প্রাথমিক ফলাফলে এগিয়ে থাকার দাবি ব্রাদারহুডের
মিসরের পার্লামেন্ট নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে ইসলামভিত্তিক দল মুসলিম ব্রাদারহুড এগিয়ে রয়েছে বলে দলটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। তবে সরকারিভাবে এখনো কোনো ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি। গতকাল বুধবার রাতে এ ফল ঘোষণা করার কথা।
গত সোম ও মঙ্গলবার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পর্যায়ক্রমে কয়েক সপ্তাহ ধরে নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে।
মুসলিম ব্রাদারহুডের রাজনৈতিক সংগঠন ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি (এফজেপি) এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রথম ধাপের ভোটাভুটির প্রাথমিক ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, দলীয়ভাবে নির্বাচন করা আসনগুলোতে তারা এগিয়ে আছে। এ ছাড়া তাদের সমমনা স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও এগিয়ে আছেন। দলীয়ভিত্তিক নির্বাচনে এফজেপির পরই রয়েছে সালাফি আল-নুর পার্টি ও উদারপন্থী মিসরীয় জোট।
এফজেপির একটি সূত্র বলেছে, দলীয় নির্বাচনে তাদের প্রার্থীরা প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
এই ধারা পরবর্তী পর্যায়ের ভোট গ্রহণে বহাল থাকলে মিসরের সবচেয়ে পুরোনো ও সংগঠিত ইসলামপন্থী দলটি পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে একটা শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তুলবে। অন্যদিকে মিসরীয় জোটের অধীনে নির্বাচন করছে দেশটির উদারপন্থী দলগুলোসহ অন্যান্য দল। এ জোটের পক্ষে বাসিল আদেল বলেন, প্রাথমিক ফলাফলে তাঁদের জোট এখন পর্যন্ত ২০ থেকে ৩০ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থানে সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক যুগের অবসানের পর এটাই মিসরের প্রথম নির্বাচন। গত ৫০ বছরের মধ্যে দেশটিতে এবারই প্রথম জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে পার্লামেন্ট নির্বাচন হচ্ছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দৈনিক আল-আহরাম বলেছে, ছয়টি প্রদেশে এফজেপি ও সালাফি আন্দোলনের দলগুলো এগিয়ে আছে।
এ ব্যাপারে নিরপেক্ষ দৈনিক আল-শোরুক বলেছে, প্রাথমিক ফলাফলে কায়রোতে ৪৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে এফজেপি। আর মিসরীয় জোট পেয়েছে ২২ শতাংশ ভোট।
ক্ষমতাসীন সেনা পর্ষদ ঘোষণা দিয়েছে, নতুন পার্লামেন্টের মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দেওয়া কিংবা নতুন কোনো মন্ত্রিপরিষদ গঠনের এখতিয়ার থাকবে না। তবে এফজেপি বলেছে, পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটেই নতুন সরকার গঠন করা হবে।
মিসরীয় পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের এ নির্বাচন তিন দফায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রথম দফায় কায়রো, আলেক্সান্দ্রিয়াসহ আরও বেশ কিছু শহরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন-প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় বিশাল দেশটিতে ভোটাভুটি সম্পন্ন করতে আগামী মার্চ নাগাদ সময় লেগে যাবে। পূর্ণাঙ্গ ফলাফলও ওই মাসের আগে জানা সম্ভব হবে না। মিসরের পদ্ধতি অনুযায়ী নিম্নকক্ষের ৪৯৮টি আসনের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ নির্বাচিত হবে দলীয় ভিত্তিতে। বাকি এক-তৃতীয়াংশ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন স্বতন্ত্র নাগরিকেরা।
দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে ১৪ ডিসেম্বর। আর তৃতীয় দফার ভোট গ্রহণ হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। এরপর পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের জন্য ভোট গ্রহণ শুরু হবে ২৯ জানুয়ারি।
নির্বাচনে ৫০টিরও বেশি রাজনৈতিক দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এর বাইরে লড়াই করছেন আরও কয়েক হাজার স্বতন্ত্র প্রার্থী।
গত সোম ও মঙ্গলবার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পর্যায়ক্রমে কয়েক সপ্তাহ ধরে নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে।
মুসলিম ব্রাদারহুডের রাজনৈতিক সংগঠন ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি (এফজেপি) এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রথম ধাপের ভোটাভুটির প্রাথমিক ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, দলীয়ভাবে নির্বাচন করা আসনগুলোতে তারা এগিয়ে আছে। এ ছাড়া তাদের সমমনা স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও এগিয়ে আছেন। দলীয়ভিত্তিক নির্বাচনে এফজেপির পরই রয়েছে সালাফি আল-নুর পার্টি ও উদারপন্থী মিসরীয় জোট।
এফজেপির একটি সূত্র বলেছে, দলীয় নির্বাচনে তাদের প্রার্থীরা প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
এই ধারা পরবর্তী পর্যায়ের ভোট গ্রহণে বহাল থাকলে মিসরের সবচেয়ে পুরোনো ও সংগঠিত ইসলামপন্থী দলটি পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে একটা শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তুলবে। অন্যদিকে মিসরীয় জোটের অধীনে নির্বাচন করছে দেশটির উদারপন্থী দলগুলোসহ অন্যান্য দল। এ জোটের পক্ষে বাসিল আদেল বলেন, প্রাথমিক ফলাফলে তাঁদের জোট এখন পর্যন্ত ২০ থেকে ৩০ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থানে সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক যুগের অবসানের পর এটাই মিসরের প্রথম নির্বাচন। গত ৫০ বছরের মধ্যে দেশটিতে এবারই প্রথম জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে পার্লামেন্ট নির্বাচন হচ্ছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দৈনিক আল-আহরাম বলেছে, ছয়টি প্রদেশে এফজেপি ও সালাফি আন্দোলনের দলগুলো এগিয়ে আছে।
এ ব্যাপারে নিরপেক্ষ দৈনিক আল-শোরুক বলেছে, প্রাথমিক ফলাফলে কায়রোতে ৪৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে এফজেপি। আর মিসরীয় জোট পেয়েছে ২২ শতাংশ ভোট।
ক্ষমতাসীন সেনা পর্ষদ ঘোষণা দিয়েছে, নতুন পার্লামেন্টের মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দেওয়া কিংবা নতুন কোনো মন্ত্রিপরিষদ গঠনের এখতিয়ার থাকবে না। তবে এফজেপি বলেছে, পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটেই নতুন সরকার গঠন করা হবে।
মিসরীয় পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের এ নির্বাচন তিন দফায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রথম দফায় কায়রো, আলেক্সান্দ্রিয়াসহ আরও বেশ কিছু শহরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন-প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় বিশাল দেশটিতে ভোটাভুটি সম্পন্ন করতে আগামী মার্চ নাগাদ সময় লেগে যাবে। পূর্ণাঙ্গ ফলাফলও ওই মাসের আগে জানা সম্ভব হবে না। মিসরের পদ্ধতি অনুযায়ী নিম্নকক্ষের ৪৯৮টি আসনের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ নির্বাচিত হবে দলীয় ভিত্তিতে। বাকি এক-তৃতীয়াংশ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন স্বতন্ত্র নাগরিকেরা।
দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে ১৪ ডিসেম্বর। আর তৃতীয় দফার ভোট গ্রহণ হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। এরপর পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের জন্য ভোট গ্রহণ শুরু হবে ২৯ জানুয়ারি।
নির্বাচনে ৫০টিরও বেশি রাজনৈতিক দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এর বাইরে লড়াই করছেন আরও কয়েক হাজার স্বতন্ত্র প্রার্থী।
No comments