দুই সহোদরকে গাছে বেঁধে বর্বর কায়দায় নির্যাতন
ময়মনসিংহের
গফরগাঁওয়ে বর্বর কায়দায় সহোদর ভাইকে গাছের সাথে বেধে নির্যাতন করা হয়েছে।
পূর্বের পারিবারিক বিরোধের জের ধরে তাদের গাছের সাথে বেঁধে নির্যাতন করা
হয়। নির্যাতিত দুই সহোদর ইলিয়াস (২০) ও ইকরাস (২৫) উপজেলার চরআলগী ইউনিয়নের
চরমছলন্দ কান্দাপাড়া গ্রামের মোঃ আব্দুল খালেকের ছেলে।
খবর পেয়ে থানা পুলিশ নির্যাতিত দুই ভাইকে উদ্ধার করে এবং এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের ভগ্নিপতি আবু সাঈদ(৩৭) কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। সোমবার সকালে এ ঘটনায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ মামলা না নিয়ে নির্যাতিত কলেজ ছাত্র ইলিয়াসকেও আটক করে থানা হাজতে রেখেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী, থানায় দায়ের করা অভিযোগ ও ভুক্তভোগীদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, চরমছলন্দ কান্দা গ্রামের আব্দুল খালেকের মেয়ে শিউলির সাথে চরমছলন্দ কাচারীপাড়া গ্রামের আছর আলীর ছেলে আবু সাঈদের বিয়ে হয় প্রায় ১৪/১৫ বছর পূর্বে। বিয়ের পর থেকেই শিউলি স্বামীর সংসারে যৌতুকসহ নানা কারণে অত্যাচারিত হয়ে আসছে। একপর্যায়ে অত্যাচার সইতে না পেরে গত ৬ মাস পূর্বে শিউলি তিন সন্তানসহ স্বামীর সংসার ত্যাগ করে। পরে এ ঘটনার জের ধরে উভয় পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
গত রোববার সকালে ইলিয়াস ও ইকরাস তাদের বাড়ির একটি অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করার উদ্দেশ্যে তাদের বোন জামাইয়ের বাড়ির সামনে দিয়ে অটোরিক্সা যোগে গফরগাঁও বাজারে যাওয়ার সময় বোন জামাই আবু সাঈদ ও তার আত্বীয় স্বজনরা তাদের অটোরিক্সার গতিরোধ করে। ইলিয়াস ও ইকরাসকে টেনে হেচঁড়ে অটোরিক্সা থেকে নামিয়ে তাদের সঙ্গে থাকা নগদ ২০ হাজার টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়।
ইলিয়াস ও ইকরাসকে ধরে আবু সাঈদের বাড়ির ভিতরে নিয়ে একটি কড়ই গাছের সাথে বেঁধে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটায় এবং এলাপাথারি কিলঘুষি মারে। খবর পেয়ে ইলিয়াস ও ইকরাসের পিতা আব্দুল খালেক এলাকাবাসীদের সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে গেলে তারা আব্দুল খালেককেও গাছের সাথে বেঁধে নির্যাতন করে। পরে এলাকাবাসীর চাপে সন্ত্রাসীরা আব্দুল খালেককে ছেড়ে দেয়।
আব্দুল খালেকের পরিবারের লোকজন গফরগাঁও থানা পুলিশকে খবর দিলে থানা পুলিশ ইলিয়াস ও ইকরাসকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ সময় বোন জামাই আবু সাঈদ পুলিশের হাতে আটক হয়। রোববার সন্ধ্যায় ইলিয়াস ও ইকরাস থানা থেকে বের হয়ে আসে। সোমবার সকালে এ ঘটনায় ইলিয়াস থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে থানা পুলিশ ইলিয়াসকে আবার আটক করে থানা হাজতে নিয়ে রাখে।
এ ঘটনায় ব্যাপারে গফরগাঁও থানার ওসি আব্দুল আহাদ খান বলেন, ৬ মাস আগের একটি ঘটনায় ইলিয়াসের বোন জামাই আবু সাঈদ ইলিয়াসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে আবার ইলিয়াসেরও অভিযোগ আছে তার বোন জামাই আবু সাঈদের বিরুদ্ধে। অর্থাৎ দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ আছে। তাই তাদের আটক করে রাখা হয়েছে।
