বিশ্বের প্রথম ভাসমান পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করল রাশিয়া
বিশ্বের
প্রথম ভাসমান পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করেছে রাশিয়া। গতকাল (শনিবার)
আনুষ্ঠানিকভাবে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রটি সাগরের পানিতে ভাসানো হয়েছে। এ
কেন্দ্র থেকে ৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে এবং এক লাখের বেশি
জনসংখ্যা অধ্যুষিত একটি শহরের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে।
শুধু তাই নয়, এ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সাহায্যে প্রায় দুই লাখ ৪০ হাজার ঘনমিটার পানি পরিশোধন করা যাবে। ভাসমান এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম দেওয়া হয়েছে 'অ্যাকাডেমিক লমোনোসভ'।
সাধারণভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে বসাতে হয়। এরপর বিদ্যুৎ উৎপাদন করে সেখান থেকে তার টেনে বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ পাঠানো হয়। কিন্তু এ বিদ্যুৎকেন্দ্র তেমন নয়। এটি নিজেই চলে যায় যেখানে বিদ্যুৎ প্রয়োজন- সেখানে।
ভাসমান এ পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রটিকে রাশিয়া মোতায়েন করবে উত্তর মেরুর নিকটবর্তী অঞ্চলে। সেখানে পেভেক পোর্টে ২০১৯ সাল থেকে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাবে বলে জানা গেছে। সেখানকার একটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ভাসমান পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হবে।
ভাসমান এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রতি তিন বছরে একবার জ্বালানি ভরলেই চলবে। এতে ৩৫ জন নাবিক কাজ করবে।
শুধু তাই নয়, এ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সাহায্যে প্রায় দুই লাখ ৪০ হাজার ঘনমিটার পানি পরিশোধন করা যাবে। ভাসমান এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম দেওয়া হয়েছে 'অ্যাকাডেমিক লমোনোসভ'।
সাধারণভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে বসাতে হয়। এরপর বিদ্যুৎ উৎপাদন করে সেখান থেকে তার টেনে বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ পাঠানো হয়। কিন্তু এ বিদ্যুৎকেন্দ্র তেমন নয়। এটি নিজেই চলে যায় যেখানে বিদ্যুৎ প্রয়োজন- সেখানে।
ভাসমান এ পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রটিকে রাশিয়া মোতায়েন করবে উত্তর মেরুর নিকটবর্তী অঞ্চলে। সেখানে পেভেক পোর্টে ২০১৯ সাল থেকে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাবে বলে জানা গেছে। সেখানকার একটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ভাসমান পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হবে।
ভাসমান এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রতি তিন বছরে একবার জ্বালানি ভরলেই চলবে। এতে ৩৫ জন নাবিক কাজ করবে।
No comments