লুঙ্গি, বাতাসা ও ছোটগল্প by মাকসুদুল আলম
বর্তমানে দেশবাসীর কাছে ‘টক অফ দ্যা
কান্ট্রি’ কোনটি? ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কর্তৃক
প্রস্তাবিত সংসদীয় ঐকমত্য কমিটি গঠনের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন সরকারের
রূপরেখা?
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ
অধ্যাপক ড. মুহম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মাননা
(কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল)? দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক
মাহমুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে নজিরবিহীন ও দীর্ঘ-মেয়াদি রিমান্ডে নিয়ে,
দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে তাকে অসুস্থ করে দেয়া? ভিন্নমত দমনে অসহিষ্ণু
হয়ে গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে সংবাদপত্রের ছাপাখানায় তালা ঝুলিয়ে দেয়া?
আইন-আদালতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অন্যায়ভাবে সরকারের সমালোচনাকারী পত্রিকার
প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়া? বিকল্প ব্যবস্থায় নিজেদের ছাপাখানায় দৈনিক আমার
দেশ পত্রিকা ছাপানোর অভিযোগে দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা
দেয়া? সরকারের আজ্ঞাবহ হয়ে কাজ করায় দেশটির আদালতের প্রতি সাধারণ মানুষের
অনাস্থা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা? হঠাৎ আবির্ভূত হওয়া
রাজনীতিক ও বর্তমান আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের বাসায় অবিস্ফোরিত
ককটেল? দেশব্যাপী কওমী মাদরাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলামের শানে রেসালত?
নাকি বাংলা বছরের প্রথম দিন মানে পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণ? উত্তর জানা নেই।
তবে এ কথা আর বলার অবকাশ রাখে না যে, চরম ও ভয়াবহ এক রাজনৈতিক বিপর্যয়ের
মধ্যে দিয়ে চলছে আমাদের এই দেশ। এভাবে একটি গণতান্ত্রিক দেশ চলতে পারে, তা
ভাবতেই অবাক লাগে। বিশ্বে এমন নজির না থাকলে, জাতি হিসাবে হয়তো আমরাই
প্রথম।
কথায়
বলে, পাপে ছাড়ে না বাপেরেও। আমার গত লেখায় দেশের এই ভয়াবহ রাজনৈতিক
বিপর্যয়ের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে মুখোশধারী কিছু প্রথমসারির পত্র-পত্রিকা ও
সুবিধাবাদী মিডিয়াকে দোষারোপ করেছিলাম। ব্যক্তিগতভাবে আমি এখনও মনে করি
তথাকথিত আলো নামধারীরা আজ আমাদের এই দেশকে অন্ধকারে ডুবিয়েছে। বাংলা বছরের
প্রথম দিন মানে বাঙালি জাতির সবার প্রিয় পহেলা বৈশাখে সাবেক আমলা হাসনাত
আবদুল হাই-এর ‘টিভি ক্যামেরার সামনে মেয়েটি’ শীর্ষক ছোটগল্পে শাহবাগ
আন্দোলনের নারীদের নিয়ে তাদের ন্যক্কারজনক চেহারা ফুটে উঠেছে দেশবাসীর
সামনে। লেখাটি শুধু লেখকের পুরুষতান্ত্রিক অসুস্থ মানসিকতার বহিঃপ্রকাশই
নয়, তাতে অমর্যাদাকরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বাঙালি নারীকে। মফস্বল থেকে
রাজধানী ঢাকায় পড়তে এসে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া নারী চরিত্রটিকে লেখক ওই গল্পে
ছাত্রনেতাদের খাদ্য বানিয়েছেন। কটাক্ষ ও হেয় করার চেষ্টা করেছেন।
সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে বেমানান লেখা প্রকাশ হলেই অজুহাত দেখানো হয়
অসাবধানতাবশত ছাপা হয়ে গেছে। জনমতের বিরুদ্ধে গিয়ে অবস্থা বেগতিক দেখলেই
বলা হয়, আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী। এমন ঘটনা এর আগেও
ঘটেছে এই পত্রিকাটির বেলায়। ২০০৭ সালেও মহানবী (সা.)কে নিয়ে কার্টুন
প্রকাশিত করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল পহেলা আলোর সম্পাদকীয়
কর্তৃপক্ষ। ধর্মপ্রাণ মানুষের অনুভূতিতে আঘাত করলে, দেশব্যাপী অস্থিরতা ও
নৈরাজ্য সৃষ্টিতে ইন্ধন যোগালে হয়তো একদিন তারাই আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।
সেদিন হয়তো আর বেশি দূরে নয়, যেদিন নিজেদের পাপে নিজেরাই হারিয়ে যাবে
অজানা কোন এক গন্তব্যে।
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা নিয়ে রীতিমতো চলছে তুঘলকি কাণ্ড। তথ্যমন্ত্রীর মতে, সরকার দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা বন্ধ করেনি। পত্রিকাটি বন্ধ করার কোন ইচ্ছাও সরকারের নেই। তার মতে, আমার দেশ প্রকাশে সরকারের পক্ষ থেকে কোন বাধা নেই। অন্য কোন প্রেসে পত্রিকা ছাপাতেও বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে বাস্তব অবস্থা দুধের শিশুরও জানা। পত্রিকাটির তেজগাঁও ছাপাখানায় তালা ঝুলছে। বিকল্প ব্যবস্থায় পত্রিকা ছাপাতে গেলে আইন বহির্ভূতভাবে অভিযান চালিয়ে পত্রিকাটির সব কপি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৯ জন কর্মচারীকে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকের একজন অভিজ্ঞ সাংবাদিক মতামত ব্যক্ত করেছেন, মাহমুদুর রহমানের মতের সঙ্গে উনি অনেক ক্ষেত্রেই একমত নন বলে। তার ভাষায় মাহমুদুর রহমান নিজেও ভিন্নমতকে খুব একটা প্রাধান্য দিতে চান না। বরং নিজের মতামতকে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন। ব্যক্তি মাহমুদুর রহমানের মতামত আসলে এখানে মোটেই কোন আলোচনার বিষয় নয়। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের ভিত্তিতে, দেশের প্রচলিত আইন-কানুন মেনে চলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিনা সেটিই মুখ্য বিষয়। তার প্রকাশিত পত্রিকা সত্য লিখছে, নাকি মিথ্যা লিখছে সেটিই মুখ্য বিষয় হওয়া উচিত। ‘বাইচান্স এডিটর’ নাকি পেশাগত সম্পাদক তা কোন বড় পরিচয় নয়। প্রকাশিত লেখার মান, বস্তুনিষ্ঠতা, গঠনমূলক সমালোচনা ও রুচিবোধই তার পরিচয়ের মানদণ্ড হওয়া উচিত। বর্তমান সময়ে গণমাধ্যমে কানাঘুষা চলছে যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার হতে পারে আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের। আমরা সাধারণ নির্বোধ আমজনতা, আইন আদালত কিছুই বুঝি না। বুঝবো ক্যামনে? আমরা কি আর ইংরেজি বুঝি? শীর্ষ রাজনীতিকদের একজন আমাদের হাইকোর্ট দেখাবে, অন্যজন দেখাবে কার্জন হল। এত দিন জানতাম দেশের প্রচলিত আইন পরিপন্থি কোন অপরাধ করলে, প্রথমে দেশটির নিম্ন আদালতে ও পরে প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে আইনি লড়াই চলে। এখন দেখছি সরাসরি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। অবাক ব্যাপার হলো এই যে, অপরাধ যে করেছে তার কোন শাস্তি নেই। আর যে অপরাধকারীকে চিনিয়ে দিয়েছে, তাকে নিয়ে যাওয়া হতে পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। সত্যিই বিচিত্র এই দেশ। বিচিত্র বলেই তো জোর-জবরদস্তি করে পত্রিকা প্রকাশ করতে দেয়া হয় না। এরপর হয়তো ক্ষমতার জোরে বন্ধ করে দেয়া হবে দৈনিক সংগ্রামের প্রকাশনাও। তারপর কে? এই ধারা চলতে থাকলে সমাজে ভিন্নমত বলে কিছু থাকবে না।
