শপিং মলের টয়লেটে, ড্রেসিংরুমে গোপন ক্যামেরা!
আজকাল চলতে ফিরতে আমাদের নিরাপত্তা বলতে
কিছুই নেই আর যতটুকু আছে তা অপ্রতুল।আর তাই বর্তমানে গোপন ক্যামেরা এবং
আয়না একটি আতংকের নাম।শপিংমলের টয়লেট থেকে শুরু করে সবখানে এই গোপন
ক্যামেরার আতংক।
ইন্টারনেটে ঢুকলেই নানান সাইটে
দেখা মিলে গোপন ক্যামেরার ভিডিও ও ছবি বা নিউজ।আমাদের মা-বোনদের ইজ্জতের
দাম ওদের কাছে হাসির খোরাক।শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা
কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চ্যাক করে),লেডিস টয়লেটে গোপন ক্যামেরা লাগানো
হচ্ছে সবার অজান্তে।কেউ জানেনা এই খবর, কিন্তু সেই ক্যামেরায় ধরা পড়ছে
আমাদের অসংখ্য মা-বোন।অল্পকিছু টাকার বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে সেসব নগ্ন
ভিডিও বা ছবি।
খুব সহজে নির্নয় করা যায় রুমে গোপন ক্যামেরার অস্তিত্ব আছে কিনা। এরজন্য আপনার লাগবে একটা মোবাইল ফোন(সিম এক্টিভ করা)যেখান থেকে কল করা যায়।
এবার ট্রায়াল রুমে(যেখানে কাপড় পাল্টাবেন) ঢুকে আপনার মোবাইল থেকে কাউকে কল দেয়ার চেষ্টা করুন।যদি কল করা যায় ও নেটওয়ার্ক থাকে- তাহলে গোপন ক্যামেরা নাই।আর যদি কল করা না যায় ও নেটওয়ার্ক হঠাৎ করে ডাউন হয়ে যায়- তাহলে অবধারিতভাবে বুঝবেন সেখানে গোপন ক্যামেরা রয়েছে।গোপন ক্যামেরার সাথে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল থাকে।সিগনাল ট্রান্সফার করার সময় এর ইন্টারফিয়ারেন্স হতে থাকে।যার জন্য মোবাইল নেটওয়ার্ক ঐখানে কাজ করে না।এভাবেই আপনি পারেন গোপন ক্যামেরার নোংরামি থেকে বাঁচতে।শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চ্যাক করে) সেখানে যে আয়না থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক।আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না।এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু ভুলেও বুঝতে পারবেন না যে অন্যপাশে একজন আপনাকে দেখছে!আপনার আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন।যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগে(মাঝে যদি ফাঁকা থাকে) তাহলে আয়না আসল।
আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তার মানে আয়না নকল! এটা আসল আয়না না, একটা দ্বিমুখী আয়না- যার অন্যপাশে থেকে আপনাকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি তাকে দেখতে পাবেন না। মানে অন্যপাশে থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে!কারন আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার পিছনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য।আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে কারন মাঝে কোনো বাধা নেই।আর তাই আসুন আমরা সবাই সচেতন হই।নিজের দেশকে রক্ষা করি এই নোংরামির হাত থেকে।
খুব সহজে নির্নয় করা যায় রুমে গোপন ক্যামেরার অস্তিত্ব আছে কিনা। এরজন্য আপনার লাগবে একটা মোবাইল ফোন(সিম এক্টিভ করা)যেখান থেকে কল করা যায়।
এবার ট্রায়াল রুমে(যেখানে কাপড় পাল্টাবেন) ঢুকে আপনার মোবাইল থেকে কাউকে কল দেয়ার চেষ্টা করুন।যদি কল করা যায় ও নেটওয়ার্ক থাকে- তাহলে গোপন ক্যামেরা নাই।আর যদি কল করা না যায় ও নেটওয়ার্ক হঠাৎ করে ডাউন হয়ে যায়- তাহলে অবধারিতভাবে বুঝবেন সেখানে গোপন ক্যামেরা রয়েছে।গোপন ক্যামেরার সাথে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল থাকে।সিগনাল ট্রান্সফার করার সময় এর ইন্টারফিয়ারেন্স হতে থাকে।যার জন্য মোবাইল নেটওয়ার্ক ঐখানে কাজ করে না।এভাবেই আপনি পারেন গোপন ক্যামেরার নোংরামি থেকে বাঁচতে।শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চ্যাক করে) সেখানে যে আয়না থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক।আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না।এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু ভুলেও বুঝতে পারবেন না যে অন্যপাশে একজন আপনাকে দেখছে!আপনার আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন।যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগে(মাঝে যদি ফাঁকা থাকে) তাহলে আয়না আসল।
আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তার মানে আয়না নকল! এটা আসল আয়না না, একটা দ্বিমুখী আয়না- যার অন্যপাশে থেকে আপনাকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি তাকে দেখতে পাবেন না। মানে অন্যপাশে থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে!কারন আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার পিছনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য।আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে কারন মাঝে কোনো বাধা নেই।আর তাই আসুন আমরা সবাই সচেতন হই।নিজের দেশকে রক্ষা করি এই নোংরামির হাত থেকে।
No comments