দারিদ্র্যের হার আরো কমিয়ে আনা হবে : প্রধানমন্ত্রী
দেশে
দারিদ্র্যের হার আমেরিকার চেয়েও কমিয়ে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দারিদ্র্যের হার আজকে ২১ দশমিক ৮ শতাংশে
নামিয়ে এনেছি। আমার একটা লক্ষ্য আছে দারিদ্র্যের হার আরো কমিয়ে আনা।
আজ রবিবার রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমিতে চলমান ১১০তম, ১১১তম এবং ১১২তম আইন ও প্রশাসন কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আমেরিকায় দারিদ্র্যের হার বোধ হয় সতের কি আঠারো শতাংশ। যে করেই হোক তার (আমেরিকা) থেকে এক পারসেন্ট কমালেও আমাকে কমাতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে আমরা দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলব। এটাই চাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। সেটা মাথায় রেখেই ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
সরকারি সহায়তা পেয়ে কেউ যেন কর্মবিমুখ না হয় সেভাবে কাজ করার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সহায়তা এমনভাবে দিতে হবে যাতে একেবারে না খেয়ে থাকে কিন্তু কর্মবিমুখ না হয়। না খেয়ে কষ্ট পাবে না কিন্তু কর্ম বিমুখ হতে পারবে না। সবাইকে কাজ করতে হবে সেভাবে, সবাইকে উৎসাহ দিতে হবে, শিক্ষা দিতে হবে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের গৃহীত পদক্ষেপে আজকে আমরা যথেষ্ট দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।
এ সময় আওয়ামী লীগ সরকারের জনকল্যাণমূলক কাজের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল বাঙালিদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে কারণে আপনারা দেখবেন আওয়ামী লীগ যখন সরকারে আসে তখন কিন্তু দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়।
এ ছাড়াও দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার কথা তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, বাংলাদেশের অপরাজেয় যে অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে তা যেন থেমে না যায়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশটাকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন বলেই আজকে সর্বক্ষেত্রে বাঙালিরাই স্থান করে নিতে পারছে বাঙালিরা যে পারে সেটাই হচ্ছে বড় কথা।
অনুষ্ঠানে ১১০তম, ১১১তম এবং ১১২তম আইন ও প্রশাসন কোর্সের প্রশিক্ষনার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ রবিবার রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমিতে চলমান ১১০তম, ১১১তম এবং ১১২তম আইন ও প্রশাসন কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আমেরিকায় দারিদ্র্যের হার বোধ হয় সতের কি আঠারো শতাংশ। যে করেই হোক তার (আমেরিকা) থেকে এক পারসেন্ট কমালেও আমাকে কমাতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে আমরা দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলব। এটাই চাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। সেটা মাথায় রেখেই ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
সরকারি সহায়তা পেয়ে কেউ যেন কর্মবিমুখ না হয় সেভাবে কাজ করার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সহায়তা এমনভাবে দিতে হবে যাতে একেবারে না খেয়ে থাকে কিন্তু কর্মবিমুখ না হয়। না খেয়ে কষ্ট পাবে না কিন্তু কর্ম বিমুখ হতে পারবে না। সবাইকে কাজ করতে হবে সেভাবে, সবাইকে উৎসাহ দিতে হবে, শিক্ষা দিতে হবে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের গৃহীত পদক্ষেপে আজকে আমরা যথেষ্ট দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।
এ সময় আওয়ামী লীগ সরকারের জনকল্যাণমূলক কাজের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল বাঙালিদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে কারণে আপনারা দেখবেন আওয়ামী লীগ যখন সরকারে আসে তখন কিন্তু দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়।
এ ছাড়াও দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার কথা তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, বাংলাদেশের অপরাজেয় যে অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে তা যেন থেমে না যায়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশটাকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন বলেই আজকে সর্বক্ষেত্রে বাঙালিরাই স্থান করে নিতে পারছে বাঙালিরা যে পারে সেটাই হচ্ছে বড় কথা।
অনুষ্ঠানে ১১০তম, ১১১তম এবং ১১২তম আইন ও প্রশাসন কোর্সের প্রশিক্ষনার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
No comments