বিটিভিকে সরকারের মুখপাত্র করতে চাই না: প্রধানমন্ত্রী
‘বাংলাদেশ
টেলিভিশনকে (বিটিভি) শুধু সরকারের মুখপাত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাই না
বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর
রামপুরায় বিটিভির প্রধান কার্যালয়ের চত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে এসব কথা বলেন। বিটিভি ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে
সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিটিভিকে শুধু সরকারের মুখপাত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাই না। এটার কার্যক্রম আরও বিস্তারিত হবে। এটার পরিধি আরও বিস্তৃত হবে এবং এটা আরও বেশি শিক্ষণীয় হবে। বিনোদনের ক্ষেত্রটা আরও সম্প্রসারিত হবে, সেটাই আমরা চাই।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছি। এটা যেহেতু জাতীয় সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের উত্তরোত্তর উন্নতি ঘটুক। জন্মলগ্ন থেকে যাঁরা কর্মরত রয়েছেন, তাঁদের অভিনন্দন জানাই।’
পরিবেশ রক্ষা, সামাজিক জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ বিটিভির নানা দায়িত্ব রয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখানে লাভ-লোকসানের বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে গণসচেতনা বৃদ্ধি হচ্ছে কি না। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্র প্রসারিত করা এবং দেশকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করা। ঠিক সেইভাবে বিটিভির অনেক দায়িত্ব রয়েছে। সেই সঙ্গে বিনোদনের কাজও তাদের করতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিটিভির উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। বিটিভিকে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে। বিটিভিকে আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সংসদ টেলিভিশনের কার্যক্রমের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিটিভিকে অনুরোধ করতে চাই, সারা দিন আসলে সংসদ টেলিভিশন বন্ধ থাকে। শুধু সন্ধ্যার পরে সেখান সংসদের কার্যক্রম হয়। এখানে শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ নানা অনুষ্ঠান প্রচার করা যায়। সংসদ টেলিভিশনের যৌথ উদ্যোগেও বিটিভি নানা কর্মসূচি নিতে পারে। বিনোদনের সাথে সাথে শিক্ষামূলক এসব কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা গেলে আমরা বেশি মানুষকে সচেতন করে তুলতে পারব।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য আমরা একটা করছি। ঢাকা শহরের নামকরা স্কুলের ইংরেজি, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিষয়গুলোর কতগুলো ক্লাস বিটিভিতে প্রচার করা হয়। এটা প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ যেন দেখতে পারে। এটা সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমে দেখানো যেতে পারে।’ নানা কারিকুলামের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মেধাবীদের তুলে নিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ বাংলাদেশ টেলিভিশন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিটিভিকে শুধু সরকারের মুখপাত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাই না। এটার কার্যক্রম আরও বিস্তারিত হবে। এটার পরিধি আরও বিস্তৃত হবে এবং এটা আরও বেশি শিক্ষণীয় হবে। বিনোদনের ক্ষেত্রটা আরও সম্প্রসারিত হবে, সেটাই আমরা চাই।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছি। এটা যেহেতু জাতীয় সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের উত্তরোত্তর উন্নতি ঘটুক। জন্মলগ্ন থেকে যাঁরা কর্মরত রয়েছেন, তাঁদের অভিনন্দন জানাই।’
পরিবেশ রক্ষা, সামাজিক জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ বিটিভির নানা দায়িত্ব রয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখানে লাভ-লোকসানের বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে গণসচেতনা বৃদ্ধি হচ্ছে কি না। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্র প্রসারিত করা এবং দেশকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করা। ঠিক সেইভাবে বিটিভির অনেক দায়িত্ব রয়েছে। সেই সঙ্গে বিনোদনের কাজও তাদের করতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিটিভির উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। বিটিভিকে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে। বিটিভিকে আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সংসদ টেলিভিশনের কার্যক্রমের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিটিভিকে অনুরোধ করতে চাই, সারা দিন আসলে সংসদ টেলিভিশন বন্ধ থাকে। শুধু সন্ধ্যার পরে সেখান সংসদের কার্যক্রম হয়। এখানে শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ নানা অনুষ্ঠান প্রচার করা যায়। সংসদ টেলিভিশনের যৌথ উদ্যোগেও বিটিভি নানা কর্মসূচি নিতে পারে। বিনোদনের সাথে সাথে শিক্ষামূলক এসব কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা গেলে আমরা বেশি মানুষকে সচেতন করে তুলতে পারব।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য আমরা একটা করছি। ঢাকা শহরের নামকরা স্কুলের ইংরেজি, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিষয়গুলোর কতগুলো ক্লাস বিটিভিতে প্রচার করা হয়। এটা প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ যেন দেখতে পারে। এটা সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমে দেখানো যেতে পারে।’ নানা কারিকুলামের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মেধাবীদের তুলে নিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ বাংলাদেশ টেলিভিশন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments