মার্কিন সামরিক বিমানে গুলি না করায় ইরানকে ধন্যবাদ: ট্রাম্প
আমেরিকার পি-৮ মডেলের সামরিক বিমান |
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩৮ আরোহীসহ তার দেশের একটি সামরিক বিমান গুলি
করে ভূপাতিত না করায় ইরানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার ভোর রাতে
ইরান যখন একটি মার্কিন গোয়েন্দা ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করে তখন ওই সামরিক
বিমানটি একই এলাকার আকাশে ছিল।
ইরানের পক্ষ থেকে ওই সামরিক বিমানটিকে গুলি না করার কথা ঘোষণা করার একদিন পর ট্রাম্প এ স্বীকারোক্তি ও ধন্যবাদ দিলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট শনিবার হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের বলেন, “গতকাল ৩৮ আরোহীবাহী একটি বিমান সেখানে ছিল, সেটি কি আপনারা দেখেছেন? আমার মনে হয় এটি একটি বড় ঘটনা। তারা তাদের দৃষ্টিসীমায় এটি দেখেও তাতে গুলি করেনি। আমি মনে করি তারা এটা না করে অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। তারা এটা না করায় আমরা তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি মনে করছি এটি ছিল অত্যন্ত বুদ্ধিদীপ্ত কাজ।”
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী গত বৃহস্পতিবার ইরানের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশকারী 'গ্লোবাল হক' মডেলের একটি অত্যাধুনিক মার্কিন ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার ঘোষণা দেয়; যদিও আমেরিকা দাবি করে, ড্রোনটি আন্তর্জাতিক পানিসীমায় অবস্থান করছিল। আইআরজিসি পরে ভূপাতিত ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ প্রদর্শন করে প্রমাণ করে দেয়, এটি ইরানের পানিসীমায় বিধ্বস্ত হয়েছে।
এ ছাড়া, ট্রাম্প ইরানকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রকারান্তরে তার দেশের ড্রোন ও সামরিক বিমান যে ইরানের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করেছিল তা স্বীকার করে নিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি ইরানের এই উচ্চ মাত্রার সামরিক সক্ষমতাকেও মেনে নিয়েছেন যে, দেশটির আকাশসীমায় অনুপ্রবেশকারী যেকোনো বিমান বা ড্রোন শনাক্ত করে ইরানের পক্ষে তা গুলি করে ভূপাতিত করা সম্ভব।
ট্রাম্পের এ বক্তব্যের আগের দিন আইআরজিসি’র অ্যারোস্পেস ডিভিশনের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিযাদে বলেছিলেন, “ভূপাতিত মার্কিন ড্রোনটির সঙ্গে একটি মার্কিন পি-৮ সামরিক বিমান ছিল এবং সে বিমানে ৩৫ জন আরোহী ছিল।” তিনি আরো বলেন, “ওই বিমানটিও আমাদের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করেছিল এবং আমরা সেটিকে ভূপাতিত করতে পারতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি কারণ, আমরা শুধুমাত্র ড্রোনটিকে বিধ্বস্ত করে আমেরিকাকে সতর্ক করতে চেয়েছি।”
ইরানের পক্ষ থেকে ওই সামরিক বিমানটিকে গুলি না করার কথা ঘোষণা করার একদিন পর ট্রাম্প এ স্বীকারোক্তি ও ধন্যবাদ দিলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট শনিবার হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের বলেন, “গতকাল ৩৮ আরোহীবাহী একটি বিমান সেখানে ছিল, সেটি কি আপনারা দেখেছেন? আমার মনে হয় এটি একটি বড় ঘটনা। তারা তাদের দৃষ্টিসীমায় এটি দেখেও তাতে গুলি করেনি। আমি মনে করি তারা এটা না করে অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। তারা এটা না করায় আমরা তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি মনে করছি এটি ছিল অত্যন্ত বুদ্ধিদীপ্ত কাজ।”
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী গত বৃহস্পতিবার ইরানের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশকারী 'গ্লোবাল হক' মডেলের একটি অত্যাধুনিক মার্কিন ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার ঘোষণা দেয়; যদিও আমেরিকা দাবি করে, ড্রোনটি আন্তর্জাতিক পানিসীমায় অবস্থান করছিল। আইআরজিসি পরে ভূপাতিত ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ প্রদর্শন করে প্রমাণ করে দেয়, এটি ইরানের পানিসীমায় বিধ্বস্ত হয়েছে।
এ ছাড়া, ট্রাম্প ইরানকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রকারান্তরে তার দেশের ড্রোন ও সামরিক বিমান যে ইরানের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করেছিল তা স্বীকার করে নিয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি ইরানের এই উচ্চ মাত্রার সামরিক সক্ষমতাকেও মেনে নিয়েছেন যে, দেশটির আকাশসীমায় অনুপ্রবেশকারী যেকোনো বিমান বা ড্রোন শনাক্ত করে ইরানের পক্ষে তা গুলি করে ভূপাতিত করা সম্ভব।
ট্রাম্পের এ বক্তব্যের আগের দিন আইআরজিসি’র অ্যারোস্পেস ডিভিশনের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিযাদে বলেছিলেন, “ভূপাতিত মার্কিন ড্রোনটির সঙ্গে একটি মার্কিন পি-৮ সামরিক বিমান ছিল এবং সে বিমানে ৩৫ জন আরোহী ছিল।” তিনি আরো বলেন, “ওই বিমানটিও আমাদের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করেছিল এবং আমরা সেটিকে ভূপাতিত করতে পারতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি কারণ, আমরা শুধুমাত্র ড্রোনটিকে বিধ্বস্ত করে আমেরিকাকে সতর্ক করতে চেয়েছি।”
গ্লোবাল হক ড্রোন |
No comments