ত থ্য বি চি ত্র-ঝিনুকের গায়ে আছে একশ' চোখ!
চোখের দৃষ্টি বাড়াতে জলদস্যুরা এখনও কানে রিং পরে থাকে। তাদের দেখাদেখি নিজেদের চোখের দৃষ্টিতে গতি বাড়াতে কানে রিং লাগিয়ে দিব্যি জাহাজে কাজ করে নাবিকরাও।এক থেকে তিন মাসের পিচ্চিরা কান্নাকাটি করলে মায়েরা অস্থির হয়ে ওঠেন। কেউ কেউ আফসোস করেন শিশুটির জন্য। কিন্তু এ পিচ্চিরা যতই কান্নাকাটি করুক, তাদের চোখ দিয়ে কিন্তু এক ফোঁটা পানিও বের হয় না!
আমরা টেনশনে কত কী করে থাকি! তবে সেটার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে অনেকের। কিন্তু অক্টোপাস নামের জলজ প্রাণীটি বেশি টেনশনে পড়লে মাঝেমধ্যে নিজেদের হাত-পা খাওয়া শুরু করে!
শামুকের চোখ আমাদের খোলা চোখে ধরা পড়ে না। তবে এ কথা সত্য, শামুকের খোলস অর্থাৎ ঝিনুকের গায়ে প্রায় একশটি চোখ থাকে।
দুষ্টু আত্মা ঠেকাতে ভারতের আদিবাসীরা এই তো সেদিনও দরজায় নীল রঙ করত।
আপনি কি জানেন, অ্যান্টার্কটিকায় খাবার উষ্ণ রাখতে তা ডিপ ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখা হয়।
আমরা জানি, জমে যাওয়া পানিই হচ্ছে বরফ। কিন্তু শুকনো বরফ হচ্ছে কঠিন কার্বন ডাইঅক্সাইড। মজার ব্যাপার হলো, যে কোনো বরফের চেয়ে জমাট কার্বন ডাইঅক্সাইড অনেক বেশি হিম। যখনই কার্বন ডাইঅক্সাইডকে তাপ দেওয়া হয়, তখনই তা গলে যাওয়ার বদলে ধোঁয়াটে গ্যাসের সৃষ্টি হয়। শুকনো বরফ বা কার্বন ডাইঅক্সাইড হাতে নেওয়া বিপজ্জনক।
আশিক মুস্তাফা
No comments