ডিএসইতে সূচক কমলেও বেড়েছে সিএসইতে
দেশের পুঁজিবাজারে গতকাল বুধবার মিশ্র প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচক আবার কমেছে। তবে আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রামে সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। তবে এদিন ডিএসইতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই সূচক কমেছে। তবে ডিএসইতে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনে বড় বড় বিনিয়োগকারীদের নাম আসায় তাঁদের অনেকেই বাজার থেকে দূরে থাকায় বাজারে এর প্রভাব পড়ছে। এ কারণেই বাজারে কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ লেনদেন শুরু হওয়ার প্রথম পাঁচ মিনিটের মাথায় ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এর পর থেকে সূচক কিছুটা কমে যায়। বেলা সাড়ে ১১টার পর আবার সূচক বেড়ে যায়। তবে দুপুর পৌনে ১২টার পর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে থাকে, যা সারাদিনই অব্যাহত থাকে। দিন শেষে সূচক ৩৬ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ছয় হাজার ৩৮৬ পয়েন্টে ।
ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে একটি প্রতিষ্ঠানের। ডিএসইতে এদিন মোট ৮৫৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকাল মঙ্গলবারের চেয়ে ৬৩ কোটি টাকা বেশি।
অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৬০ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৮৮৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২০৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের। সিএসইতে এদিন মোট ৮৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
এদিকে এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো: বেক্সিমকো, অ্যাকটিভ ফাইন, তিতাস গ্যাস, বেক্সটেক্স, আফতাব অটো, ডেসকো, আরএকে সিরামিকস, গ্রামীণফোন, ফু-ওয়াং ফুড ও ফু-ওয়াং সিরামিকস।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনে বড় বড় বিনিয়োগকারীদের নাম আসায় তাঁদের অনেকেই বাজার থেকে দূরে থাকায় বাজারে এর প্রভাব পড়ছে। এ কারণেই বাজারে কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ লেনদেন শুরু হওয়ার প্রথম পাঁচ মিনিটের মাথায় ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এর পর থেকে সূচক কিছুটা কমে যায়। বেলা সাড়ে ১১টার পর আবার সূচক বেড়ে যায়। তবে দুপুর পৌনে ১২টার পর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে থাকে, যা সারাদিনই অব্যাহত থাকে। দিন শেষে সূচক ৩৬ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ছয় হাজার ৩৮৬ পয়েন্টে ।
ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে একটি প্রতিষ্ঠানের। ডিএসইতে এদিন মোট ৮৫৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকাল মঙ্গলবারের চেয়ে ৬৩ কোটি টাকা বেশি।
অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৬০ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৮৮৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২০৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের। সিএসইতে এদিন মোট ৮৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
এদিকে এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো: বেক্সিমকো, অ্যাকটিভ ফাইন, তিতাস গ্যাস, বেক্সটেক্স, আফতাব অটো, ডেসকো, আরএকে সিরামিকস, গ্রামীণফোন, ফু-ওয়াং ফুড ও ফু-ওয়াং সিরামিকস।
No comments