সম্প্রতি রাজধানী ঢাকার গুলশান বারিধারা আবাসিক এলাকায় লুঙ্গি পরে চলাফেরা নিষিদ্ধের প্রতিবাদে লুঙ্গিমার্চ করেছেন তরুণ-তরুণীরা। ওই আবাসিক এলাকায় লুঙ্গি পরে চলাফেরা ও রিকশা চালানোর নিষেধাজ্ঞার ওপর রুল জারি করতে হয়েছে দেশটির উচ্চ আদালতকে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত অবশ্য এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসবেন বলে মনে হয় না। নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসলে তার অপরাধ দুটো হতো। ফেইসবুকে দেখলাম তিনি লুঙ্গিও পরেছেন, আবার রিকশাও চালাচ্ছেন। এর আগেও দেশের দুই শীর্ষ রাজনৈতিক দলের প্রধানদের মধ্যে রাজনৈতিক সংলাপের নির্দেশনা দিয়ে হাইকোর্টকে রুল জারি করতে হয়েছে। কথায় কথায় মামলা দেয়া, ডাণ্ডা-বেড়ি লাগিয়ে জেলে পুতে রাখা, আইন-আদালতকে টেনে এনে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা এখন নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। ঢাকার রাজপথে একসময় ছাত্রশিবিরকে রজনীগন্ধা দিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছিল পুলিশ। নববর্ষ উপলক্ষে এবার তারা সবাইকে ফুল দিতে না পারলেও মিষ্টি বাতাসা বিতরণ করেছে। এটি পৃথিবীর কততম আশ্চর্য জানা নেই। এরপর তারা কি দিয়ে চমক দেবে কে জানে?
এবারের লেখাটি খুব তাড়াহুড়ার মধ্যে শেষ করতে হলো। গুছিয়ে লিখতে পারলাম না বলে ক্ষমাপ্রার্থী। আগামীকাল থেকে একমাসেরও কিছু বেশি সময় জাপানের বাইরে থাকব ইনশাল্লাহ। বেঁচে থাকলে, ফিরে এসে আবার লেখার ইচ্ছা রইলো। আপাতত বিদায় নিচ্ছি।
লেখক: জাপান প্রবাসী কলাম লেখক
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা নিয়ে রীতিমতো চলছে তুঘলকি কাণ্ড। তথ্যমন্ত্রীর মতে, সরকার দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা বন্ধ করেনি। পত্রিকাটি বন্ধ করার কোন ইচ্ছাও সরকারের নেই। তার মতে, আমার দেশ প্রকাশে সরকারের পক্ষ থেকে কোন বাধা নেই। অন্য কোন প্রেসে পত্রিকা ছাপাতেও বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে বাস্তব অবস্থা দুধের শিশুরও জানা। পত্রিকাটির তেজগাঁও ছাপাখানায় তালা ঝুলছে। বিকল্প ব্যবস্থায় পত্রিকা ছাপাতে গেলে আইন বহির্ভূতভাবে অভিযান চালিয়ে পত্রিকাটির সব কপি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৯ জন কর্মচারীকে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকের একজন অভিজ্ঞ সাংবাদিক মতামত ব্যক্ত করেছেন, মাহমুদুর রহমানের মতের সঙ্গে উনি অনেক ক্ষেত্রেই একমত নন বলে। তার ভাষায় মাহমুদুর রহমান নিজেও ভিন্নমতকে খুব একটা প্রাধান্য দিতে চান না। বরং নিজের মতামতকে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন। ব্যক্তি মাহমুদুর রহমানের মতামত আসলে এখানে মোটেই কোন আলোচনার বিষয় নয়। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের ভিত্তিতে, দেশের প্রচলিত আইন-কানুন মেনে চলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিনা সেটিই মুখ্য বিষয়। তার প্রকাশিত পত্রিকা সত্য লিখছে, নাকি মিথ্যা লিখছে সেটিই মুখ্য বিষয় হওয়া উচিত। ‘বাইচান্স এডিটর’ নাকি পেশাগত সম্পাদক তা কোন বড় পরিচয় নয়। প্রকাশিত লেখার মান, বস্তুনিষ্ঠতা, গঠনমূলক সমালোচনা ও রুচিবোধই তার পরিচয়ের মানদণ্ড হওয়া উচিত। বর্তমান সময়ে গণমাধ্যমে কানাঘুষা চলছে যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার হতে পারে আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের। আমরা সাধারণ নির্বোধ আমজনতা, আইন আদালত কিছুই বুঝি না। বুঝবো ক্যামনে? আমরা কি আর ইংরেজি বুঝি? শীর্ষ রাজনীতিকদের একজন আমাদের হাইকোর্ট দেখাবে, অন্যজন দেখাবে কার্জন হল। এত দিন জানতাম দেশের প্রচলিত আইন পরিপন্থি কোন অপরাধ করলে, প্রথমে দেশটির নিম্ন আদালতে ও পরে প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে আইনি লড়াই চলে। এখন দেখছি সরাসরি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। অবাক ব্যাপার হলো এই যে, অপরাধ যে করেছে তার কোন শাস্তি নেই। আর যে অপরাধকারীকে চিনিয়ে দিয়েছে, তাকে নিয়ে যাওয়া হতে পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। সত্যিই বিচিত্র এই দেশ। বিচিত্র বলেই তো জোর-জবরদস্তি করে পত্রিকা প্রকাশ করতে দেয়া হয় না। এরপর হয়তো ক্ষমতার জোরে বন্ধ করে দেয়া হবে দৈনিক সংগ্রামের প্রকাশনাও। তারপর কে? এই ধারা চলতে থাকলে সমাজে ভিন্নমত বলে কিছু থাকবে না।
সম্প্রতি রাজধানী ঢাকার গুলশান বারিধারা আবাসিক এলাকায় লুঙ্গি পরে চলাফেরা নিষিদ্ধের প্রতিবাদে লুঙ্গিমার্চ করেছেন তরুণ-তরুণীরা। ওই আবাসিক এলাকায় লুঙ্গি পরে চলাফেরা ও রিকশা চালানোর নিষেধাজ্ঞার ওপর রুল জারি করতে হয়েছে দেশটির উচ্চ আদালতকে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত অবশ্য এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসবেন বলে মনে হয় না। নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসলে তার অপরাধ দুটো হতো। ফেইসবুকে দেখলাম তিনি লুঙ্গিও পরেছেন, আবার রিকশাও চালাচ্ছেন। এর আগেও দেশের দুই শীর্ষ রাজনৈতিক দলের প্রধানদের মধ্যে রাজনৈতিক সংলাপের নির্দেশনা দিয়ে হাইকোর্টকে রুল জারি করতে হয়েছে। কথায় কথায় মামলা দেয়া, ডাণ্ডা-বেড়ি লাগিয়ে জেলে পুতে রাখা, আইন-আদালতকে টেনে এনে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা এখন নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। ঢাকার রাজপথে একসময় ছাত্রশিবিরকে রজনীগন্ধা দিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছিল পুলিশ। নববর্ষ উপলক্ষে এবার তারা সবাইকে ফুল দিতে না পারলেও মিষ্টি বাতাসা বিতরণ করেছে। এটি পৃথিবীর কততম আশ্চর্য জানা নেই। এরপর তারা কি দিয়ে চমক দেবে কে জানে?
এবারের লেখাটি খুব তাড়াহুড়ার মধ্যে শেষ করতে হলো। গুছিয়ে লিখতে পারলাম না বলে ক্ষমাপ্রার্থী। আগামীকাল থেকে একমাসেরও কিছু বেশি সময় জাপানের বাইরে থাকব ইনশাল্লাহ। বেঁচে থাকলে, ফিরে এসে আবার লেখার ইচ্ছা রইলো। আপাতত বিদায় নিচ্ছি।
লেখক: জাপান প্রবাসী কলাম লেখক
No comments