পশ্চিম তীরে বসতি নির্মাণে ইসরায়েলের অনুমতি
ইসরায়েল গতকাল রোববার ঘোষণা করেছে, তারা অধিকৃত পশ্চিম তীরে কয়েক শ বসতি স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে। তারা ইহুদি বসতিকারীদের জন্য এই বসতি নির্মাণ করবে। গত শুক্রবার এক ইহুদি পরিবারের পাঁচ সদস্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যার এক দিন পর ইসরায়েল এ ঘোষণা দিল।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে জানানো হয়, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা ইসরায়েলি বসতি ব্লকে আরও কয়েক শ অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে। তারা গুশ ইতজিয়ন, মালে আদুমিম, আরিয়েল ও কিরিয়াত সেফার ইউনিটে এই বসতিগুলো নির্মাণ করবে। গত শনিবার রাতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং গতকাল তা প্রকাশ করা হয়।
এ ব্যাপারে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের মুখপাত্র নাবিল আবু রদাইনাহ বলেন, এটি ইসরায়েলের ভুল সিদ্ধান্ত ও অসমর্থনযোগ্য। এই সিদ্ধান্ত শুধু সমস্যার সৃষ্টি করবে।
এদিকে গত শুক্রবার এক ফিলিস্তিনির ছুরিকাঘাতে এক ইসরায়েলি পরিবারের যে পাঁচজন নিহত হয়, তাদের মধ্যে ১১ বছর, চার বছর ও তিন মাসের শিশুসহ তাদের বাবা-মা রয়েছেন। গত কয়েক বছরের মধ্যে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা। তবে এ ঘটনা এমন সময় ঘটল, যখন ইসরায়েল নতুন করে শান্তি আলোচনা শুরু করতে চাইছে।
সন্দেহ করা হচ্ছে, এ ঘটনার সঙ্গে ফিলিস্তিনের জঙ্গিরা জড়িত। তবে এখন পর্যন্ত কেউ এ ঘটনার দায় স্বীকার করেনি। কিন্তু হামাস জঙ্গিরা বলছে, এ ঘটনায় কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হলে তার বিরুদ্ধে হামাসের পূর্ণ সমর্থন থাকবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে জানানো হয়, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা ইসরায়েলি বসতি ব্লকে আরও কয়েক শ অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে। তারা গুশ ইতজিয়ন, মালে আদুমিম, আরিয়েল ও কিরিয়াত সেফার ইউনিটে এই বসতিগুলো নির্মাণ করবে। গত শনিবার রাতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং গতকাল তা প্রকাশ করা হয়।
এ ব্যাপারে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের মুখপাত্র নাবিল আবু রদাইনাহ বলেন, এটি ইসরায়েলের ভুল সিদ্ধান্ত ও অসমর্থনযোগ্য। এই সিদ্ধান্ত শুধু সমস্যার সৃষ্টি করবে।
এদিকে গত শুক্রবার এক ফিলিস্তিনির ছুরিকাঘাতে এক ইসরায়েলি পরিবারের যে পাঁচজন নিহত হয়, তাদের মধ্যে ১১ বছর, চার বছর ও তিন মাসের শিশুসহ তাদের বাবা-মা রয়েছেন। গত কয়েক বছরের মধ্যে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা। তবে এ ঘটনা এমন সময় ঘটল, যখন ইসরায়েল নতুন করে শান্তি আলোচনা শুরু করতে চাইছে।
সন্দেহ করা হচ্ছে, এ ঘটনার সঙ্গে ফিলিস্তিনের জঙ্গিরা জড়িত। তবে এখন পর্যন্ত কেউ এ ঘটনার দায় স্বীকার করেনি। কিন্তু হামাস জঙ্গিরা বলছে, এ ঘটনায় কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হলে তার বিরুদ্ধে হামাসের পূর্ণ সমর্থন থাকবে।
No comments