খবর পেয়ে থানা পুলিশ নির্যাতিত দুই ভাইকে উদ্ধার করে এবং এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের ভগ্নিপতি আবু সাঈদ(৩৭) কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। সোমবার সকালে এ ঘটনায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ মামলা না নিয়ে নির্যাতিত কলেজ ছাত্র ইলিয়াসকেও আটক করে থানা হাজতে রেখেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী, থানায় দায়ের করা অভিযোগ ও ভুক্তভোগীদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, চরমছলন্দ কান্দা গ্রামের আব্দুল খালেকের মেয়ে শিউলির সাথে চরমছলন্দ কাচারীপাড়া গ্রামের আছর আলীর ছেলে আবু সাঈদের বিয়ে হয় প্রায় ১৪/১৫ বছর পূর্বে। বিয়ের পর থেকেই শিউলি স্বামীর সংসারে যৌতুকসহ নানা কারণে অত্যাচারিত হয়ে আসছে। একপর্যায়ে অত্যাচার সইতে না পেরে গত ৬ মাস পূর্বে শিউলি তিন সন্তানসহ স্বামীর সংসার ত্যাগ করে। পরে এ ঘটনার জের ধরে উভয় পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
গত রোববার সকালে ইলিয়াস ও ইকরাস তাদের বাড়ির একটি অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করার উদ্দেশ্যে তাদের বোন জামাইয়ের বাড়ির সামনে দিয়ে অটোরিক্সা যোগে গফরগাঁও বাজারে যাওয়ার সময় বোন জামাই আবু সাঈদ ও তার আত্বীয় স্বজনরা তাদের অটোরিক্সার গতিরোধ করে। ইলিয়াস ও ইকরাসকে টেনে হেচঁড়ে অটোরিক্সা থেকে নামিয়ে তাদের সঙ্গে থাকা নগদ ২০ হাজার টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়।
ইলিয়াস ও ইকরাসকে ধরে আবু সাঈদের বাড়ির ভিতরে নিয়ে একটি কড়ই গাছের সাথে বেঁধে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটায় এবং এলাপাথারি কিলঘুষি মারে। খবর পেয়ে ইলিয়াস ও ইকরাসের পিতা আব্দুল খালেক এলাকাবাসীদের সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে গেলে তারা আব্দুল খালেককেও গাছের সাথে বেঁধে নির্যাতন করে। পরে এলাকাবাসীর চাপে সন্ত্রাসীরা আব্দুল খালেককে ছেড়ে দেয়।
আব্দুল খালেকের পরিবারের লোকজন গফরগাঁও থানা পুলিশকে খবর দিলে থানা পুলিশ ইলিয়াস ও ইকরাসকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ সময় বোন জামাই আবু সাঈদ পুলিশের হাতে আটক হয়। রোববার সন্ধ্যায় ইলিয়াস ও ইকরাস থানা থেকে বের হয়ে আসে। সোমবার সকালে এ ঘটনায় ইলিয়াস থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে থানা পুলিশ ইলিয়াসকে আবার আটক করে থানা হাজতে নিয়ে রাখে।
এ ঘটনায় ব্যাপারে গফরগাঁও থানার ওসি আব্দুল আহাদ খান বলেন, ৬ মাস আগের একটি ঘটনায় ইলিয়াসের বোন জামাই আবু সাঈদ ইলিয়াসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে আবার ইলিয়াসেরও অভিযোগ আছে তার বোন জামাই আবু সাঈদের বিরুদ্ধে। অর্থাৎ দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ আছে। তাই তাদের আটক করে রাখা হয়েছে।
No comments