন। নির্বাচন পরিচালনা সংক্রান্ত সব অভিযোগের পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাসযোগ্য ও স্বচ্ছ সমাধানের জন্য জোরালো আহ্বান জানিয়েছে তারা। বৃটিশ সরকারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয়বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনানুষ্ঠানিক ফল ঘোষণার পর এ বিবৃতি দিয়েছেন। এতে তিনি বলেছেন, অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন যেকোনো কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য অত্যাবশ্যক। এ নির্বাচনে বিরোধীদের অংশগ্রহণের জন্য তিনি অভিনন্দন জানিয়েছেন। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে তার বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ ফুটে উঠেছে। তিনি বলেছেন, গ্রেপ্তারসহ সব রকম বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবন্ধকতার বিষয়ে আমি অবহিত। এমন গ্রেপ্তারের কারণে বিরোধী দলগুলো নানাভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। তাদের প্রচারণায় বিরত রাখা হয়েছে। নির্বাচনের দিনে নির্বাচন পরিচালনায় যেসব অনিয়ম হয়েছে, অনেক মানুষকে ভোট দিতে দেয়া হয়নি, এসব অনিয়মের বিষয়ে বৃটেন অবহিত।
মার্ক ফিল্ড তার বিবৃতিতে বলেন, নির্বাচনী প্রচারণার সময়ে যেসব ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে, অন্যায়ভাবে সহিংসতা করা হয়েছে তার জন্য আমি হতাশা প্রকাশ করছি। নির্বাচনের দিনে এত মানুষের মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের প্রতি আমার সহমর্মিতা।
মার্ক ফিল্ড বলেন, সরকার ও সব বিরোধী দল নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য মিটিয়ে ফেলে একত্রে কাজ করা এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশি জনগণের স্বার্থে তাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজে বের করতে হবে।
বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের ব্যাপকভিত্তিক ও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্ব আছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি বসবাস করেন বৃটেনে। অধিক স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য বাংলাদেশিদের প্রতি বৃটেনের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান বৃটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
No comments