নাইজারে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় দফা ভোট গ্রহণ
নাইজারের অধিবাসীরা গতকাল শনিবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় দফা ভোট দিয়েছেন। এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি দেশটিতে প্রথম দফা ভোট নেওয়া হয়। নির্বাচনটিকে দেশটির বিদায়ী সামরিক জান্তা প্রধান জেনারেল সালু জিবো সমগ্র আফ্রিকার গণতন্ত্রের জন্যই একটি উদাহরণ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
দেশটির সামরিক জান্তা মামাদু তানজা ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ানোর ১৩ মাস পর নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হয়। মামাদু ১৯৯৯ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত নাইজারের ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এরপর তিনি সংবিধান লঙ্ঘন করে পরবর্তী সময়েও ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা চালালে আরেকটি সামরিক অভ্যুত্থান হয়। এর মধ্যদিয়ে ২০১০-এর ফেব্রুয়ারিতে ক্ষমতা দখল করেন জেনারেল সালু। তিনি ক্ষমতায় এসে দেশটির সংবিধান পরিবর্তনের আশ্বাস দেন। সালু সামরিক জান্তার কোনো সদস্যই এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিরোধী নেতা মাহমাদু ইসুফু (৫৯) এবং মামাদুর শাসনামলের প্রধানমন্ত্রী সেইনি ওমারো (৬০)।
নির্বাচনে বিরোধী নেতা ইসুফু বিজয়ী হতে যাচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, গত ৩১ জানুয়ারি প্রথম দফা নির্বাচনে তিনি বিজয়ী হন। ওই সময় ৩৬ শতাংশ ভোটার নির্বাচনে অংশ নেন। তাতে ২৩ শতাংশই পান ইসুফু। এই প্রবীণ নেতা মামাদুর শাসনামলের একজন কঠোর সমালোচক ছিলেন।
দেশটির সামরিক জান্তা মামাদু তানজা ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ানোর ১৩ মাস পর নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হয়। মামাদু ১৯৯৯ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত নাইজারের ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এরপর তিনি সংবিধান লঙ্ঘন করে পরবর্তী সময়েও ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা চালালে আরেকটি সামরিক অভ্যুত্থান হয়। এর মধ্যদিয়ে ২০১০-এর ফেব্রুয়ারিতে ক্ষমতা দখল করেন জেনারেল সালু। তিনি ক্ষমতায় এসে দেশটির সংবিধান পরিবর্তনের আশ্বাস দেন। সালু সামরিক জান্তার কোনো সদস্যই এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিরোধী নেতা মাহমাদু ইসুফু (৫৯) এবং মামাদুর শাসনামলের প্রধানমন্ত্রী সেইনি ওমারো (৬০)।
নির্বাচনে বিরোধী নেতা ইসুফু বিজয়ী হতে যাচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, গত ৩১ জানুয়ারি প্রথম দফা নির্বাচনে তিনি বিজয়ী হন। ওই সময় ৩৬ শতাংশ ভোটার নির্বাচনে অংশ নেন। তাতে ২৩ শতাংশই পান ইসুফু। এই প্রবীণ নেতা মামাদুর শাসনামলের একজন কঠোর সমালোচক ছিলেন।
No comments