ঢাকায় কুংফু পান্ডা-টু by সৈয়দ মাহমুদ জামান
অনেক অনেক বছর আগেকার কথা, গংমেন শহরে রাজত্ব করত পিকক ক্ল্যান নামের এক জাতি। বারুদ আবিষ্কার করে শহরটিকে আরো সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যায় তারা। সেই পিকক রাজার ছেলে লর্ড শেন সেই বারুদ সাম্রাজ্য বাড়ানো এবং ধ্বংস করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে। যখন শেন জানতে পারে, কোনো এক সাদা-কালো যোদ্ধার হাতেই তার ধ্বংস, তখন শহরের সব পান্ডা হত্যার আদেশ দেয় সে।
হত্যাকাণ্ডের কথা শেনের বাবা জানতে পেরে ছেলেকে শহর ছেড়ে চলে যাওয়ার আদেশ দেন। নির্বাসনে যাওয়ার সময় শেন সবার ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করে।
৩০ বছর পরের কথা। পাঁচ কুংফু মাস্টারের সঙ্গে শান্তির উপত্যকায় বেশ আনন্দেই আছে ড্রাগন ওয়ারিয়র পো। একদিন পোকে তার কুংফু শিক্ষক শিফু 'ইনার পিস' অর্জন করতে বলেন, যা তার কুংফুকে আরো উন্নত করবে। কিন্তু পো বুঝতেই পারে না কিভাবে সে 'ইনার পিস' অর্জন করবে। এমন সময় খবর আসে শহরে ডাকাত পড়েছে। ড্রাগন ওয়ারিয়র পো যায় শহরকে রক্ষা করতে। শহরে ধাতুর জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার সময় একদল নেকড়েকে বাধা দেয় পো। কিন্তু নেকড়েদের সর্দারের গায়ের বর্ম দেখে হঠাৎই মায়ের ছবি ভেসে ওঠে মনে। পালক বাবা পিংয়ের কাছে অতীত সম্পর্কে জানতে চায় পো। তিনি স্বীকার করেন, ছোটবেলায় পোকে কুড়িয়ে পেয়েছিলেন তিনি।
পো এবং পাঁচ কুংফু মাস্টারকে শিফু জানান, গংমেন শহরের রক্ষাকর্তা এবং কুংফু ফাউন্ডেশনের নেতা মাস্টার থান্ডারিং রাইনোকে হত্যা করে রাজা হয়েছে লর্ড শেন এবং সে এখন পুরো চীন দখলের পাঁয়তারা করছে। তিনি শেনকে ধ্বংস করার আদেশ দেন সবাইকে। গংমেন শহরে আসার পর পো এবং তার পাঁচ সহযোগী আরো দুই কুংফু মাস্টার স্টর্মিং ওঙ্ ও ক্রককে বন্দি দেখতে চায়। তারা জানায়, শেন ও তার নেকড়ে বাহিনী ভয়াবহ কামান তৈরি করেছে, যার সামনে সবাই অসহায়। শেনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য তৈরি হওয়ার আগেই শেনের নেকড়ে ও গরিলা বাহিনীর হাতে বন্দি হয়ে যায় সবাই।
এরপর কিভাবে পো ভয়াবহ সেসব কামান এড়িয়ে লর্ড শেনকে ধ্বংস করল, তা জানার জন্য দেখতে হবে 'কুংফু পান্ডা-টু'। আর এই দেখার সুযোগটি দিচ্ছে একমাত্র মাল্টিপ্লেঙ্ সিনেমা হল 'সিনেপ্লেঙ্'। আজ ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে দেশের এই সর্বাধুনিক সিনেমা হলটিতে। এ বছরেরই ২৬ মে ছবিটি মুক্তি পায় এবং বিশ্বব্যাপী আয় করে নেয় প্রায় ৬৭ কোটি ডলার। চমৎকার এই অ্যানিমেশন ছবিটি পরিচালনা করেছেন জেনিফার ইয়োহ নেলসন এবং এর বিভিন্ন চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন জ্যাক ব্ল্যাক (পো), ডাস্টিন হফম্যান (শিফু), অ্যাঞ্জেলিনা জোলি (টাইগ্রেস), লুসি লু (ভাইপার), জ্যাকি চ্যান (মাঙ্কি), গ্যারি ওল্ডম্যান (লর্ড শেন) এবং কুংফু ছবির দুই তারকা_মিশেল ইয়োহ (সুদসেয়ার) ও জ্য ক্লদ ভ্যান ডেম (মাস্টার ক্রক)।
