৩ বছরে মহারাষ্ট্রে ১২ হাজারের বেশি কৃষকের আত্মহত্যা
২০১৫
থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে মহারাষ্ট্রের ১২ হাজার ২১ জন কৃষক আত্মহত্যা করেছেন
বলে রাজ্যের বিধানসভাকে জানানো হয়েছে। গত শুক্রবার এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে
রাজ্যের ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী সুবাস দেশমুখ জানিয়েছেন, জেলা পর্যায়ের
বাছাই কমিটির অনুসন্ধানে দেখা গেছে আত্মহত্যা করা এসব কৃষকদের ৬ হাজার ৮৮৮
জন কৃষক সরকারি সহায়তা পাওয়ার যোগ্য ছিলেন।
সারা বিশ্বেই কৃষকরা বিপন্ন। তবে ভারতীয় কৃষকদের বিপন্নতা বর্ণনাতীত। ক্ষুদ্র কৃষকেরা সেখানে বাস করছেন দুর্যোগের কিনারায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তীব্র খরা, বিপুল পরিমাণ ঋণের বোঝা, করপোরেট বাজার ব্যবস্থার উৎপাদন প্রক্রিয়ার সঙ্গে টিকতে না পারায় আত্মহত্যাই সেখানকার কৃষকদের নিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শুক্রবার মহারাষ্ট্রে বিধানসভায় এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী সুবাস দেশমুখ জানান, এ পর্যন্ত ৬ হাজার ৮৪৫ জন কৃষকের প্রত্যেক পরিবারকে এক লাখ টাকা করে সহায়তা দিয়েছে সরকার।
মন্ত্রী জানান, ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে মোট ৬১০ জন কৃষক আত্মহত্যা করেছে। তাদের মধ্যে ১৯২ জন আর্থিক সহায়তা পাওয়ার যোগ্য বলেও জানান তিনি। তাদের মধ্যে আগ্রহী ১৮২ জন কৃষকের পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে বলে জানান দেশমুখ।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন পরিসংখ্যান ও সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কৃষকদের আত্মহত্যার নেপথ্যে প্রধান কারণ ঋণের বোঝা। তথ্য অধিকার আইনে আবেদনের প্রেক্ষিতে এবছরের মার্চে সরকারের দেওয়া তথ্যে জানা যায় গত চার বছরে ভারতের মহারাষ্ট্রে কৃষকদের আত্মহত্যার সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে।
সারা বিশ্বেই কৃষকরা বিপন্ন। তবে ভারতীয় কৃষকদের বিপন্নতা বর্ণনাতীত। ক্ষুদ্র কৃষকেরা সেখানে বাস করছেন দুর্যোগের কিনারায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তীব্র খরা, বিপুল পরিমাণ ঋণের বোঝা, করপোরেট বাজার ব্যবস্থার উৎপাদন প্রক্রিয়ার সঙ্গে টিকতে না পারায় আত্মহত্যাই সেখানকার কৃষকদের নিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শুক্রবার মহারাষ্ট্রে বিধানসভায় এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী সুবাস দেশমুখ জানান, এ পর্যন্ত ৬ হাজার ৮৪৫ জন কৃষকের প্রত্যেক পরিবারকে এক লাখ টাকা করে সহায়তা দিয়েছে সরকার।
মন্ত্রী জানান, ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে মোট ৬১০ জন কৃষক আত্মহত্যা করেছে। তাদের মধ্যে ১৯২ জন আর্থিক সহায়তা পাওয়ার যোগ্য বলেও জানান তিনি। তাদের মধ্যে আগ্রহী ১৮২ জন কৃষকের পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে বলে জানান দেশমুখ।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন পরিসংখ্যান ও সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কৃষকদের আত্মহত্যার নেপথ্যে প্রধান কারণ ঋণের বোঝা। তথ্য অধিকার আইনে আবেদনের প্রেক্ষিতে এবছরের মার্চে সরকারের দেওয়া তথ্যে জানা যায় গত চার বছরে ভারতের মহারাষ্ট্রে কৃষকদের আত্মহত্যার সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে।
No comments