ফ্রান্সে মুক্তি পেল সু চিকে নিয়ে নির্মিত ছবি ‘দ্য লেডি’
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেমে ব্যক্তিগত জীবনে চড়া মূল্য দিতে হয়েছে মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে। ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বামী মাইকেল অ্যারিসের শেষ দিনগুলোতে তাঁর কাছে থাকতে পারেননি তিনি। দিনের পর দিন তাঁর মাতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছে দুই ছেলে।
সু চির জীবনের এসব ঘটনা নিয়ে তৈরি হয়েছে দুই ঘণ্টার চলচ্চিত্র দ্য লেডি। গতকাল বুধবার খ্যাতিমান পরিচালক লুক বেসন পরিচালিত ছবিটি ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে মুক্তি পেয়েছে।
সু চির জীবন কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জেমস বন্ড সিরিজ খ্যাত মালয়েশীয় তারকা মিশেল ইয়ো। ছবিতে রাজনৈতিক জীবনের বাইরে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের ওপরই মূলত আলোকপাত করা হয়েছে। তুলে ধরা হয়েছে গণতন্ত্রের পথে তাঁর দীর্ঘ সংগ্রামে নেমে কী বঞ্চনা ও দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে তাঁকে।
সু চির স্বামী মাইকেল অ্যারিস ১৯৯৯ সালে যুক্তরাজ্যে মারা যান। মিয়ানমারের ত ৎ কালীন সামরিক জান্তা অনুমতি না দেওয়ায় স্ত্রীর কাছে যেতে পারেননি তিনি। এদিকে সু চি স্বামীর কাছে যাননি দেশে ফেরার পথ বন্ধ হওয়ার ভয়ে। এ ক্ষেত্রে তিনি ব্যক্তিগত জীবনের আবেগ-অনুভূতি প্রশ্রয় দেননি। দেশের হাজার হাজার গণতন্ত্রকামী মানুষকে দেওয়া অঙ্গীকারকেই বড় করে দেখেছেন। তাঁর এই ত্যাগের মহিমাই তুলে ধরা হয়েছে চলচ্চিত্রে।
এ ব্যাপারে পরিচালক লুক বেসন বলেন, ‘সু চিকে এই মূল্য দিতে হয়েছে। তাঁর ওপর অগাধ বিশ্বাস রেখে হাজার হাজার মানুষ নির্দ্বিধায় জীবন দিয়েছে।’
মিশেল ইয়ো বলেন, ‘স্বামী ও নিজের (সু চির) ভালোবাসা মিলে সু চির ভেতর প্রচণ্ড এক শক্তি তৈরি করেছিল।’
পরিচালক বেসনকে সু চি বলেছেন, ছবিটি দেখার জন্য এখনো তিনি মানসিকভাবে প্রস্তুত নন। যখন তিনি ছবিটি দেখার জন্য যথেষ্ট সাহস সঞ্চয় করবেন, তখনই কেবল ছবিটি দেখবেন।
সু চির জীবনের এসব ঘটনা নিয়ে তৈরি হয়েছে দুই ঘণ্টার চলচ্চিত্র দ্য লেডি। গতকাল বুধবার খ্যাতিমান পরিচালক লুক বেসন পরিচালিত ছবিটি ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে মুক্তি পেয়েছে।
সু চির জীবন কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জেমস বন্ড সিরিজ খ্যাত মালয়েশীয় তারকা মিশেল ইয়ো। ছবিতে রাজনৈতিক জীবনের বাইরে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের ওপরই মূলত আলোকপাত করা হয়েছে। তুলে ধরা হয়েছে গণতন্ত্রের পথে তাঁর দীর্ঘ সংগ্রামে নেমে কী বঞ্চনা ও দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে তাঁকে।
সু চির স্বামী মাইকেল অ্যারিস ১৯৯৯ সালে যুক্তরাজ্যে মারা যান। মিয়ানমারের ত ৎ কালীন সামরিক জান্তা অনুমতি না দেওয়ায় স্ত্রীর কাছে যেতে পারেননি তিনি। এদিকে সু চি স্বামীর কাছে যাননি দেশে ফেরার পথ বন্ধ হওয়ার ভয়ে। এ ক্ষেত্রে তিনি ব্যক্তিগত জীবনের আবেগ-অনুভূতি প্রশ্রয় দেননি। দেশের হাজার হাজার গণতন্ত্রকামী মানুষকে দেওয়া অঙ্গীকারকেই বড় করে দেখেছেন। তাঁর এই ত্যাগের মহিমাই তুলে ধরা হয়েছে চলচ্চিত্রে।
এ ব্যাপারে পরিচালক লুক বেসন বলেন, ‘সু চিকে এই মূল্য দিতে হয়েছে। তাঁর ওপর অগাধ বিশ্বাস রেখে হাজার হাজার মানুষ নির্দ্বিধায় জীবন দিয়েছে।’
মিশেল ইয়ো বলেন, ‘স্বামী ও নিজের (সু চির) ভালোবাসা মিলে সু চির ভেতর প্রচণ্ড এক শক্তি তৈরি করেছিল।’
পরিচালক বেসনকে সু চি বলেছেন, ছবিটি দেখার জন্য এখনো তিনি মানসিকভাবে প্রস্তুত নন। যখন তিনি ছবিটি দেখার জন্য যথেষ্ট সাহস সঞ্চয় করবেন, তখনই কেবল ছবিটি দেখবেন।
No comments