৩০ বছর পরের কথা। পাঁচ কুংফু মাস্টারের সঙ্গে শান্তির উপত্যকায় বেশ আনন্দেই আছে ড্রাগন ওয়ারিয়র পো। একদিন পোকে তার কুংফু শিক্ষক শিফু 'ইনার পিস' অর্জন করতে বলেন, যা তার কুংফুকে আরো উন্নত করবে। কিন্তু পো বুঝতেই পারে না কিভাবে সে 'ইনার পিস' অর্জন করবে। এমন সময় খবর আসে শহরে ডাকাত পড়েছে। ড্রাগন ওয়ারিয়র পো যায় শহরকে রক্ষা করতে। শহরে ধাতুর জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার সময় একদল নেকড়েকে বাধা দেয় পো। কিন্তু নেকড়েদের সর্দারের গায়ের বর্ম দেখে হঠাৎই মায়ের ছবি ভেসে ওঠে মনে। পালক বাবা পিংয়ের কাছে অতীত সম্পর্কে জানতে চায় পো। তিনি স্বীকার করেন, ছোটবেলায় পোকে কুড়িয়ে পেয়েছিলেন তিনি।
পো এবং পাঁচ কুংফু মাস্টারকে শিফু জানান, গংমেন শহরের রক্ষাকর্তা এবং কুংফু ফাউন্ডেশনের নেতা মাস্টার থান্ডারিং রাইনোকে হত্যা করে রাজা হয়েছে লর্ড শেন এবং সে এখন পুরো চীন দখলের পাঁয়তারা করছে। তিনি শেনকে ধ্বংস করার আদেশ দেন সবাইকে। গংমেন শহরে আসার পর পো এবং তার পাঁচ সহযোগী আরো দুই কুংফু মাস্টার স্টর্মিং ওঙ্ ও ক্রককে বন্দি দেখতে চায়। তারা জানায়, শেন ও তার নেকড়ে বাহিনী ভয়াবহ কামান তৈরি করেছে, যার সামনে সবাই অসহায়। শেনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য তৈরি হওয়ার আগেই শেনের নেকড়ে ও গরিলা বাহিনীর হাতে বন্দি হয়ে যায় সবাই।
এরপর কিভাবে পো ভয়াবহ সেসব কামান এড়িয়ে লর্ড শেনকে ধ্বংস করল, তা জানার জন্য দেখতে হবে 'কুংফু পান্ডা-টু'। আর এই দেখার সুযোগটি দিচ্ছে একমাত্র মাল্টিপ্লেঙ্ সিনেমা হল 'সিনেপ্লেঙ্'। আজ ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে দেশের এই সর্বাধুনিক সিনেমা হলটিতে। এ বছরেরই ২৬ মে ছবিটি মুক্তি পায় এবং বিশ্বব্যাপী আয় করে নেয় প্রায় ৬৭ কোটি ডলার। চমৎকার এই অ্যানিমেশন ছবিটি পরিচালনা করেছেন জেনিফার ইয়োহ নেলসন এবং এর বিভিন্ন চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন জ্যাক ব্ল্যাক (পো), ডাস্টিন হফম্যান (শিফু), অ্যাঞ্জেলিনা জোলি (টাইগ্রেস), লুসি লু (ভাইপার), জ্যাকি চ্যান (মাঙ্কি), গ্যারি ওল্ডম্যান (লর্ড শেন) এবং কুংফু ছবির দুই তারকা_মিশেল ইয়োহ (সুদসেয়ার) ও জ্য ক্লদ ভ্যান ডেম (মাস্টার ক্রক)।
No comments